The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বড়ই করুণ মৃত্যুর কাহিনী ঃ তরুণীর ২৮ টুকরা লাশ গ্রহণ করে দাফন করেছে তার মা শিরিনা

ঢাকা টাইমস্‌ রিপোর্ট ॥ বড়ই করুণ মৃত্যু ঘটেছিল সেদিন রুমি নামের এই মেয়েটির। তার ২৮ টুকরা লাশ তার মা গ্রহণ করে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে দাফন করেছেন।
বড়ই করুণ মৃত্যুর কাহিনী ঃ তরুণীর ২৮ টুকরা লাশ গ্রহণ করে দাফন করেছে তার মা শিরিনা 1
রাজধানীর হাতিরপুলে নাহার প্লাজায় নিহত রুমীর খণ্ডিত লাশ গ্রহণ করেছেন মা শিরিনা বেগম। সোমবার বেলা ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তিনি মেয়ের খণ্ডিত লাশ নিয়ে ফরিদপুরে নিজগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। রাতেই গ্রাম্য কবরস্থানে লাশের দাফন কাজ সম্পন্ন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বজনরা। রোববার খণ্ডিত লাশ ও মা শিরিনা বেগমের ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়। এদিকে ৭ জুন ঘাতক সাইদুজ্জামান বাচ্চু হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির এসআই দীপক কুমার দাস বলেন, প্রথমে খণ্ডিত লাশ অর্থের অভাবে নিতে রাজি ছিলেন না নিহতের মা শিরিনা বেগম। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সহযোগিতায় সোমবার টুকরা লাশ নেন তিনি। শিরিনা বেগম নিহতের মা কি-না তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য রোববার ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়।

প্রেমের ফাঁদে ফেলে ১ জুন সন্ধ্যায় রুমীকে নাহার প্লাজার ১৩ তলায় সোনালি ট্রাভেলস অফিসে নেয় সাইদুজ্জামান বাচ্চু। বাচ্চু ওই ট্রাভেলসের মালিক। রুমীকে অফিসে নিয়ে প্রথমে ধর্ষণ করে। এরপর তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর লাশ গুম করতে ২৮ টুকরা করা হয়। নাড়িভুঁড়ি ও মাংস ছাড়িয়ে বাথরুমের কমোডে ফ্লাশ করে দেয় বাচ্চু। হাড়, মাথা, বুকের পাঁজর, হাতের কবজিসহ দেহের অন্যান্য অংশ জানালা দিয়ে পাশের বাড়ির ছাদে ফেলে দেয়া হয়। ২ জুন সকালে ১৮ পরিবাগ বাড়ির সামনে পায়ের হাড় দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন বাড়ির মালিক জিয়া উদ্দিন কাউছার মামুন। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে হাড়ের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে বাড়ির ছাদ ও নাহার প্লাজায় সোনালি ট্রাভেলস অফিসের বাথরুম থেকে ২৮ টুকরা লাশ উদ্ধার করে। গ্রেফতার করে ঘাতক বাচ্চুকে। আটক করা হয় আরও ৬ জনকে। বাচ্চুর বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দ পুলিশ তদন্ত শুরু করে। রোববার বাচ্চুকে ৪ দিনের রিমান্ডে নেয় ডিবি পুলিশ। রিমান্ড শেষে ৭ জুন আদালতে হত্যার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয় বাচ্চু। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদনান তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। কিভাবে রুমীকে হত্যা করা হয়েছে, হত্যার পর লাশ কিভাবে টুকরা ও মাংস ছাড়ানো হয়েছে সবই অকপটে স্বীকার করে বাচ্চু। জবানবন্দিতে বাচ্চু বলে হাতের কবজির মাংস ছাড়ালে ধরা পড়তাম না। হাত দেখেই সে নারী তা শনাক্ত করেছে পুলিশ। পাশের বাড়ির ওই ছাদে কেউ ওঠে না। ফলে সেখানে হাড় ফেললে কেউই দেখবে না ভেবেই লাশের টুকরা ফেলা হয় বলেও জবানবন্দিতে বলে বাচ্চু।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির এসআই দীপক কুমার দাস জানান, প্রথমে রুমীর টুকরা লাশ অর্থের অভাবে নিতে রাজি হননি শিরিনা বেগম। ফলে লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়। রোববার তারা টুকরা লাশ নিতে রাজি হয়। এজন্য রোববার শিরিনা বেগম ও টুকরা লাশের ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়। সোমবার মর্গ থেকে খণ্ডিত লাশ গ্রহণ করেন শিরিনা বেগম।

ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার গাজীপুর-কাজীপাড়ার মৃত সাদ্দাম ফকিরের মেয়ে রুমী। তারা চার বোন। ২ বোন আগে থেকেই মিরপুরে একটি গার্মেন্টেসে চাকরি করতেন। ঘটনার মাসখানেক আগে রুমীও বোনের বাসায় এসে একই গার্মেন্টেসে চাকরি শুরু করে। ফরিদপুর জেলার মধুখালীর বকশিচাঁদপুরের বাছের আলীর ছেলে সাইদুজ্জামন বাচ্চু। আড়াই বছর আগে রুমীর সঙ্গে তার মোবাইল ফোনে পরিচয়। এরপর প্রেমের ফাঁদ পাতে সে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali