The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পটুয়াখালী ও ভোলার উপকূলীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চল হুমকির মুখে

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ বহুল আলোচিত পটুয়াখালী ও ভোলা জেলার উপকূলীয় সংরক্ষিত বনের কয়েক হাজার গাছের নিশ্চিত মৃত্যু এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। চরবনানী-চরবেষ্টিন ক্রসড্যাম নির্মাণ কাজ এখন শেষ পর্যায়ে। বন বিভাগ এ ব্যাপারে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

পটুয়াখালী ও ভোলার উপকূলীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চল হুমকির মুখে 1
সূত্র জানায়, ৫ মে প্রধান বন সংরক্ষক বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর একটি চিঠি দেন। চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন, চরমাইনকা-চরইসলাম-চরমোন্তাজ ক্রসড্যাম নির্মাণের মাধ্যমে ‘ভূমি পুনরুদ্ধার’ প্রকল্পে মাটি কাটার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড অনুমতি চায়। এ পরিপ্রেক্ষিতে একাধিকবার পর্যালোচনা করে বিষয়টির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন বনবিভাগ। চিঠিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পটুয়াখালী ও ভোলা জেলার উপকূলীয় সংরক্ষিত বনের কয়েক দশকের প্রতিষ্ঠিত বনায়নের মধ্য দিয়ে জলবায়ু ট্রাস্টের ফান্ডের অর্থায়নে ক্রসড্যাম নির্মাণের বিষয়ে আপত্তি জানানো হয়। এ ক্রসড্যাম করা হলে সংরক্ষিত উপকূলীয় বনায়নের শুধু চরমোন্তাজ এলাকারই ৩৪ হাজারেরও বেশি গাছ কাটা পড়বে। ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ৮ জানুয়ারি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কেএম রাশেদুল ইসলামসহ একটি টিম ক্রসড্যাম এলাকা পরিদর্শন করেন। তিনি ইএআই ছাড়া এ প্রকল্পের আওতায় ক্রসড্যাম নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখার পরামর্শ দেন। কয়েকদিন কাজ বন্ধ রাখার পর ২৮ জানুয়ারি আবার তার (কেএম রাশেদুল ইসলাম) নির্দেশনাকে পাত্তা না দিয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স রূপালী কনস্ট্রাকশন কাজের গতি আরও বাড়িয়ে দেয়। গত ৩ ফেব্রুয়ারি বরিশালের কোস্টাল সার্কেলের বন সংরক্ষক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বনভূমির মধ্য থেকে মাটি ও গাছ না কাটার অনুরোধ জানান। কিন্তু সে কথাও কানে তোলেননি প্রভাবশালী এ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধাররা। জানা গেছে, ঠিকাদারি এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িতরা ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা। এ কারণে তারা স্থানীয় বনকর্মীদের কোন পাত্তাই দিচ্ছে না। এখনও ক্রসড্যাম নির্মাণের বনভূমি থেকে মাটি ও গাছ সংগ্রহ অব্যাহত রয়েছে। সম্প্রতি গাছ কাটারত অবস্থায় হাতেনাতে এক শ্রমিককে আটক করে বনবিভাগের চরবেষ্টিন বিটের বনকর্মীরা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বিট কর্মকর্তাসহ ৪ বনকর্মীকে বেধড়ক মারধর করে আটক হওয়া শ্রমিককে ছিনিয়ে নেয়। এদিকে দু’একদিনের মধ্যে এ ক্রস ড্যাম নির্মাণ কাজ শেষ করতে এস্কাভেটর মেশিন ছাড়াও কয়েক শত শ্রমিক দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। রাতে কাজ করতে চালানো হচ্ছে জেনারেটর। এ ক্রসড্যামের কাজ শেষ হলে এতে করে এ এলাকার সৃজিত বনভূমি ও জনজীবন ঝুঁকিতে পড়বে বলে তারা মনে করেন। স্থানীয় একধিক নির্ভরযোগ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

কলাপাড়া পানি উন্নয়ন বিভাগ অফিস সূত্রে জানা যায়, জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায় ভোলা জেলা সদরের সঙ্গে সোনারচর পর্যন্ত সরাসরি সড়ক সংযোগ স্থাপন এবং ভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য ক্রসড্যাম ও বেড়িবাঁধ নির্মাণের প্রকল্প নেয়া হয়। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ওই প্রকল্প ২০১০ সালের ৩০ নভেম্বর জলবায়ু ট্রাস্ট তহবিলের অর্থায়নে অনুমোদিত হয়। প্রায় ৭৬ কোটি টাকা প্রকল্পের ৩ গ্রুপের চরমোন্তাজ চ্যানেলের দরপত্র পান বরিশালের রূপালী কনস্ট্রাকশন। চরআন্ডা চ্যানেলের কাজ পায় এমকো কনস্ট্রাকশন এবং চরমানিকা চ্যানেলের কাজ পায় ভোলার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ‘চরমানিকা, চরইসলাম, চরমোন্তাজ ক্রসড্যাম নির্মাণের মাধ্যমে ‘ভূমি পুনরুদ্ধার’ শীর্ষক প্রকল্পটির প্রস্থ ১০০ মিটার এবং দৈর্ঘ্য সাড়ে ৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৩ দশমিক ৪৪ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ পটুয়াখালী বনবিভাগের চরমোন্তাজ রেঞ্জের আওতাভুক্ত। বাকিটুকু ভোলা জেলার মধ্যে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হলে চরমোন্তাজ রেঞ্জের চরবেষ্টিন এবং চর বনানীর বনাঞ্চলের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। অর্থাৎ প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার বনাঞ্চল উজাড় করে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে হবে।
চরবনানী-চরবেষ্টিন ৯০০ ফিটেরও বেশি চ্যানেলে এরই মধ্যে ক্রসড্যাম নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।
পটুয়াখালীতে সাড়ে ৩ কিলোমিটার বনাঞ্চল উজাড় করে বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন চলছে। প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু ট্রাস্ট তহবিলের অর্থায়নে অনুমোদিত এ প্রকল্প বাস্তবায়িত শেষ হলে হুমকির মুখে পড়বে প্রায় অর্ধকোটি গাছসহ ৫ হাজার একর বনভূমি।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির কান্তি বিশ্বাস স্থানীয় সংবাদকর্মীদের জানান, গাছ মানুষকে রক্ষা করে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য গাছের ওপর নির্ভরশীল। আর সেই গাছ কেটে বেড়িবাঁধ বা ক্রসড্যাম নির্মাণ কার স্বার্থে- এটা বোধগম্য নয়। তিনি জানান, ওই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে তা হবে ‘নিজের পায়ে কুড়াল মারার শামিল।’

এলাকাবাসী আশা করে, সরকার এ ব্যাপারে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali