দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফুটবল বিশ্বকাপ উদযাপনে স্যামসাং আয়োজন করলো এক দুর্দান্ত ফ্যান কনটেস্ট- ‘গ্যালাক্সি গোল চ্যালেঞ্জ।’ বিশ্বকাপ মৌসুমে গোল করে জিতে নিন স্যামসাং ডিভাইস!
এই চ্যালেঞ্জের নিয়ম খুব সহজ, যতো বেশি সম্ভব গোল করতে হবে; আর সেজন্য প্রতি সপ্তাহের শেষে সুযোগ থাকবে আকর্ষণীয় পুরস্কার জিতে নেওয়ার।
স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি গোল চ্যালেঞ্জে স্কোর করতে প্রয়োজন হবে না কোনো গোলবারের জালে বল পাঠাতে; শুধু ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে একটি মাইক্রোসাইটে লগ-ইন করলে হবে। লগ ইন করার পর হোমপেজে নিয়ম, লিডারবোর্ড এবং পুরস্কারের তালিকা দেখা যাবে। ‘প্লে’ অপশনে ট্যাপ কিংবা ক্লিক করলে খেলা শুরু হয়ে যাবে। তারপর অংশগ্রহণকারীদের ফোনের ক্যামেরা দিয়ে একটি বৃত্ত খুঁজে বের করার জন্য স্ক্রিনে ফুটবল ট্যাপ করে ধরে রাখতে হবে- আর লক্ষ্য একটাই, ‘গোল’ দেওয়া। সবচেয়ে ভালো সার্কেল কিংবা বৃত্ত আকার ভিত্তিতে পয়েন্ট দেওয়া হবে। সেইসঙ্গে, জয় নিশ্চিত করার জন্য সবচেয়ে কম চেষ্টা করে খুব কম সময়ে সবথেকে ভালো বৃত্ত আঁকতে হবে।
প্রত্যেক ব্যবহারকারীকেই প্রতিদিন অন্তত ১০টি করে গোল করতে পারবেন। তাছাড়াও, অংশগ্রহণকারীরা শেয়ার পয়েন্ট ফিচারের মাধ্যমে তাদের পয়েন্টস বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে ২০ বোনাস পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন। সপ্তাহের পুরো পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করেই, সপ্তাহে ৫ জন ভাগ্যবান বিজয়ী পুরস্কার হিসেবে পাবেন গ্যালাক্সি স্মার্টফোন এবং অন্যান্য ডিভাইস। ক্যাম্পেইন শেষে, মেগা কম্বো পুরস্কার পাবেন সেরা তিন বিজয়ী।
বিষয়টি নিয়ে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশের হেড অব এমএক্স বিজিনেস মো. মূয়ীদুর রহমান বলেন, “বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া উৎসবটি এখন শুরু; আর আমরা এই উৎসবটি স্যামসাংয়ের ফ্যান এবং ফলোয়ারদের জন্য স্মরণীয় করে রাখতে চাই। মাঠে যখন ফুটবল খেলার উন্মাদনা চলবে, ঠিক তখন আমাদের ফ্যানরাও গ্যালাক্সি গোল চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে ঘরে বসে আনন্দ উদযাপন করতে পারবেন।”
গ্যালাক্সি গোল চ্যালেঞ্জটি চলবে ১৭ ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত। এই চ্যালেঞ্জটিতে অংশগ্রহণ করতে যে কোনো এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন (এন্ড্রয়েড ৭+) থেকে লগ ইন করতে হবে ।
এই চ্যালেঞ্জে অংশ নিতে ফ্যানদের লগ ইন করতে হবে: samsunggol.com এই ওয়েবসাইটে।
খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।