The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে শুধু পানিই নয় ফলও খেতে হবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে শুধু পানিই খেতে হবে? তা কিন্তু নয়। সেইসঙ্গে ফলও খেতে হবে। তবে রাস্তার ধারের কাটা ফল নয়।

গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে শুধু পানিই নয় ফলও খেতে হবে 1

তাপমাত্রার পারদ চড়ছে ক্রমশ। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর হলো, তাপপ্রবাহ আরও বাড়বে। গরমে সুস্থ থাকতে চিকিত্সকরা রোদ এড়ানোর পরামর্শও দিচ্ছেন। তবে কাজের প্রয়োজনে বাইরে বের হতেই হচ্ছে। এই আবহাওয়ায় ফিট থাকতে হলে প্রচুর পানি খাওয়ার কথা বলেছেন চিকিত্সকরা। কারণ হলো ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে অনেকটা পানি বেরিয়ে যায়। তাই ভিতর হতে আর্দ্র থাকা প্রয়োজন। পানি খাওয়ার পাশাপাশি, পানি জাতীয় ফল খেতে হবে। তবে রাস্তার ধারের কাটা কোনো ফল নয়। তাহলে গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কোন ফলগুলো খাবেন?

শসা

শসায় পানির ভাগ ৯৫ শতাংশ। গরমে সুস্থ থাকতে শসার মতো খাবার কমই রয়েছে। শসা কাঁচা হিসাবেও খেতে পারেন। আবার শসা দিয়ে নানা পদও রান্না করা যায়। শসা শরীর ঠাণ্ডা রাখে, পেটও ভর্তি করে। ত্বকের জন্যেও শসা ভিষণ উপকারী।

ফুটি

এই ফলটিতে পানি রয়েছে ৯০ শতাংশ। ফুটি রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় দারুণ কার্যকরী এই ফলটি। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর ফুটির বীজ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যারও সমাধান করে। প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও ফুটির অনেক গুণ রয়েছে।

তরমুজ

তরমুজেও পানির ভাগ ৯৫ শতাংশ। শরীরে পানির জোগান দিতে তরমুজ খেতে পারলে ভালো হয়। ভিটামিন সি রয়েছে তরমুজে। ক্যালোরির মাত্রাও কম থাকে এই ফলে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে তরমুজের ভূমিকা অনন্য। ডায়াবেটিস রোগিরাও খেতে পারেন তরমুজ। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali