The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যেখানে বৃষ্টি হয়নি ৪শ’ বছর!

দি ঢাকা টাইমস ডেস্ক ॥ আজ আমরা বিশ্বের বিভিন্ন মজার মজার খবর আপনাদের সামনে তুলে ধরবো- আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

যেখানে বৃষ্টি হয়নি ৪শ’ বছর! 1
যেখানে বৃষ্টি হয়নি ৪০০ বছর

৪০০ বছরের ইতিহাসে যেখানে এক ফোঁটা বৃষ্টিও ঝরেনি। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো যেখানে বৃষ্টির পানিতে বন্যায় ভেসে যায়, সেখানে এ ধরনের জায়গা এই দেশের কল্পনাপ্রবণ মনের কাছে অচেনা ও অবিশ্বাস্য। কিন্তু আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের এমন একটি জায়গার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয় যেখানে বৃষ্টি হয়নি মানব ইতিহাসের একটা বিশাল সময় ধরে। আতাকামা মরুভূমি বা Desierto de Atacama- সেই অঞ্চল যেখানে ৪০০ বছরের মধ্যে বৃষ্টির দেখা মেলেনি, যা পৃথিবীর বুকে এক গভীর বিস্ময়। তাই বিজ্ঞানীরা এ মরুভূমিকে পৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্কতম স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। মরুভূমিটি দক্ষিণ আমেরিকায় প্রশান্ত মহাসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত এবং এটি মহাদেশটির চিলি, পেরু, বলিভিয়া ও আর্জেন্টিনা- এই চারটি দেশকে ছুঁয়েছে। আন্দিজ পর্বতমালার দক্ষিণে অবস্থিত বিশাল এ মরুভূমির আয়তন ৬০০ মাইল বা ১০০০ কিলোমিটার। বিজ্ঞানীরা এই মরুভূমির প্রকৃত সংজ্ঞা দেয়ার জন্য একে বলে থাকেনabsolute desert। ক্লাইমেটোলজিস্টদের মতে, এখানে ১৫৭০ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত কোন বৃষ্টিই হয়নি। তাদের মতে, এখানে প্রতি ১০০ বছরে গড়ে ৩ থেকে ৪ বার বৃষ্টি হয়। অবশ্য গত ৩০০-৪০০ বছরে এই নিয়মের ব্যতিক্রম দেখা যায়। চিলির একটি বিশাল এলাকাজুড়ে রয়েছে এ মরুভূমির বিস্তার। এর একদিকে রয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরের অথৈ জলরাশি, অন্যদিকে আন্দিজ পর্বতমালা। এত বিশাল একটি জায়গায় যেখানে হাজার রকমের প্রাণী আর উদ্ভিদের বৈচিত্র্য থাকার কথা ছিল, যুগের পর যুগ বৃষ্টিহীনতার কারণে এখানকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। মাইলের পর মাইল হেঁটে গেলেও দেখা মেলে না কোন উদ্ভিদ বা প্রাণীর। আরও একটি অবাক করা বিষয় হল, এতটা অনাবৃষ্টি আর পৃথিবীর শুষ্কতম স্থান হওয়ার পরও এই জায়গাটির তাপমাত্রা কমই বলা চলে। অদ্ভুত ব্যাপার হল গ্রীষ্মকালেও এখানকার গড় তাপমাত্রা ১৮-২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকে। তাই এত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও তাপমাত্রা কম হওয়ার কারণে এ মরুভূমির আশপাশের এলাকাজুড়ে রয়েছে কিছু উন্নত শহর, যেখানে প্রায় ১০ লাখ মানুষ বাস করে। এখানে বসবাসের একটি বিশেষ কারণ আতাকামা মরুভূমিতে রয়েছে কিছু মূলবান ধাতব ও খনিজ, যেমন তামা ও সোডিয়াম নাইট্রেট। এ অঞ্চল সোডিয়াম নাইট্রেটের স্বর্গরূপে বিবেচিত। এসব পদার্থ মাইন বানানোর প্রধান কাঁচামাল। তাই ১৯৪০ সালের বিশ্বযুদ্ধে আতাকামার সোডিয়াম নাইট্রেট অনেক মাইন তৈরিতে ব্যবহূত হয়েছিল। আতাকামা মরুভূমির একটি বিশেষ জায়গাকে নাসা মঙ্গলগ্রহের মাটির সঙ্গে তুলনা করেছে। এ জন্যই মুভি সিনেমাতে মঙ্গল গ্রহের দৃশ্যগুলোর শুটিং এখানেই করা হয়। আরেকটি বিষয় হল, যেহেতু এ স্থানে যুগের পর যুগ ধরে কোন বৃষ্টি হয়নি, কোন মেঘের ছায়া পড়েনি, শুষ্ক আবহাওয়া এবং আলোকোজ্জ্বল, সেহেতু বিজ্ঞানীরা এখানে জ্যোতির্বিজ্ঞানীয় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের উপযুক্ত স্থান বলে বিবেচিত করেন। তাই এখানে গড়ে উঠেছে রেডিও এসট্রোনমি টেলিস্কোপ, একে সংক্ষেপে এলমা বলে। এ ছাড়া ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও চিলির তত্ত্বাবধানে পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র – যেখানে সেবিআই, এসটি এবং অ্যাক্ট নামক রেডিও এসট্রোনমি প্রোজেক্ট চলছে।

চীনের রহস্যময় সানসিংতুন

সানসিংতুনের নাম আগে সানসিং গ্রাম ছিল। কেউ ভাবতে পারেননি, ইয়ে নামে একজন কৃষক জমি চাষ করার সময় একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার করবেন। তারপর একটানা কয়েক দশকের গবেষণার পর প্রমাণিত হয়েছে, পাঁচ থেকে তিন হাজার বছর আগে এখানে প্রাচীন শু রাষ্ট্রের রাজধানী ছিল। সুউজ্জ্বল এ সভ্যতা এখানে ২ হাজার বছর স্থায়ী ছিল। সানসিংতুন ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কারের ফলে শু রাষ্ট্রের ইতিহাস আরও ২ হাজার বছর এগিয়েছে। এ আবিষ্কার চীনের সভ্যতার ইতিহাসকে আরও সুসম্পন্ন করেছে। সানসিংতুন সভ্যতা আর চুয়াংচিয়াং নদীর সভ্যতা ও হুয়াংহো নদীর সভ্যতার মতো সবই চীনের সভ্যতার মূল ভিত্তি।

সানসিং গ্রাম চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের সিচুয়ান প্রদেশে অবস্থিত। রাজধানী চেনতুং থেকে গাড়িতে যেতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় লাগে। ৭৫ বছর আগেকার বিস্ময়কর আবিষ্কার এই গ্রামের শান্তভাব ভেঙে দিয়েছে। প্রায় ১০ বছর আগে এখানে সানসিংতুন নামে একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়।

সানসিংতুন জাদুঘরের কর্মী ছিউ শুয়েন ছিং জানিয়েছেন, উত্তর অক্ষাংশের ৩০ ডিগ্রিতে অবস্থিত এই সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কারের গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য আছে। তিনি বলেছেন, ‘এই অক্ষাংশে আরও রয়েছে ছুমোলোংমা পর্বত, মায়া সভ্যতা, বারমুদা ত্রিকোণ। এগুলোর অভিন্ন বৈশিষ্ট্য হচ্ছে রহস্য। সানসিংতুন হচ্ছে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আবিষ্কৃত পুরাকীর্তির মধ্যে সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বেশি, আওতায় সবচেয়ে বড়, স্থায়ী সময় সবচেয়ে দীর্ঘ এবং সবচেয়ে সাংস্কৃতিক সম্পদ সমৃদ্ধ একটি প্রাচীন নগর।’

প্রত্নতত্ত্ব থেকে জানা গেছে, প্রায় ৩ হাজার বছর আগে, এই প্রাচীন নগর আকস্মিকভাবে বাতিল করা হয়। ফলে খুব উন্নত মানের সানসিংতুন সভ্যতা হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। পাঁচ বছর আগে চেনতুং শহরের উপকণ্ঠে আবিষ্কৃত কিনশা ধ্বংসাবশেষ আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত দিয়েছে। এ দুটি পুরাকীর্তির বৈশিষ্ট্যে বহু মিল আছে। ফলে কেও কেও বলেন, সানসিংতুন বর্তমান কিনশা ধ্বংসাবশেষের জায়গায় স্থানান্তরিত হয়েছিল। কিন্তু ২ হাজার বছর স্থায়ী একটি সুউজ্জ্বল প্রাচীন নগরকে বাতিল করার আসল কারণ কি ছিল? কেউ বলেন, বন্যার জন্য। কেউ বলেন, যুদ্ধের জন্য। কেউ বলেন, মহামারী রোগের জন্য। কিন্তু এ সম্পর্কে কোন ঐতিহাসিক রেকর্ড নেই, সেই জন্য আজ পর্যন্ত এ বিষয়ে এক গোলকধাঁধা রয়েছে। জাদুঘরের কর্মী ছিউ সুয়েন ছিং বলেছেন, ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি দ্রব্যাদি হচ্ছে সানসিংতুনে আবিষ্কৃত পুরাকীর্তির মধ্যে সবচেয়ে লক্ষণীয় জিনিস। বিশেষ করে কিছু ব্রোঞ্জ মূর্তির এশীয় ব্যক্তির চেহারার সঙ্গে অনেক ভিন্নতা রয়েছে।

এন্ডারসনের সার্কাস ট্রি

একটি সৃষ্টিশীল চিন্তা, পরিশ্রম, হার না মানা চেষ্টা একজনকে অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব ও বিখ্যাত করে তুলতে পারে। সমকালে যেটাকে নগণ্য, পাগলামি কিংবা ফালতু বলে মনে হয় মহাকালে তা স্থায়ী আসন লাভ করতে সক্ষম হতে পারে। জাপানিরা বনসাই করত শখের বশে। আজ বনসাই শখের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বজুড়ে শিল্পতে পৌঁছে গেছে, সেই সাথে অনেক মানুষের আয়ের রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে।

গাছ নিয়ে অন্যরকম কিছু করার উদ্দেশ্যে সুইডিশ বংশভূত আমেরিকান চাষি অ্যাক্সেল এন্ডারসন কাজ শুরু করেন। গাছকে কেটে, ছেঁটে, বাঁকিয়ে, জোড়া দিয়ে আকার-আকৃতি এমন করেছেন যাতে সৃষ্টি হয়েছে নতুন এক শিল্পের। যা আজও মানুষের কাছে বিস্ময় হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। অ্যাক্সেল এন্ডারসন গাছগুলোর নাম দিয়েছিলেন ‘সার্কাস ট্রি’।

অ্যালেক্স এন্ডারসন একবার ছয়টি একই প্রজাতির গাছের চারা এক জায়গায় বৃত্তাকারে একটু দূরে দূরে লাগালেন। চারাগুলো বাড়তে শুরু করলে তিনি পাশাপাশি দু’টো চারাকে টেনে কাছাকাছি নিয়ে এলেন। মাটি থেকে একটু ওপরে গাছের বাকল চেঁছে গাছ দুটি একসঙ্গে বেঁধে রাখলেন। এভাবে ছয়টি গাছ তিনটি জোড়ায় বাঁধলেন। গাছগুলোর মাথা কিন্তু আলাদাই থাকল। কিছুদিন পর দেখলেন, বেঁধে দেওয়া অংশটুকু এমনভাবে জোড়া লেগে গেছে যে ওই অংশটুকু একটি গাছই মনে হচ্ছে। এভাবেই গাছগুলো বাড়তে থাকল এবং সৃষ্টি হল সত্যিকারের সার্কাস ট্রি।

এরপর এন্ডারসন আবার জোড়া লাগানোর কাজ শুরু করলেন। তবে একটু অন্যভাবে। এবার প্রতি জোড়া লাগানো গাছ থেকে একটি গাছ টেনে পাশেরটির সঙ্গে আগের মতো একইভাবে বেঁধে দিলেন। এভাবে ধাপে ধাপে বিপরীতক্রমে একই কাজ করে তিনি পাঁচ ধাপে সম্পন্ন করলেন। এভাবে বাঁধতে বাঁধতে একসময় দেখলেন, সব গাছ মিলে এক অসাধারণ শিল্পে রূপ নিয়েছে। ছয়টি গাছকেই একটি গাছ মনে হচ্ছে। মানুষ অবাক নয়নে গাছের এই শিল্প দেখে অবাক হয়ে গেলেন। যতটুকু জোড়া বাঁধা, সে অংশটুকু ডায়মন্ড আকারের ফাঁকা সমৃদ্ধ একটি ঝুড়ির মতো হয়েছে। তাই তিনি সে গাছগুলোর নাম দিয়ে দিলেন সার্কাস বাস্কেট ট্রি।

দুটি গাছকে জুড়ে করলেন ‘সার্কাস টু-লেগড ট্রি’ এবং চারটি গাছকে বেঁধে সৃষ্টি করলেন সার্কাস ফোর-ফুটেড ট্রি। পাশাপাশি দুটি গাছ লাগিয়ে একটির সঙ্গে অন্যটির ডাল জোড়া দিয়ে তৈরি করলেন সার্কাস ল্যাডার ট্রি। দেখতে একদম মইয়ের মতো যা সত্যিই অকল্পনীয়।

১৯৪৭ সালে এক্সেল এন্ডারসন এগুলো দর্শনার্থীর জন্য উম্মুক্ত করে দিলেন। এন্ডারসনের ম্যাজিক ট্রিগুলোর কথা যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশেও বৃক্ষপাগলদের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ল। সার্কাস ট্রি দেখার জন্য দিনে দিনে লোকসমাগম বাড়তে লাগল। তবে মজার ব্যাপার হল এন্ডারসন সার্কাস ট্রি সম্বন্ধে তেমন মুখ খুললেন না। ১৯৬৪ সালে এলেক্স এন্ডারসন চলে গেলেন কিন্তু রহস্য রহস্যই থেকে গেল। এখনও এগুলোর পুরো রহস্য পুরোপুরি জানা হয়নি। ১৯৮৫ সালে বোনফেন্টি অনেক দাম দিয়ে সার্কাস ট্রিগুলো কিনে নিয়ে লাগিয়ে দিলেন তার বোনফেন্টি গার্ডেনে। গিলরয়ের সে উদ্যানে গাছগুলো আজও বেঁচে আছে। কিন্তু রয়ে গেছে রহস্য।

হারানো আটলান্টিস

আটলান্টিসের গল্প শুরু হয় প্লেটোর একটি লেখায়। এই লেখায় প্রথম উঠে আসে আটলান্টিসের হারিয়ে যাওয়া জনপদের কথা। অনেকেই ভাবেন আটলান্টিস প্লেটোর কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়। আবার অনেকেই খুঁজে যাচ্ছেন আটলান্টিসের জনপদকে। আজ পর্যন্ত অনেক প্রত্নতাত্বিক নির্দশন আবিষ্কার হয়েছে তবে এগুলো যে হারানো আটলান্টিস তার কোন জোরালো প্রমাণ নেই।

প্রায় এগারো হাজার বছর আগে আটলান্টিক মহাসাগরের কোন এক দ্বীপ নগরী ছিল আটলান্টিস। আটলান্টিসের কথা প্রথম জানা যায় প্লেটোর ডায়লগ Timaeus and Critias-এ। এখানে তিনি বলেন আটআন্টিস প্রায় নয় হাজার বছর পূর্বে কোন ভূমিকম্প বা জলোচ্ছ্বাসে ধ্বংস হয়ে যায়। তিনি বলেন আটলান্টিসের অবস্থান ছিল পিলার অব হারকিউলিসের আশপাশে। আর প্লেটো এই কাহিনী শোনেন মিশরীয় পুরোহিতদের কাছ থেকে।

আটলান্টিসের খোঁজে অনেক বৈজ্ঞানিক গবেষণা আর অনুসন্ধান চলেছে। হারানো আটলান্টিসের হাজারও অবস্থান চিহ্নিত করেছেন অনেক প্রত্নত্তবিদ। কিন্তু কেউই জোর কোন প্রমাণ দেখাতে পারেননি। ১৯৬৮ সালে এডগার ক্যাচি তার বইOn Atlantis এ দাবি করেন তিনি মিশরের নীল নদ এবং স্ফিংস-এর মূর্তির মাঝে Hall of Records অবিষ্কার করেন যা তিনি দাবি করেন আটলান্টিসের ধ্বংসাবশেষ।

আসলেই কি আটলান্টিসের কোন অস্তিত্ব ছিল?

ম্যাক্সাইন এসার (Maxine Asher) ১৯৭৩ গ্রীষ্মকালে ইপিআই এবং আরও গুরুর্ত্বপূর্ণ কিছু সংবাদ সংস্থাকে জানান তার অনুসন্ধান দলের স্কুবা ডাইভাররা সমুদ্রের তলদেশ থেকে আটলান্টিসের নিদর্শন উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন। এই নিদর্শনগুলোর মধ্যে ছিল স্তম্ভ আর প্লেটোর বর্ণণা করা সর্পিল রাস্তা। এছাড়া বাহামাস আর ইউরোপ-আফ্রিকার মধ্যে কিছু পিরামিড, রাস্তা, স্তম্ভ, দালানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়। আর অনেক ইতিহাসবিদ আর প্রত্নত্ত্ববিদ বিশ্বাস করতে শুরু করেন আটলান্টিসের অস্তিত্ব। কারণ মায়া পুরাণেও আছে তারা এক প্রলয়ের পর তাদের সমুদ্রের মাঝখানের দেশ থেকে এখানে আসে।

১৯৭০ সালে ডক্টর রে ব্রাউন বাহামাস-এর কাছ থেকে পান কিছু ধাতব বস্তু এবং আশ্চর্য এক কৃস্টাল। যার মধ্যে দিয়ে শক্তি প্রবেশ করলে তা বহুগুণে বর্ধিত হয়। ১৯৬০ সালে ডক্টর মানসান ভ্যালেনটাইন বাহামাস এর সমুদ্রের নিচে প্রাচীন দালান, রাস্তার ছবি তোলেন। বিভিন্ন পুরোন যেসব ম্যাপ আছে সেখানেও আটলান্টিস নামের ভূখণ্ড দেখানো হয়েছে। এমনকি কলম্বাস আমেরিকা যাবার পথ অনুসন্ধান করার জন্য যে প্রাচীন গ্রিক ম্যাপ ব্যবহার করেছিলেন তাতেও আটলান্টিস নামের ভূখণ্ড ছিল।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali