The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

টমেটোর গুণাগুণ জেনে নিন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় সবচেয়ে পরিচিত ও সহজলভ্য একটি সবজি হলো টমেটো। সালাদ থেকে রান্না- সব ক্ষেত্রেই টমেটো ব্যবহৃত হয় তার স্বাদ, রঙ এবং পুষ্টিগুণের কারণে।

টমেটোর গুণাগুণ জেনে নিন 1

ছোট এই ফলসদৃশ সবজি হলেও এতে রয়েছে অগণিত উপকার। টমেটো নিয়মিত খেলে শরীরের ভেতরকার নানা জটিলতা কমে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বজায় থাকে।

টমেটোর সবচেয়ে মূল্যবান উপাদান হলো লাইকোপিন, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। লাইকোপিন শরীরে জমে থাকা ক্ষতিকর ফ্রি-রেডিক্যাল দূর করে এবং কোষকে সুরক্ষা দেয়। এর ফলে ক্যানসার, হৃদরোগ ও বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যা প্রতিরোধে টমেটো কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। বিশেষ করে পুরুষদের প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে লাইকোপিনকে অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়।

টমেটো ভিটামিন ‘সি’-তে সমৃদ্ধ। একটি মাঝারি টমেটো আপনার দৈনিক ভিটামিন সি-এর প্রয়োজনের একটি বড় অংশ পূরণ করতে পারে। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী রাখে এবং শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’ দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ও ত্বক সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।

এ ছাড়াও টমেটোতে রয়েছে পটাসিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন বর্তমানে একটি সাধারণ স্বাস্থ্যসমস্যা, আর পটাসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার রক্তচাপের ভারসাম্য বজায় রাখতে বড় ভূমিকা রাখে। নিয়মিত টমেটো খেলে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকিও কমতে পারে।

টমেটোর আরেকটি বড় গুণ হলো এটি ক্যালরিতে কম এবং খাদ্যআঁশে পরিপূর্ণ। যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাদের জন্য টমেটো একটি আদর্শ খাবার। এটি পেট ভরাট রাখতে সাহায্য করে, ফলে অতিরিক্ত খাবারের প্রয়োজন কমে যায়। পাশাপাশি টমেটোর আঁশ হজমশক্তি ভালো রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।

ত্বক এবং চুলের যত্নেও টমেটো উপকারী। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং সূর্যালোকের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। অনেক সময় টমেটোর রস ত্বকে ব্যবহৃত হয় দাগ-ছোপ কমাতে ও ত্বক টানটান রাখতে।

টমেটো শুধু স্বাদ বাড়ায় না, বরং পূর্ণাঙ্গ পুষ্টির উৎস হিসেবেও কাজ করে। দৈনন্দিন খাবারে নিয়মিত টমেটো যোগ করলে শরীর অনেকটাই সুস্থ থাকে এবং বিভিন্ন রোগ-ব্যাধির ঝুঁকি কমে। তাই স্বাস্থ্য সচেতন থাকতে আজ থেকেই টমেটোর গুণাগুণকে কাজে লাগান।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali