The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যারা রোগা হতে চান তাদের কী দুধ খাওয়া নিষেধ?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হয়তো আপনি রোগা হবেন বলে প্রচুর পরিশ্রম করছেন। এই সময় দুধ আপনার ক্ষতি হবে ভেবে দুধ ছেড়েছেন, সেটি কী ঠিক?

যারা রোগা হতে চান তাদের কী দুধ খাওয়া নিষেধ? 1

ক্যালশিয়াম, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন ডি-তে ভরপুর দুধ খেলে শরীরের নানা সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে তাতে সন্দেহ নেই। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে দুধ কিংবা দু্গ্ধজাতীয় খাবার খেলে কী সমস্যা হতে পারে? শরীর ভিতর থেকে শক্তিশালী করে তুলতে দুধের মতো উপকারী জিনিস কিন্তু কমই রয়েছে।

শরীরে পুষ্টির জোগান দিতে দুধের কোনও বিকল্পও নেই। আর তাই দুধকে সুস্বাস্থ্যের দাওয়াই বলা যেতে পারে। কেবলমাত্র ছোটদের জন্যই নয়, বড়দেরও প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় দুধ রাখতে হবে। ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন, জিঙ্ক, ভিটামিন ডি-তে ভরপুর দুধ খেলে শরীরের নানা সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। বিশেষ করে যাদের বয়স বেশি তাদের ক্যালসিয়ামের বেশি প্রয়োজন। তাই তারা দুধ খেতেই পারেন। তবে প্রশ্ন ওঠেছে, যারা ওজন কমাতে চাইছেন, তারা কী দুধ বা দুগ্ধজাতীয় কোনও খাবার খেতে পারবেন?

নিঃসন্দেহে বলা যায় দুধ একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর দুধ। তবে এতে ফ্যাটও যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। সেই কারণে ওজন কমানোর সময় নিয়মিত দুধ খাওয়ার বিষয়টি ঠিক হবে কি না, সেই বিষয়ে অনেকেই সন্দিহান হয়ে পড়েন অনেক সময়। দুধে স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ক্যালোরি- দুই-ই যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।

# এক কাপ দুধে ক্যালোরির পরিমাণ ১৫২
# ফ্যাট থাকে ৫ গ্রাম
# প্রোটিন থাকে ৮ গ্রাম

তাই ক্যালোরি নিয়ে যারা অত্যাধিক মাত্রায় সচেতন, তারা দুধ থেকে খানিকটা দূরেই থাকতে চান। ওজন কমার পরিবর্তে আরও বেড়ে যেতে পারে বলে ধারণা অনেকের। এ সম্পর্কে পুষ্টিবিদরা অবশ্য বলছেন অন্য কথা। তাদের মতে, ওজন কমানোর চেষ্টায় দুধ ও দুগ্ধজাতীয় কোনও খাবার কখনও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। বরং দুধ ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আরও কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। এক প্রশ্ন হলো কীভাবে? দুধে রয়েছে উচ্চমানের প্রোটিন।

সাধারণত শরীর ভিতর থেকে শক্তিশালী করে তুলতে দুধের মতো উপকারী জিনিস কমই রয়েছে। পেশি শক্তিশালী করতে দুধের ভূমিকা এক অসাধারণ। ক্যালশিয়াম, ভিটামিন বি ১২, ভিটামিন ডি’র মতো নানা পুষ্টিগুণও রয়েছে এই দুধে। হাড় শক্তিশালী করতে ও শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়াতে, শরীরের বিপাক হার বাড়াতেও সাহায্য করে এই দুধ। এক কাপ দুধে ৮ গ্রাম পরিমাণ প্রোটিন থাকে। তাই অল্প পরিমাণে দুধে প্রত্যেক দিন খেলে কোনও রকম ক্ষতির আশঙ্কায় নেই।

শরীরে ক্যালশিয়াম বেশি গেলে স্থূলতা, হৃদরোগ ও টাইপ-টু ডায়াবেটিসের আশঙ্কাও তখন কমায়। তাই ওজন কমানোর পর্বে তো বটেই, প্রতিদিনের তালিকায় দুধ রাখাটা জরুরি। পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, যারা পিসিওডি, থাইরয়েডর সমস্যায় ভুগছেন, প্রতিদিনের তালিকায় তারাও দুধ রাখতে পারেন। যেসব মহিলারা ঋতুবন্ধের সময়ের কাছাকাছি চলে এসেছেন, তাদের ক্ষেত্রেও নিয়ম করে দুধ খাওয়া একান্ত দরকার। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali