The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গাইবান্ধার ঐতিহাসিক মাস্তা মসজিদ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৭ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

গাইবান্ধার ঐতিহাসিক মাস্তা মসজিদ 1

যে মসজিদটি আপনারা দেখতে পাচ্ছেন সেটি গাইবান্ধার ঐতিহাসিক মাস্তা মসজিদ। এটি উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী জনপদ গাইবান্ধার অন্যতম প্রাচীন স্থাপনা।

প্রাচীনকাল থেকেই এই স্থাপনাটি ইসলামী ঐতিহ্যের অনন্য নিদর্শন হয়ে রয়েছে। ঐতিহাসিক এই প্রাচীন মসজিদের অবস্থান গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সদর হতে প্রায় ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে ও কামারদহ ইউনিয়নের ফাঁসিতলা বাজার হতে ১ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের পশ্চিম পাশে এই মসজিদের অবস্থান।

গাইবান্ধার সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্যমতে কামারদহ ইউনিয়নের মাস্তা গ্রামের প্রাচীন লাল মসজিদটিই হলো ‘মাস্তা মসজিদ’ নামে পরিচিত।

কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এই মসজিদটি ঠিক কতো সালে নির্মিত হয়েছিল, তার নির্দিষ্ট কোনো সূত্র আজও জানা যায়নি। তবে মসজিদের নির্মাণ কৌশল এবং মোগল আমলের মসজিদ স্থাপত্যের বৈশিষ্ট্যের সূত্র ধরে অনুমান করা যায় যে, এই মাস্তা মসজিদটি মোগল আমল ১৬ শতকের কোনো এক সময় নির্মিত হয়। এলাকায় জনশ্রুতি রয়েছে যে, এককালে এই এলাকায় বাদশা ফকির নামে একজন প্রভাবশালী এবং ধর্মপরায়ণ ব্যক্তি বসবাস করতেন। তিনি এ ইমসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তবে তার এবং তার উত্তরসূরির আসল পরিচয় আজও পাওয়া যায়নি।

মাস্তা মসজিদের গঠনশৈলী একেবারে সাদামাটা। ৩৫ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ১৬ ফুট প্রস্থের মূল মসজিদটিতে সম-আকৃতির ৩টি গম্বুজ রয়েছে। চারকোনায় ৪টি স্তম্ভ রয়েছে।

তবে প্রাচীন স্থাপনার মতো এই মসজিদের দেওয়ালগুলো বেশ চওড়া। এই মসজিদের দেওয়ালের চওড়া সাড়ে ৪ ফুট, যে কারণে মসজিদের ভেতর অংশের প্রস্থ ৭ ফুট ও দৈর্ঘ্যে ২৬ ফুট। এতে দুই কাতার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। মসজিদের প্রবেশপথ ৩টি, সম্ভবত ছোট মসজিদ হওয়ায় এর কোনো জানালাও নেই। ভেতরে কোনো কারুকাজও করা নেই।

মুসল্লি আধিক্যের কারণে সাম্প্রতিক সময় মসজিদটির সামনের অংশ বর্ধিত করে নামাজের স্থান করা হয়। প্রাচীন এই মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণ করা বর্তমানে সময়ের দাবি। তথ্যসূত্র: https://www.kalerkantho.com/

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali