The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এক দশকে জাতীয় আয় বেড়েছে তিন গুণেরও বেশি ॥ কিন্তু তারপরও জনগণ কি খুব সুখে আছে?

ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ এক দশকে জাতীয় আয় বেড়েছে তিন গুণের বেশি, একথা বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। সমপ্রতি তিনি রাজশাহীতে বাংলাদেশ কৃষক উন্নয়ন সমিতির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত কৃষক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে একথা বলেন।
এক দশকে জাতীয় আয় বেড়েছে তিন গুণেরও বেশি ॥ কিন্তু তারপরও জনগণ কি খুব সুখে আছে? 1
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান আরও বলেছেন, বিশ্বমন্দা-উত্তর পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশের আর্থিক খাত ভালো অবস্থানে রয়েছে। গত এক দশকে যেখানে গড় জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ শতাংশ, তা এখন বেড়ে সাড়ে ৬ শতাংশের কাছাকাছি এসে দাঁড়িয়েছে। গত এক দশকে আমাদের জাতীয় আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে তিন গুণেরও বেশি।

ড. আতিউর বলেন, বর্তমানে মাথাপিছু আয় বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। তা ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতির মুখ্য সূচকগুলো যেমন আমদানি-রফতানি, রেমিট্যান্স প্রবাহ, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যাপক পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমদানি ব্যয়ের উচ্চ প্রবৃদ্ধি সত্ত্বেও এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) পেমেন্ট সেটেলমেন্টের পরবর্তী সময়গুলো বাদ দিলে গত অর্থবছরের বাকি সময় রিজার্ভ ১০ বিলিয়ন ডলারের ওপরেই থেকেছে। এটি স্বস্তির বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, অর্থবছর শেষে মাসভিত্তিক পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৫৬ শতাংশে নেমে এসেছে। জিডিপিতে ব্যাংকিং খাতের অবদানও ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। ফলে দেশের অর্থনীতির আকার, ব্যাংকিং খাতের প্রতিযোগিতা বৃদ্ধিসহ অন্যান্য বিষয় বিবেচনায় সম্প্রতি আরও নতুন কয়েকটি ব্যাংক অনুমোদন দেয়া হয়েছে। শিগগিরই এসব ব্যাংক তাদের কাজ শুরু করবে।

কৃষক উন্নয়ন সমিতির সভাপতি সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক একেএম শফিকুর রহমান ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর সনৎকুমার সাহা। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। এতে দেশের বিভিন্ন জেলার জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ও সফল কৃষকেরা অংশ নেন।

কিন্তু আয় বাড়লেও ব্যয় বেড়েছে অস্বাভাবিকহারে যা মানুষের লাগামের বাইরে। এ বিষয়ে দেশের একজন অর্থনীতিবিদ বলেন, আয় বেড়েছে যেমন তিন গুণ এটা সত্য, তেমনি ব্যয় বেড়েছে তারও বেশি। যে কারণে সাধারণ মানুষ দিশেহারা। এটা ঠিক আগে যেমন দেখা যেতো মানুষ না খেয়ে আছে। কিন্তু এখন তা দেখা যায় না। কারণ একজন রিক্সা ওয়ালা আগে তার রিক্সার মজুরি দিতো মালিককে ৩০ টাকা। এখন ৪০ বা ৫০ টাকা দিতে হয়। কিন্তু তার আয় বেড়েছে বহুগুণ। তবে চাল-ডালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ার কারণে সাধারণ মানুষ দিশেহারা। তিনি মনে করেন, শুধু আয় বাড়লেই হবে না, ব্যয়ও তার সাধ্যের মধ্যে থাকতে হবে। তাই সরকারকে দেখতে হবে সাধারণ মানুষ কি চাই। সাধারণ মানুষ চাই, মোটা ভাত মোটা কাপড়। আর তাই সরকারকে এসব নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নাগালের মধ্যে রাখতে যা যা করা দরকার তাই করতে হবে। একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির কথাই ধরুন। তিনি আয় করেন মাসে লাখ লাখ টাকা। তার কাছে চাউল যদি ২শ টাকা কেজিও হয় তাতে কি তার যাবে আসবে? না। কিন্তু একজন রিক্সাওয়ালার কাছে ৪০ টাকা কেজি দামের চাল মানে অনেক কিছু। তাই এই বিষয়গুলো সরকারকে নজরে আনতে হবে। কারণ মনে রাখতে হবে আমাদের দেশে নিম্ন বৃত্তের সংখ্যায় বেশি। তাদের কথা স্মরণ করে আগামী দিনগুলোতে এগুতে হবে। নইলে দেশের সার্বিক অর্থনীতি ভালো বলে কাগজে বিবৃতি দিলেই সব শেষ হয়ে যাবে না।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali