The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সংক্ষিপ্ত বিশ্ব সংবাদ-৬

ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ বিশ্বের সব মজার মজার খবর নিয়ে প্রতি শুক্রবার আমরা আয়োজন করি সংক্ষিপ্ত বিশ্ব সংবাদ। প্রতি সপ্তাহের মতো আজও রয়েছে বিশ্বের বুকে ঘটে যাওয়া কয়েকটি খবর- যা হয়তো আমরা কখনও জানতেও পারতাম না।
সংক্ষিপ্ত বিশ্ব সংবাদ-৬ 1
পাঁচতারা মানের কারাগার

সাধারণত কারাগার অত্যন্ত কষ্টকর ও ভীতিকর একটা জায়গা হয়ে থাকে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও নিম্নমানের ব্যবস্থাপনা থাকে সেখানে। কিন্তু ব্যতিক্রমী একটা কারাগার রয়েছে অস্ট্রিয়ার ঝঃুৎরধ-তে। এটি পাঁচতারা সমমান কারাগার। আধুনিক দালান, স্বাস্থ্যকর ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশ এবং উন্নত জীবনধারণের সব রকম ব্যবস্থা রয়েছে এখানে।

কারাগারটির নাম ঔঁংঃরপব ঈবহঃবৎ খবড়নবহ। এখানে সর্বমোট কয়েদি ধারণক্ষমতা ২০৫ জন। এখানে রয়েছে পাঁচতারা সমমানের অত্যাধুনিক জীবনধারন ব্যবস্থা। জিমনেশিয়াম, ইনডোর গেম ফিল্ড এবং প্রতি সেলে আলাদা টেলিভিশন রয়েছে এখানে। থাকার জন্য উন্নতমানের বিছানা, চেয়ার-টেবিল ও আলমারি বা র‌্যাক রয়েছে প্রতি সেলে। এছাড়াও করিডোর ও বারান্দায় রয়েছে বসার জন্য উন্নতমানের সোফা। খাবারের জন্য রয়েছে আলাদা ডাইনিং এবং উন্নতমানের খাবার। এছাড়াও রয়েছে খোলামেলা বারান্দা ও কয়েদিদের সাথে সাক্ষাতের সুসজ্জিত কক্ষ। এখানকার কয়েদিদের জন্য এখানে কোর্টভবন রয়েছে এবং সেখানেই বিচারকার্য হয়। পৃথিবীর অন্য সব কারাগারের কষ্টকর ব্যবস্থাপনা জানার পর এটা দেখলে অবাকই লাগে। ভাল ও সুন্দর পরিবেশে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধায় রেখে অতীতের ভুল সংশোধনের ভিন্ন রকম একটা প্রচেষ্টা চলে এখানে।

রিয়ো টিনটো খনি

পৃথিবীর সর্বাধিক ধাতু উত্তোলনকারী প্রাচীন খনি হল রিয়ো টিনটো খনি। এর স্থানীয় নাম কোরতা আতালায়া (ঈড়ৎঃধ অঃধষধুধ)। তবে খনিটি ঞযব জরড় ঞরহঃড় সরহবং (রিয়ো টিনটো খনি) নামে সারা বিশ্বে পরিচিত। খনিটির পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া টিনটো নামক নদীর নামানুসারেই খনির নামকরণ। ৭৫০ খ্রিস্ট-পূর্বাব্দে আবিষ্কৃৃত এই ধাতুজ খনিটি স্পেনের দুটি শহর রাইয়ো টিনটো ও আন্দালুসিয়ার মাঝামাঝি সেভিলি শহরে অবস্থিত। এটি ইউরোপের সবচেয়ে বড় খনি এবং এক সময় পৃথিবীরও সবচেয়ে বড় খনি ছিল। এটি প্রায় ডিম্বাকার, ১,২০০ মিটার (৩,৯০০ ফুট) লম্বা ও ৯০০ মিটার (৩,০০০ ফুট) চওড়া এবং ৩৫০ মিটার (১১৫০ ফুট) গভীর। আবিষ্কারের প্রথম হতেই এর থেকে প্রাপ্ত রুপা, সোনা ও তামা গ্রিস ও রোমান সম্রাজ্যে সরবরাহ করা হতো। প্রায় ২ হাজার বছর বন্ধ থাকার পর ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে এ খনিতে আবার খনিজ ধাতু উত্তোলন শুরু হয়। ১৭৮৩ থেকে ১৮১০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত খনিটি স্পেনের রাজপরিবার পরিচালনা করত। ১৮৭১ সালে স্পেনের রাজা খনিটি বিক্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ১৮৭৩ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি স্কটল্যান্ডের ব্যবসায়ী হুগো ম্যাথিসনের নেতৃত্বে একটি ব্রিটিশ-ইউরোপিয়ান সিন্ডিকেট ৩৬,৮০,০০০ পাউন্ডের বিনিময়ে খনিটি কিনে নেয়। খনিটি কিনে নেয়ার পর কোম্পানির নাম রাখা হয় রিয়ো টিনটো। ১৮৭৭ সাল থেকে ১৮৯১ সাল পর্যন্ত এই খনি থেকে কোম্পানি উত্তোলন করে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি তামা সরবরাহ করে। তখন এতে ২,০০০ জনের বেশি শ্রমিক কাজ করত। তবে ১৯৯৪ সালে খনিটি বন্যায় প্লাবিত হয়ে বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে এই রিয়ো টিনটো কোম্পানি পৃথিবীর সর্ববৃহৎ খনিজ উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠান, যার সদর দফতর লন্ডনে। তবে এখন খনির নতুন মালিক ইএ, ইডি টারটেসাস। তারা ২০১০ সালের শেষের দিকে খনিটি থেকে আবার ধাতু উত্তোলন শুরু করেছে।

পার্কের নাম স্যাংকুইংশান

স্যাংকুইংশান হল পৃথিবীর সবচেয়ে আশ্চর্য অ্যামিউজমেন্ট পার্ক। এটির অবস্থান চীনের জিয়াংজি প্রদেশের সাংরাও শহরে। খুব বেশি বড় না হলেও পার্কটির সৌন্দর্য এতটাই অসাধারণ, যারা একবার ওখানে গেছেন তারা একবাক্যে স্যাংকুইংশানকে শ্রেষ্ঠ বলবেন। দৃষ্টিনন্দন এই পার্কের সবচেয়ে অদ্ভুত জিনিস হল গ্রানাইট পাথরের কতগুলো আশ্চর্য কাঠামো। কোনটা দেখতে পিলারের মতো, কোনটা দেখতে আবার গ্রামের বৃদ্ধার মতো। একেক ঋতুতে আবার এই পার্ক নেয় একেক রকম রূপ। শীতকালে কুয়াশা মেখে পুরো পার্ক রহস্যময় হয়ে ওঠে। আবার বসন্তকালে সূর্যোদয়ের সময় পবিত্রতার প্রতীক হয়ে যায়।

এখানে প্রাকৃতিক ঝর্ণা আছে। তার উপর বানানো হয়েছে আবার সেতু। সেই সেতুর উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যায় আর পায়ের নিচ দিয়ে বয়ে যায় ঝর্ণা। এই পার্কের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল, এই পার্কটিতে প্রকৃতির মূল পাঁচটি উপাদানের চারটিই একসঙ্গে আছে। প্রকৃতির মূল পাঁচটি উপাদান আকাশ, মাটি, পানি, বায়ু আর আগুন। আর এই পার্কে এ চারটি উপাদান মাটি, পানি, বায়ু আর আগুনকে একত্রিত করা হয়েছে।

এই পার্কটিকে ঘিরেও আছে একটা মিষ্টি গল্প। অনেক আগে চীনের রাজা ছিলেন মু-গো। তিনি খুবই ক্ষমতাধর ছিলেন। তাকে বলা হত ‘প্রাচ্যের রাজা’। তার স্ত্রীর নাম ছিল ইন। মু-গো একবার চিন্তা করলেন, তিনি এত বড় রাজা, তার স্ত্রীকে খুশি করার জন্য তো কিছু একটা করা উচিত। সেই ভাবনা থেকে তিনি রানীর জন্য স্যাংকুইংশানে একটি বাগান বানালেন। আর বাগানে একত্রিত করলেন প্রকৃতির চারটি মূল উপাদান। পরে সেই বাগানের জায়গায় বানানো হয় এই অ্যামিউজমেন্ট পার্কটি।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali