The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের উপ-কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন ॥ এইচএসবিসি ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়ন!

ঢাকা টাইমস্‌ রিপোর্ট ॥ জঙ্গি সংগঠনকে অর্থায়নের অভিযোগ রয়েছেএমন দুইটি বাংলাদেশি ব্যাংককে আর্থিক সেবা দিয়েছে এইচএসবিসি (হংকং-সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন) ব্যাংকের যুক্তরাষ্ট্র শাখা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের উপ-কমিটির এক তদন্ত প্রতিবেদনে এমন অভিযোগ করা হয়েছে। নিজেদের দুর্বলতা স্বীকার করে সিনেটের কাছে ক্ষমা চাইবে বলে ইতিমধ্যে এক বিবৃতি দিয়েছে এইচএসবিসি কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসি অনলাইনের।
যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের উপ-কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন ॥ এইচএসবিসি ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়ন! 1
জানা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও সরকারি বিষয়াদি সংক্রান্ত সিনেট কমিটির আনা অভিযোগে বলা হয়েছে, মুদ্রা পাচারের (মানি লন্ডারিং) উচ্চ ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের দুইটি ব্যাংককে এইচএসবিসি আর্থিক সেবা দিয়েছে। এক্ষেত্রে মুদ্রা পাচার বিরোধী কোনো নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা মানা হয়নি। লেনদেন করা ব্যাংক দুইটি হলো- ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ও সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (সাবেক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক)
। প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশসহ মেক্সিকো, সৌদি আরব, ইরান, সুদান, মিয়ানমার ও উত্তর কোরিয়ার অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এইচএসবিসি পর্যাপ্ত নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই লেনদেন করেছে। এসব প্রতিষ্ঠান সন্দেহভাজন জনগোষ্ঠীকে অর্থায়ন করে। লন্ডনভিত্তিক ব্যাংকটির সমস্যা চিহ্নিত করার দুর্বল প্রক্রিয়া সম্পর্কে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থা অবগত থাকলেও তারা এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এইচএসবিসির শিথিল নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সুযোগ নিয়ে মেক্সিকোর মাদকচক্রগুলো ব্যাংকটির যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শাখার মাধ্যমে কোটি কোটি ডলার পাচার করেছে। দীর্ঘ সাত বছর ধরে (২০০২-২০০৯ সাল) ব্যাংকটির মাধ্যমে মাদক, অস্ত্র ও অন্যান্য অবৈধ পণ্য চোরাচালান থেকে অর্জিত মুনাফা বিভিন্ন দেশে পাচার হয়ে আসছে।

জানা গেছে, সিনেট উপ-কমিটির করা ৩৪০ পৃষ্ঠার বিশাল প্রতিবেদনের ২২৫ থেকে ২৩৮ পৃষ্ঠা পর্যন্ত বাংলাদেশের দুইটি ব্যাংক সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নানা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার ফলে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ-এর সঙ্গে যদিও এইচএসবিসি মার্কিন ডলারের ব্যাংক নোটের ব্যবসা ২০১০ সালে বন্ধ করেছে, তবু এইচএসবিসির দুই ডজন অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসা রয়েছে। এর ফলে মার্কিন ডলার, মুদ্রা স্থানান্তর ও অর্থ পরিশোধ ব্যবস্থায় প্রবেশাধিকার রয়েছে ইসলামী ব্যাংকের। ইসলামী ব্যাংকের ৩৭ শতাংশের মালিক সৌদি আরবের আলরাজি গ্রুপ। এই গ্রুপের আল-রাজি ব্যাংক সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের অর্থায়ন করছে এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক আগেই তাদের সঙ্গে লেনদেন বন্ধ করেছে এইচএসবিসি।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বিষয়ে বলা হয়েছে, সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের অর্থায়নে সহায়তা করেছে ব্যাংকটি। আর এ ব্যাংকের বিষয়ে সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে ব্যাংকটির মালিকানার দুই অংশীদার- ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক রিলিফ অর্গানাইজেশন ও লাজনাত আল বির আল ইসলাম-এর সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের যোগসূত্র আছে।

সিনেট উপ-কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর কার্ল লেভিন সাংবাদিকদের বলেন, মার্কিন অর্থ ব্যবস্থায় ঢোকার পথ হিসেবে এইচএসবিসির যুক্তরাষ্ট্রের শাখাকে কাজে লাগানো হয়েছে। এই ব্যাংকে অর্থ পাচারের ওপর কড়া নিয়ন্ত্রণ না থাকায় তাদের যুক্তরাষ্ট্রের শাখাগুলোতে মেক্সিকোর মাদকচক্রের অর্থ এবং আরো কিছু সন্দেহজনক তহবিল এসেছে। লেভিন বলেন, কম্পট্রোলার অব কারেন্সি অফিস অর্থ পাচার নিয়ন্ত্রণে এইচএসবিসির দুর্বল নিয়ন্ত্রণ দেখেও বছরের পর বছর সহ্য করে গেছে। এ কারণে মঙ্গলবারের শুনানিতে কম্পট্রোলার অব কারেন্সি অফিসের প্রধান টমাস কারিকেও ডাকা হয়েছে।

এদিকে এইচএসবিসি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিজেদের দুর্বলতার জন্য শুনানিতে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইবে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা ক্ষমা চাইব। ভুল যে হয়েছে তা মেনে নেব। আমাদের কাজের জবাবদিহিতা করব এবং ভুল শোধরানোর পূর্ণ প্রতিশ্রুতি দেব।’ বিবৃতিতে এইচএসবিসি দাবি করেছে, অর্থ পাচার প্রতিরোধ সংক্রান্ত আইনগুলো আরো জোরালোভাবে অনুসরণের জন্য গত বছর ব্যাংকের ওপরের দিকের ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আনা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ইউরোপের সবচেয়ে বড় ব্যাংক এইচএসবিসি। বিশ্বের ৮০টি দেশে ছড়িয়ে রয়েছে ব্যাংকটির শাখা। গত বছর ব্যাংকটি ১ হাজার ৬৮০ কোটি ডলার আয় করেছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali