The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিনা চিকিৎসায় মারা যায়: প্রতি বছর ৪০ হাজার রোগীর দু’টি কিডনিই বিকল হয়

দি ঢাকা টাইমস্‌ রিপোর্ট ॥ বাংলাদেশে দিনকে দিন কিডনি রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। যে কারণে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের নিম্ন শ্রেণীর পক্ষে কিডনির চিকিৎসা করা প্রায় দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিনা চিকিৎসায় মারা যায়: প্রতি বছর ৪০ হাজার রোগীর দু’টি কিডনিই বিকল হয় 1
এক পরিসংখ্যানে জানা গেছে, দেশে প্রতিবছর কমপক্ষে ৪০ হাজার রোগীর কিডনি বিকল হয়। বিশেষজ্ঞরা জানান, তাদের অধিকাংশই বিনা চিকিৎসায় মারা যায়। দুটো কিডনি বিকল হয়ে গেলে রোগীদের নিয়মিত ডায়ালাইসিস কিংবা কিডনি প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে বেঁচে থাকতে হয়। প্রতিস্থাপনের জন্য কিডনির প্রয়োজন হয় বলে কেনাবেচার প্রশ্ন ওঠে।

এদিকে গত বছরের বহুল আলোচিত জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলায় অবৈধভাবে কিডনি কেনাবেচার অভিযোগের সত্যতা যাচাইবাছাই করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য উচ্চ আদালতের নির্দেশে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো পরিদর্শন ও তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদকে সভাপতি করে গঠিত ছয় সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), কিডনি ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ, বারডেম হাসপাতাল, ইউনাইটেড হাসপাতাল ও ল্যাবএইড হাসপাতাল পরিদর্শন করে কালাই উপজেলার কিডনিরোগী ও তাদের ডোনারদের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে।

তথ্য-উপাত্তের সত্যতা যাচাইবাছাই করতে সমপ্রতি জাতীয় কমিটির সদস্যরা কালাই উপজেলায় যান। তারা সেখানে অবস্থান করে বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে সংগৃহীত নামঠিকানা দেখে সরেজমিন বাড়ি বাড়ি ঘুরে রোগী ও ডোনারদের ‘আত্মীয়-অনাত্মীয়’ সম্পর্কের সত্যতা খতিয়ে দেখেন।

সরেজমিন পরিদর্শন শেষে তারা এ ব্যাপারে উচ্চ আদালতে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন পেশ করবেন। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের একাধিক নির্ভরযোগ্য দায়িত্বশীল কর্মকর্তা সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। সূত্র জানায়, গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলায় দরিদ্র রোগীদের প্রতারণার মাধ্যমে কিডনি বিক্রি করা হচ্ছে- এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসক, সার্জনসহ অনেকেই জড়িত ইত্যাদি শিরোনামে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়। উচ্চ আদালত অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখতে সরেজমিন পরিদর্শন করে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরকে নির্দেশ দেন।

এদিকে ছয় মাসেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও দেশে কিডনি প্রতিস্থাপন বলতে গেলে শুরুই হয়নি। জয়পুরহাটের ঘটনার পর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দেশে বিদ্যমান ১৯৯৯ সালের মানবদেহ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন আইনের আলোকে ‘প্রবিধিমালা’ তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করে।
এ লক্ষ্যে প্রখ্যাত কিডনি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. হারুন-উর-রশীদকে প্রধান করে গঠিত পাঁচ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটি প্রায় ছয় মাস আগে মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রস্তাবিত প্রবিধি জমা দিলেও এখনও তা চূড়ান্ত হয়নি।

কিডনি ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, প্রখ্যাত কিডনি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. হারুন-উর-রশীদ শুক্রবার বলেন, কিডনি প্রতিস্থাপন প্রবিধিটি চূড়ান্ত না হওয়ায় আইনি ঝামেলার ভয়ে ট্রান্সপ্লান্ট সার্জনরা কিডনি প্রতিস্থাপন করতে রাজি হচ্ছেন না। ফলে রোগীদের ভোগান্তি হচ্ছে। কিডনি প্রতিস্থাপনযোগ্য রোগীদের স্বার্থেই প্রবিধিটি দ্রুত চূড়ান্ত করা প্রয়োজন বলে তিনি মন্তব্য করেন। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এ এইচ এম শফিকউজ্জামান জানান, প্রস্তাবিত বিধিমালাটি যাচাইবাছাই শেষে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে। তাদের অনুমোদন পাওয়া গেলে তা সচিব কমিটিতে উত্থাপিত হবে। তিনি বলেন, দেশে কিডনি প্রতিস্থাপনের সংখ্যা হ্রাস পেলেও একেবারে বন্ধ হয়নি। তাছাড়া মন্ত্রণালয় থেকে কখনও কোন প্রতিষ্ঠানকে কিডনি প্রতিস্থাপন না করার কোন নির্দেশ দেয়া হয়নি বলে তিনি মন্তব্য করেন।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali