The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গরমের প্রভাব ও রক্তাল্পতা কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার কী সারাক্ষণ দুর্বল লাগছে? খিদের নেই? হঠাৎ গরম পড়ায় এমনিভাবে আপনি রক্তাল্পতার শিকার হচ্ছেন? বিষয়টি আজ জেনে নিন।

গরমের প্রভাব ও রক্তাল্পতা কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন? 1

অনেক সময় চেহারা বাইরে থেকে ফ্যাকাশে হয়ে যেতে দেখা যায়। খিদে থাকে না। অফিস যাতায়াতের ধকলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ছে। গরমের শুরুতে অনেকেই এই সমস্যাগুলোকে ঋতু পরিবর্তনের কারণ হিসাবে ভুল করে থাকেন। তবে চিকিৎসকরা বলছেন অন্য কথা। তারা মনে করেন, এগুলো মূলত রক্তাল্পতার লক্ষণ।

ক্লান্তি কিংবা দুর্বলতা হলো রক্তাল্পতার একটি সাধারণ লক্ষণ। শ্বাস নিতে সমস্যা, মাথা ঘোরানো, মাথাব্যথা, ফ্যাকাসে চামড়া হওয়া, বুকে ব্যথাও রক্তাল্পতার একটি উপসর্গ। মূলত আয়রণের অভাবেই এমনটি হয়ে থাকে। রক্তাল্পতার কারণে অনেক সময় অবসাদও তৈরি হয়। অনেকের হৃদ্‌স্পন্দনের গতিও বেড়ে যায়।

সাধারণত রক্তে রক্তকণিকার উপাদান কমে গেলে বা রক্তের লোহিতকণিকা নষ্ট হয়ে হলে রক্তাল্পতা দেখা দেয়। দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব, অর্শ ইত্যাদি সমস্যায় ভুগলেও রক্তাল্পতা হতে পারে। ম্যালেরিয়া, যক্ষা, যকৃত বা কিডনির সমস্যাও এই রোগটিকে বয়ে আনে। আবার ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতি থেকেও এই রোগটি দেখা দিতে পারে। ছোটদের ক্ষেত্রে কৃমি এর বড় একটি কারণ।

সামুদ্রিক মাছ

মাছের মধ্যে চিংড়ি, টুনা, পমফ্রেটের মতো সামুদ্রিক মাছে ভালো মাত্রায় আয়রণ থাকে। রক্তাল্পতায় যারা ভুগছেন, তারা এইসব মাছ খেতে পারেন।

ডার্ক চকোলেট খান

হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি কমানোর মোক্ষম দাওয়াই হলো ডার্ক চকোলেট। মিল্ক চকোলেট খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলেও ডার্ক চকোলেটে কিন্তু সেই ঝুঁকি নেই। বরং এটি খেলে শরীরে আয়রণের ঘাটতি পূরণ হবে।

ড্রাই ফ্রুটস

রক্ত অর্থাৎ হিমোগ্লোবিন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে কিশমিশ, কাজু বাদাম, খেজুরের মতো শুকনো ফলও খেতে পারেন। এতেও রয়েছে প্রচুর মাত্রায় আয়রণ। অ্যাপ্রিকটেও প্রচুর পরিমাণে আয়রণ রয়েছে। হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি কমাতে এই সব ফলও খেতে পারেন অনায়াসে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali