ঢাকা টাইমস্ রিপোর্ট ॥ সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যুৎ ঘাটতির কারণে অস্বাভাবিক লোড শেডিং-এর কারণে জনজীবনে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।
লোড শেডিং গত এক সপ্তাহে দেশের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। দিন রাত ২৪ ঘণ্টা লোড শেডিং এর জন্য জনজীবনে নেমে এসেছে এক চরমতম দুর্ভোগ। অসহ্য গরমের কারণে জনজীবনে এর প্রভাব পড়েছে সবচেয়ে বেশি।
বিদ্যুৎ বিভাগের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী লোড শেডিং হওয়ার কথা প্রতিদিন ২ হাজার মেগাওয়াট। অথচ অবস্থাদৃষ্টে দেখা যাচ্ছে সারাদিনে ৩ হাজারে বেশি লোড শেডিং করা হচ্ছে।
সকাল থেকে শুরু করে এক ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে আবার এক ঘণ্টা চলে লোড শেডিং। এভাবে সারাদিনে অফিস-আদালতে সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অন্ততপক্ষে ৫ ঘণ্টা লোড শেডিং হয়। আবার সন্ধ্যা হলে শুরু হয় লোড শেডিং। তখনও ওই একইভাবে প্রতি ১ ঘণ্টা অন্তর অন্তর লোড শেডিং চলে। বর্তমানে চলছে এইচএসসি পরীক্ষা অথচ অস্বাভাবিক লোড শেডিং-এর কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া-লেখায় চরম ক্ষতি হচ্ছে। গভীর রাতে যখন অফিস-আদালত এবং দোকান-পাঠ বন্ধ থাকে তখনও চলে লোড শেডিং।
এ অবস্থা আর কতদিন চলবে জনগণের এটাই প্রশ্ন।