The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিশেষ উপায়ে ওষুধ পৌঁছাবে একেবারে ব্যথার জায়গায়!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের এক নতুন চিকিৎসাপদ্ধতি আবিষ্কারের দাবি করেছেন পাঞ্জাবের মোহালির ইনস্টিটিউট অফ ন্যানো সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির চিকিৎসকরা। তারা এমন এক আধার তৈরি করেছেন, যা ওষুধটিকে বয়ে নিয়ে যাবে একেবারেই ব্যথার জায়গায়!

বিশেষ উপায়ে ওষুধ পৌঁছাবে একেবারে ব্যথার জায়গায়! 1

শরীরে ব্যথা-বেদনা, গাঁটে গাঁটে যন্ত্রণা, যেখানে ব্যথা ঠিক সেখানেই গিয়ে কাজ করবে এই ওষুধ। শরীরে ঢুকে সটান একেবারে চলে যাবে ব্যথার জায়গায়। আশপাশের সুস্থ কোষগুলোর দিকে এই ওষুদ ফিরেও চাইবে না। কীভাবে ওষুধটিকে ঠিক নিশানা করে ঠিক ব্যথার জায়গায় পাঠানো যাবে, সেই কাজটি বেশ জটিল। এই জটিল বিষয়টি নিয়েই গবেষণা করে রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের এক নতুন চিকিৎসাপদ্ধতি আবিষ্কারের দাবি করেছেন পাঞ্জাবের মোহালির ইনস্টিটিউট অফ ন্যানো সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির চিকিৎসকরা। তারা এমন এক আধার তৈরি করেছেন, যা ওষুধটিকে বয়ে নিয়ে যাবে একেবারে ব্যথার জায়গায়।

অস্থিসন্ধির প্রদাহকেই ‘আর্থ্রাইটিস’ বলা হয়। রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসে হাত এবং পায়ের আঙুলের অস্থিসন্ধিতে ব্যথা দিয়ে রোগের সূত্রপাত ঘটে, পরে সেটি গোড়ালি ও হাঁটুতে ছড়িয়ে পড়ে। এই অসুখ হলো এক প্রকার অটোইমিউন ডিজ়অর্ডার, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে তছনছ করে দিতে পারে। রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস অস্থিসন্ধির আবরণ কিংবা লাইনিংকে নষ্ট করে দেয়। যে কারণে, অস্থিসন্ধির হাড় ক্ষয়ে গিয়ে নড়াচড়া করার ক্ষমতাও তখন নষ্ট হয়ে যায়। রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস যতোটা যন্ত্রণাদায়ক অসুখ, তার ওষুধগুলোও ততোটাই মারাত্মক হতে পারে। কিছু ওষুধ রয়েছে, যেগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও সাংঘাতিক। সেইসব ওষুধ খেয়ে অসুখ সারাতে গিয়ে আরও নানা অসুখ বাসা বাঁধতেই পারে শরীরে।

মোহালির গবেষক রাহুল কুমার বর্মা জানিয়েছেন যে, রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের ওষুধ শরীরের সুস্থ কোষগুলোরও ক্ষতি করে। যে কারণে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা দেয়। আর তাই ওষুধকে সঠিক জায়গায় পৌঁছে দিয়ে পলিমার দিয়ে তৈরি একরকম ‘মাইক্রোস্ফিয়র’ বানিয়েছেন তারা। সেটিই হলো পলিমার-লিপিড (ফ্যাটি অ্যাসিড এবং গ্লাইসেরল দ্বারা প্রস্তুত) দিয়ে তৈরি একটি আস্তরণ, যারমধ্যে রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের চেনা ওষুধ ম্যাথোট্রেক্সেটকে ভরে শরীরে ঢোকানো সম্ভব। ওই আধারটির কাজই হবে শরীরের ঠিক কোন কোন জায়গায় ব্যথা কিংবা প্রদাহ হচ্ছে তা চিহ্নিত করে ওষুধটিকে সেখানেই বয়ে নিয়ে যাওয়া। অনেকটা ডাকপিয়নের মতোই কাজ করবে ওষুধটি। ঠিকানা মিলিয়ে ওষুধ পৌঁছে দেবে তার সঠিক জায়গায়। এরপর সেখানে গিয়ে আস্তরণটি ভেদ করে ওষুধটি মিশে যাবে রক্তে ও শুরু করবে তার কাজ। যে কারণে আশপাশের সুস্থ কোষগুলোতে তার প্রভাবও পড়বে না।

এই বিষয়ে অস্থিরোগ চিকিৎসক সুব্রত গড়াইয়ের মত হলো, “রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের দু’রকম চিকিৎসা রয়েছে- খাওয়ার ওষুধ এবং ইঞ্জেকশন। ম্যাথোটেক্সেট খুবই কার্যকরী একটি ওষুধ। সাধারণত ওষুধ খেলে কিংবা ইঞ্জেকশন নিলে, সেটি দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে রোগের জায়গায় গিয়ে পৌঁছায়। এর মধ্যেই তার কার্যক্ষমতা অর্ধেকটা নষ্ট হয়ে যায়। তবে নতুন গবেষণায় যদি কোনও আধারে ভরে ওষুধটিকে প্রদাহের জায়গায় পাঠানো সম্ভব হয়, তাহলে কাজ হবে অনেক বেশি। খুব দ্রুতই প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।”

তবে চিকিৎসক আরও জানিয়েছেন, চার পর্যায়ের ট্রায়ালের পর যদি এই গবেষণা আশানুরূপ জায়গায় গিয়ে পৌঁছায়, তাহলেই তার বাস্তব প্রয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা যাবে। সেই ক্ষেত্রে চিকিৎসাবিজ্ঞানের এক নতুন দিগন্ত খুলে যাবে বলে মনে করছেন এই চিকিৎসক। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali