The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ল্যাপটপের ক্যামেরা হ্যাক হয়েছে কি-না কীভাবে বুঝবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমানে প্রযুক্তিনির্ভর জীবনে ল্যাপটপ একটি অত্যাবশ্যকীয় ডিভাইস। পড়াশোনা, অফিসের কাজ কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে অনেকেই ল্যাপটপ সঙ্গে নিয়ে বাইরে চলাচল করেন।

ল্যাপটপের ক্যামেরা হ্যাক হয়েছে কি-না কীভাবে বুঝবেন? 1

তবে এটি যেমন সহজেই বহনযোগ্য সুবিধাজনক, তেমনি সাইবার নিরাপত্তার ঝুঁকিও তৈরি করতে পারে এটি। বিশেষ করে, ওয়েবক্যামের মাধ্যমে যদি কেও নজরদারি করে, তাহলে এটি ব্যবহারকারীর জন্য বড় ধরনের বিপদও ডেকে আনতে পারে।

ওয়েবক্যাম হ্যাকিং শনাক্ত যেভাবে করবেন

ল্যাপটপের ক্যামেরা হ্যাক হলে কিছু লক্ষণের মাধ্যমে সেটি সহজেই বোঝা যায়। যেমন:

হঠাৎ করে ক্যামেরার লাইট জ্বলে ওঠা

যদি দেখেন ল্যাপটপের ক্যামেরার আলো (LED ইন্ডিকেটর) আপনার অজান্তে চালু হয়ে রয়েছে, তবে এটি হ্যাকিংয়ের লক্ষণও হতে পারে। সাধারণত: ক্যামেরা ব্যবহার শুরু হলেই লাইট জ্বলে ওঠে, তবে আপনি যদি কোনো ভিডিও কল কিংবা লাইভ স্ট্রিমিং না করে থাকেন ও তবুও এটি সক্রিয় থাকে, তাহলে সতর্ক হওয়াটা জরুরি।

কম্পিউটার ধীরগতির হয়ে যাওয়া

অনেক সময় ম্যালওয়্যার কিংবা স্পাইওয়্যার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ল্যাপটপের গতি ধীর হয়ে যায়। যদি আপনার ল্যাপটপ হঠাৎ করে স্লো হয়ে যায় কিংবা স্বাভাবিকের চেয়েও বেশি গরম হয়ে যায়, তাহলে এটি হ্যাকিংয়ের ইঙ্গিতও হতে পারে।

অপ্রত্যাশিত ফাইল কিংবা সফটওয়্যার ইনস্টল হওয়া

যদি ল্যাপটপে এমন কোনো ফাইল কিংবা সফটওয়্যার দেখতে পান, যা আপনি নিজে ইনস্টলই করেননি, তবে এটি হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে প্রবেশ করা ক্ষতিকর সফটওয়্যারও হতে পারে। বিশেষ করে, সন্দেহজনক পপ-আপ বিজ্ঞাপন কিংবা অযাচিত ডাউনলোডের অনুরোধ পেলে দ্রুত সতর্ক হওয়া দরকার।

স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপ চালু হওয়া

আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট অ্যাপ চালু না করেও দেখেন যে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবেই চালু হচ্ছে কিংবা ভিডিও রেকর্ডিং সফটওয়্যার চালু হয়ে যাচ্ছে, তাহলে এটি হ্যাকিংয়ের লক্ষণও হতে পারে।

যেভাবে সুরক্ষিত থাকতে হবে

# ওয়েবক্যাম কভার ব্যবহার করুন: ল্যাপটপের ক্যামেরার ওপর স্টিকার কিংবা ওয়েবক্যাম কভারও লাগিয়ে রাখতে পারেন।
# অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করুন: একটি শক্তিশালী এবং আপডেটেড অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করলে ক্ষতিকর ম্যালওয়্যার শনাক্ত করা খুব সহজ হবে।
# অননুমোদিত অ্যাপ চেক করুন: নিয়মিতভাবে ল্যাপটপের সফটওয়্যার এবং অ্যাপগুলোর তালিকা পরীক্ষা করুন ও সন্দেহজনক কিছু পেলেই তা মুছে ফেলুন।
# ফায়ারওয়াল এবং নিরাপত্তা সেটিংস আপডেট রাখুন: অপারেটিং সিস্টেম এবং ব্রাউজারের নিরাপত্তা সেটিংস নিয়মিতভাবে আপডেট করুন।

বর্তমান সময়ে সাইবার আক্রমণের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় ল্যাপটপের ক্যামেরা সুরক্ষিত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। উপরের লক্ষণগুলো নজরে এলেই দ্রুত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, যাতে করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিশ্চিত থাকে এবং ল্যাপটপ নিরাপদ থাকে।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali