The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্ত রোধে কী করবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাসা বাঁধলে খাওয়া-দাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ থাকে। টম্যাটো, মুসুর ডালের মতো অনেক কিছুই এই রোগে খাওয়া বারণ। তাহলে কী খেলে কমতে পারে এই সমস্যা?

ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্ত রোধে কী করবেন? 1

হাঁটুতে কিংবা পায়ের গোড়ালিতে তীব্র ব্যথা কিংবা অস্থিসন্ধি ফুলে গিয়ে তীব্র যন্ত্রণা- এই ধরনের শারীরিক অসুস্থতা প্রত্যাহ লেগেই থাকে। কর্মব্যস্ত জীবন ও পরিবর্তিত খাদ্যাভ্যাস যে সব অসুখকে আরও বড় আকারে ডেকে নিয়ে আসছে তার মধ্যে অন্যতম হলো রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।

খাবার থেকে তৈরি হওয়া ইউরিক অ্যাসিড রক্তে মিশে অবশেষে কিডনিতে গিয়ে পৌঁছায়। কিডনি এই দূষিত পদার্থকে ছেঁকে মূত্রের মাধ্যমে শরীরের বাইরে নির্গত করে। তবে যকৃত যদি নির্গত ইউরিক অ্যাসিডের চেয়ে বেশি পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে থাকে, তখন কিডনি সেই মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড দেহের বাইরে পাঠাতে ব্যর্থ হয়ে যায়। যে কারণে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণও বেড়ে যায়। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই এর মূল কারণ।

ইউরিক অ্যাসিড শরীরে বাসা বাঁধলে খাওয়া-দাওয়ায় অনেকেই বিধিনিষেধ চলে আসে। টম্যাটো, মুসুর ডালের মতো অনেক আনাজই এই রোগে খাওয়া নিষেধ। তবে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্তে ডায়েটে একটি পানীয় রাখলেই জব্দ হতে পারে রোগবালাই।

কী কী লাগবে?

লেবু : এক টুকরো

শশা : একটি মাঝারি মাপের

সেলারি : দুই আঁটি

আদা : এক সেন্টিমিটার

এটি বানাবেন কীভাবে

সবগুলো উপকরণ খুব ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এখন শশা এবং সেলারি ছোট ছোট করে কেটে মিক্সিতে ঘুরিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণের সঙ্গে আদা এবং লেবুর রস মেশান। আরও এক বার ভালো করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এই মিশ্রণটি নিয়মিত দিনে দু’বার খেলে ভালো ফল পাবেন। সবচেয়ে ভালো ফল পাবেন যদি প্রথম বার সকালে খালি পেটে খেতে পারেন। দ্বিতীয় বার দিনের মধ্যে যখন খুশি এটি খেতে পারেন।

সাবধানতা অবলম্বন

বেশ কিছু কারণের জন্য শরীরে ইউরিক অ্যাসি়ডের মাত্রাও বেড়ে যায়। যে খাবারগুলো শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দেয় যেমন- মাশরুম, পালং শাক, ফুলকপি, কড়াইশুঁটি, অ্যাসপারাগাস, বিনস- এই সব খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali