The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যাদের হাঁপানি রয়েছে তারা বাড়িতে কয়েকটি গাছ রাখলেই শরীর থাকবে চাঙ্গা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাইরের বায়ুদূষণের প্রভাব ঘরের ভিতরেও পড়ে। বাড়িতে চাঙ্গা থাকতে হলে অন্দরসজ্জাতেও কিছু সবুজের ছোঁয়া আনতে হবে। এমন কিছু গাছ রয়েছে, যা ঘরে রাখলে হাঁপানির সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।

যাদের হাঁপানি রয়েছে তারা বাড়িতে কয়েকটি গাছ রাখলেই শরীর থাকবে চাঙ্গা 1

বাড়িতে কারও হাঁপানির সমস্যা থাকলে কোন কোন গাছ বাড়িতে রাখলে সমস্যা কিছুটা হলেও কমবে- সেটি আজ জেনে নিন।

চার দিকে দূষণ যতো বাড়ছে, ততোই বাড়ছে হাঁপানি সংক্রান্ত সমস্যাও। বর্ষার মৌসুমে এই সমস্যার কারণে ভোগান্তি বাড়ছে রোগীদের। ধুলো, অ্যালার্জি কিংবা দূষণের প্রকোপে ফুসফুসে অক্সিজেন বহনকারী যে সরু সরু নালিপথ রয়েছে, সেটিও কুঁচকে যায়। আর শ্বাসনালির পেশি ফুলে ওঠে, তাই শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি শুরু হয়ে যায়। এই অসুখের প্রবণতা যাদের রয়েছে, অনেক ক্ষেত্রেই তাদের সারা জীবনই এই সমস্যাটি বহন করতে হয়। এর কোনও চটজলদি সমাধানও নেই। কারণ হলো হাঁপানির সমস্যা সম্পূর্ণভাবে নিরাময় হয় না। কেবল বাইরে দূষণই যে বিষাক্ত এমন কিন্তু নয়। বাইরের বায়ুদূষণের প্রভাব গিয়ে পড়ে ঘরের ভিতরেও। বাড়িতে চাঙ্গা থাকতে হলে অন্দরসজ্জায় সবুজের কিছু ছোঁয়া আনতে হবে। এমন কিছু গাছ রয়েছে, যা ঘরে রাখলে হাঁপানির সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন। বাড়িতে কারও হাঁপানির সমস্যা থাকলে কোন কোন গাছ বাড়িতে রাখলে সমস্যা কিছুটা হলেও কমবে- সেটি আজ জেনে নিন।

মানি প্লান্ট

বহু বাড়িতেই এই মানি প্লান্ট গাছ থাকে। মানিপ্ল্যান্ট বাঁচানোর জন্যও বিশেষ কোনো পরিশ্রম করতে হয় না। এমনকি, মাটিও লাগে না এই গাছ বাঁচাতে হলে। শুধু পানিতে রেখে দিলেও বেঁচে থাকে। ঘরের বাতাস পরিশুদ্ধ করতে এই গাছটি বেশ উপকারী।

অ্যালোভেরা

অন্দরসজ্জায় অ্যালোভেরা গাছ রাখতে পারেন। এই গাছ বাতাস পরিশুদ্ধ করতেও সাহায্য করে। দূষণের প্রকোপও কমে। হাঁপানির সমস্যা থাকলে বাড়িতে বেশ কয়েকটি অ্যালোভেরা গাছ রাখলে তাতে উপকার পাবেন।

স্পাইডার প্লান্ট

বাড়িতে এই গাছটি রাখলে খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হবে না। ফর্মালডিহাইড ও জাইলেনের মতো দূষিত পদার্থ বাতাস হতে টেনে নেয় এই গাছটি। শিশু ও পোষ্যরাও নিরাপদ এই গাছ থেকে।

আইভি লতা

বাড়ির বারান্দায় অনেকে এই আইভি লতা গাছ লাগান। তবে গ্রীষ্মপ্রধান দেশে এই গাছ ঘরের ভিতরে রাখাই ভালো। এই গাছ অন্দরে রাখলে ঘরের শোভাও বাড়ে আবার সেইসঙ্গে বাতাসও পরিশুদ্ধ হয়।

পিস লিলি

বেনজিন, ফর্মালডিহাইড থেকে অ্যামোনিয়ার মতো ক্ষতিকর উপাদানগুলো বাতাস থেকে টেনে নিতে পারে এই পিস লিলি গাছ। তবে বাড়িতে কোনো পোষ্য থাকলে সাবধান। পোষ্যদের শরীরে এই গাছ বিষক্রিয়াও ঘটাতে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali