The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হার্ট ও কোলেস্টেরল রোগিদের চিন্তার কারণ কেনো ডিমের কুসুম?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোলেস্টেরল ও হার্টের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে অনেককেই মুখ ফিরিয়ে থাকতে হয় এই ডিম থেকে। কিন্তু এই ডিম বা ডিমের কুসুম সম্পর্কে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

হার্ট ও কোলেস্টেরল রোগিদের চিন্তার কারণ কেনো ডিমের কুসুম? 1

সানি-সাইড আপ, পোচ অনেকের কাছেই খুবই প্রিয়। ডাবল ডিমের ওমলেটের কথা শুনলেও জিভে পানি আসে বহু মানুষের। হাফ বয়েলড কিংবা ফুল বয়েলড কিংবা স্ক্র্যাম্বলড এগ ভালোবাসেন না, এমন মানুষ কমই আছে।

অথচ আক্ষেপ হলো, কোলেস্টেরল ও হার্টের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে অনেককেই মুখ ফিরিয়ে থাকতে হয় ডিম বা ডিমের কুসুম থেকে। তাদের এবার আশ্বস্ত করছে সাম্প্রতিক এক গবেষণা। তাতে দাবি, ডিমে ভয় আদতে সেকেলের বাজে ধারণা।

আধুনিক পুষ্টিবিজ্ঞানকে সমর্থন করে ইউএসএ-র ওই গবেষণা দ্বর্থ্যহীন ভাষায় জানাচ্ছে যে, ডিমের কুসুম খেলে আদৌ বাড়বে না কোলেস্টেরল। টানা কয়েক সপ্তাহ ধরে ‘প্রসপারিটি ট্রায়াল’-এর অধীনে শতাধিক লোকজনকে গোটা ফর্টিফায়েড ডিম খাওয়ানোর পর গবেষকরা দেখেছেন, যারা ডিম খাননি, তাদের সঙ্গে ডিম খাওয়া ব্যক্তিদের কোলেস্টেরলের উন্নতি কিংবা অবনতির কোনই ফারাক প্রায় নেই।

নর্থ ক্যারোলিনার ডিউক ক্লিনিক্যাল ইনস্টিটিউটের গবেষকদের করা এই স্টাডির কথা কিছুদিন পূর্বে উপস্থাপিত হয় আমেরিকান কলেজ অফ কার্ডিয়োলজির বার্ষিক বিজ্ঞান সম্মেলনে।

হাই কোলেস্টেরল এবং হার্ট-হেলথের ঝুঁকি রয়েছে, পঞ্চাশোর্ধ্ব এমন ১৪০ জনের (পুরুষ এবং মহিলার অনুপাত ৫০:৫০) উপর ৪ মাস ধরে স্টাডিটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্য গবেষক নিনা নাওরাবেশ। ওই ১৪০ জনকে দু’টি গোষ্ঠীতে ভাগ করে নেওয়া হয়।

৮০ জনকে সপ্তাহে ১২টি কিংবা তার বেশি ডিম খাওয়ানো হয়েছিল ও ৬০ জনকে সপ্তাহে দু’টি কিংবা তার কম ডিম দেওয়া হয়। ডিম মানে, ফর্টিফায়েড এগ, যাতে সাধারণ ডিমের সঙ্গে বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেলস এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যোগ করা হয় হ্যাচারিতে।

কী দেখা গেছে ওই স্টাডিতে?

দেখা গেছে যে, যারা এগ ডায়েট ও নন-এগ ডায়েট খেয়েছেন, ৬ মাসের মাথায় তাদের কারও এলডিএল, এইচডিএল বা ট্রাইগ্লিসারাইডের লেভেলে তাৎপর্যপূর্ণ তেমন কোনো রকম ফারাক পড়েনি আদৌ।

তাদের ভাষায়, ‘দীর্ঘদিন ধরে কোলেস্টেরল ও হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য গোটা ডিমকে ভিলেন ঠাওরানো হয়। ডিমের সাদা অংশ কিংবা অ্যালবুমিন নিয়ে কোনও সমস্যা না থাকলে বরাবর মনে করা হয় যে, মনে হয় কুসুমেই রয়েছে সমস্যা।

যেহেতু কুসুমের মধ্যে অনেক কোলেস্টেরল থাকে, তাই বেশি কুসুম খেলে রক্তেও কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তবে ওই স্টাডিতে স্পষ্ট, এইসব একেবারেই ভ্রান্ত ধারণা।’

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ডিমের মতো এতো ভালো খাদ্যগুণ সমৃদ্ধ একটি খাবার যে নিরাপদ তকমা পেতে যাচ্ছে, তা আখেরে জনস্বাস্থ্যের জন্যই ভালো হবে। ডায়েটিশিয়ান শম্পা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘সিদ্ধ ডিমে কোলেস্টেরলের ঝামেলা আদতেও কোনও দিনই ছিল না।

উল্টো, কুসুমের মধ্যে থাকা কোলিন নামে রাসায়নিক মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ এক উপকারী। তাই আমরা কোনও দিনই সপ্তাহে অন্ততপক্ষে গোটা পাঁচেক ডিম খেতে বারণ করি না। উল্টো বলি, ডিমের মতো এতো সুসংহত এবং সম্পূর্ণ প্রোটিন আর নেই।’

তিনি জানিয়েছেন যে, ডিমের কুসুম ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসু্লিন রেজ়িস্ট্যান্স কমায়, ফ্যাটি লিভারের রোগীদের লিভারেও ডিমের সুফল প্রমাণিত হয়েছে।

এন্ডোক্রিনোলজি বিশেষজ্ঞ সুজয় ঘোষ বলেছেন, ‘কুসুমের মধ্যে থাকা কোলেস্টেরল ও রক্তের কোলেস্টেরল কিন্তু এক জিনিস নয়। সুতরাং, কুসুম খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বাড়বে, এটি ধরে নেওয়া একেবারেই ভুল।’ তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>

করনা সম্পর্কে নতুন করে জরুরী সতর্কতা

আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১.⁠ ⁠COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২.⁠ ⁠এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩.⁠ ⁠উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪.⁠ ⁠তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫.⁠ ⁠কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬.⁠ ⁠যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB “ওয়েভ” প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali