The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

তথ্য প্রযুক্তির সংক্ষিপ্ত সংবাদ (১৫-১২-১২)

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ আধুনিক যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে তথ্য প্রযুক্তির হাওয়া। তাইতো বর্তমান বিশ্বে তথ্য প্রযুক্তি ছাড়া ভাবাই যায় না। আজ তথ্য প্রযুক্তির সংক্ষিপ্ত সংবাদ (১৫-১২-১২) এ বিশ্বের বেশ কিছু তথ্য প্রযুক্তির খবর তুলে ধরা হলো।
Yahoo Logo
ভিন্নরূপে ইয়াহুর ইমেইল

ইয়াহুতে বাহ্যিকভাবে অনেক পরিবর্তন এনেছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী মারিসা মায়ার। এবার ইয়াহুর সেবায় পরিবর্তন আনার কাজও শুরু করেছেন তিনি। ইয়াহুর মেইল সার্ভিস ইয়াহু মেইল-এর নতুন সংস্করণ চালু করেছেন তিনি। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির মেইলসেবা আরও দ্রুতগতির ও পরিচ্ছন্ন হবে বলে এক ব্লগপোস্টে তিনি জানিয়েছেন। ২০০৮ সালে ইয়াহুর প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব ছেড়ে দেন প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা জেরি ইয়াং। এরপর ২০১২ সাল পর্যন্ত ইয়াহুর প্রধান নির্বাহী পদে পাঁচবারেরও বেশি পরিবর্তন এসেছে। গত বছর ক্যারোল বার্টজকে প্রধান নির্বাহী পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছিল। এরপর প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব নিয়েছিলেন স্কট থমপসন। জীবনবৃত্তান্তে ভুল তথ্য দেয়ায় তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এরপর গত জুলাইয়ে ইয়াহুতে আসেন মারিসা। ইয়াহুর দায়িত্ব নেয়ার পর প্রতিষ্ঠানটিতে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছেন মারিসা মায়ার। তার হাত ধরেই ইয়াহু সব ধরনের প্ল্যাটফর্মের জন্য এর নতুন সংস্করণ চালু হচ্ছে। মারিসা সমপ্রতি ইয়াহুর জন্য মোবাইল সংস্করণের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। ইয়াহু মেইলের নতুন সংস্করণটি উইন্ডোজ৮, আইফোন ও অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে একই রকম দেখাবে। যোগ দেয়ার পর মায়ারের নেতৃত্বে ইয়াহুর প্রথম সেবা হিসেবে চালু হলো নতুন সংস্করণের ইয়াহু মেইল।

ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণে বিতর্ক চলছেই!

ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) ইন্টারনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত দেশগুলোর মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা চালাচ্ছে। ফলে এখনও চলছে নানান তর্ক-বিতর্ক। সম্মেলনের চেয়ারম্যান ইন্টারনেটবিষয়ক একটি খসড়া প্রস্তাব দেশগুলোর প্রতিনিধিদের বিলি করেন। খসড়া অনুযায়ী, যে কোন দেশ চাইলে তাদের নিজস্ব সীমানার মধ্যে ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, কিন্তু এর নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব এককভাবে কোন সংস্থার হাতে তুলে দেয়া হবে না। ইন্টারনেটের স্বাধীনতার পক্ষে থাকা যুক্তরাষ্ট্র ও এর সহযোগী অন্যান্য দেশ এবং এর নিয়ন্ত্রণের পক্ষে থাকা রাশিয়া ও এর সহযোগী দেশগুলো এ খসড়ার বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে। ১৯৮৮ সালে আইটিইউবিষয়ক চুক্তির পর প্রথমবারের মতো আবার এ চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়। সে সময় ইন্টারনেট ছিল না। কিন্তু বর্তমানে ইন্টারনেট অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক প্রভাবক হিসেবে কাজ করায় মূলত এটি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্যই সম্মেলন আয়োজন করা হয়। গত মঙ্গলবারের খসড়ায় আরও বলা হয়, ইন্টারনেটের বিষয়ে জাতিসংঘের কাছে একটি রেজ্যুলেশন থাকবে এবং এটি সব দেশের জন্য বাধ্যতামূলক হবে না। খসড়ায় আরও বলা হয়, যে কোন দেশ চাইলে তার দেশের প্রত্যেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর জন্য আলাদা পরিচয় তৈরি করতে পারবে। নিজের দেশে কোন ওয়েবসাইট থাকবে আর কোনটি থাকবে না- এ বিষয়েও সরকার সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। তোরে জানান, আইটিইউর নতুন চুক্তিতে ইন্টারনেট বিষয়ে কিছু থাকবে না, কিন্তু ইন্টারনেটের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু তথ্যাবলী চূড়ান্ত চুক্তিতে সংযুক্ত করা হতে পারে। গত মঙ্গলবারের আলোচনাকে ফলপ্রসূ জানিয়ে আইটিইউয়ে আসা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি টেরি ক্যার্মার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করে, সম্মেলনে যে কোন বিষয়ে সব দেশের একমত হওয়ার ভিত্তি হবে এ খসড়া। খসড়ায় বলা হয়, ইন্টারনেটের বিষয়ে সব দেশের সরকারের সম-অধিকার থাকবে। এটিকে সঠিক, নিরাপদ ও গতিশীল রাখা এবং এর ভবিষ্যৎ নির্ধারণের কাজ দেশগুলো মিলে করবে। ইন্টারনেট বিষয়ে যে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের সরকার ইন্টারনেটভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গেও আলোচনা করবে। সম্মেলনের চেয়ারম্যান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের টেলিকম নিয়ন্ত্রক সংস্থার মহাপরিচালক মোহাম্মদ আল-গানিম খসড়া প্রস্তাবটি সব দেশের কাছে বিতরণ করেন। সম্মেলনে ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণবিষয়ক আলোচনাগুলো রুদ্ধদ্বারে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ বিষয়ে খুব বেশি তথ্যও প্রকাশ করা হয়নি। ছোট বিষয়গুলো সবার সামনেই অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইটিইউর আগামী সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হবে এ নিয়েও সম্মেলনে আলোচনা হয়। নতুন খসড়াটিকে ইতিবাচক হিসেবেই নিয়েছে বেশির ভাগ দেশ। সম্মেলনের শুরুর দিকে দুই পক্ষের কঠোর অবস্থান নিয়ে অনেকেই হতাশ ছিলেন। এ সম্মেলন থেকে ফলপ্রসূ কিছু আসবে না বলেও আশংকা করেছিলেন অনেকে। নতুন এ খসড়ায় সবার সম্মতি দেয়ার বিষয়টি তাই অনেকের কাছেই বিস্ময় হয়ে এসেছে। আইটিইউর মহাসচিব হামাদন তোরের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ইন্টারনেটবিষয়ক খসড়া নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানে দুই পক্ষই নিজেদের মধ্যকার ব্যবধান কমিয়ে আনতে আগ্রহী ছিল। এ কারণে বিষয়টি নিয়ে আপাতত একটি ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। আইটিইউয়ে চলা সম্মেলনে বিশ্বের ১৫০টির বেশি দেশের প্রতিনিধি অংশ নেয়। বেশির ভাগ দেশই ইন্টারনেটের নিয়ন্ত্রণ জাতিসংঘের হাতে দেয়ার পক্ষে।

ডিসপ্লে নির্মাণে প্যানাসনিক

জাপানের প্রযুক্তি পণ্যের প্রতিষ্ঠান প্যানাসনিক সম্প্রতি জানিয়েছে, তাদের নির্মিত ছোট আকারের ডিসপ্লের চাহিদা ইদানীং বেড়ে গেছে। কোম্পানিটির আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে এ চাহিদা ব্যাপকভাবে ভূমিকা রাখবে বলেও আশা প্রকাশ করেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা। সম্প্রতি রয়টার্সে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, ট্যাবলেট এবং পিসির জন্য ১০টিরও বেশি মডেলের ডিসপ্লে তৈরি করছে প্যানাসনিক। একসময় প্রতিষ্ঠানটির টিভি তৈরিতে ব্যবহূত কেন্দ্রে গবেষণা ও উন্নয়নের কাজ চলছে বলে জানান প্যানাসনিকের নির্বাহী ইয়োশিলো ইটো। ইটো বলেন, প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতাদের কাছে ছোট এলসিডি প্যানেলের চাহিদা বেড়েছে। চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধে ছোট এলসিডি প্যানেল বিক্রি প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় ৩০ ভাগ বাড়ে প্রতিষ্ঠানটির। ট্যাবলেট ডিভাইস, কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের এলসিডি প্যানেল সরবরাহকারীদের তালিকায় প্যানাসনিক এখনও শক্ত অবস্থান ধরে রেখেছে। তবে শার্প কর্পোরেশন তাদের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী বলে জানা যায়। তবে গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির অডিও ভিজ্যুয়াল ডিভিশনে ২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার আর্থিক ক্ষতি হয়।

ক্যামেরার মার্কেট ধরতে ব্যস্ত স্যামসাং

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাং এবার স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের পর ক্যামেরার বাজার দখলের লক্ষ্য নিয়েছে। এ বাজারে শীর্ষে থাকা জাপানি ক্যামেরা নির্মাতাদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমচালিত ডিজিটাল ক্যামেরা বাজারে ছেড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

অ্যান্ড্রয়েডের জেলিবিন অপারেটিং সিস্টেমচালিত এ ক্যামেরায় দারুণ কিছু ফিচার যোগ করেছে স্যামসাং। থ্রিজি ও ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্যামেরাটি দিয়ে তোলা ছবি ও ভিডিও তাৎক্ষণিকভাবে যে কোন জায়গায় পাঠানো যাবে। পোস্ট করা যাবে সামাজিক যোগাযোগের সাইটে। এ জন্য ক্যামেরা থেকে ছবি ল্যাপটপে নিতে হবে না। টুইটার ও ফেসবুকের মতো সাইটগুলোয় ছবি আপলোডের সুবিধা রাখা হয়েছে এ ক্যামেরায়। ক্যামেরার বাজারে এর আগেও অবস্থান ছিল স্যামসাংয়ের। সে সময় তেমন সাড়া ফেলতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির অবস্থা ভিন্ন। আর্থিক অবস্থান মজবুত থাকার পাশাপাশি বাজারে ব্র্যান্ডটির বিপুল চাহিদা রয়েছে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানটির বাজারে আনা নতুন ক্যামেরা জাপানি ক্যামেরা নির্মাতাদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। বর্তমানে ক্যামেরার বাজারে শীর্ষস্থানে রয়েছে জাপানিরা। সনি, ক্যানন, প্যানাসনিক, নাইকন, অলিম্পাস এ বাজারে রাজত্ব করছে। গবেষণা সংস্থা লুসিনটেলের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সাল নাগাদ ডিজিটাল ক্যামেরার বাজার হবে ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের। এর মধ্যে এ বাজারে স্যামসাং মজবুত অবস্থান গড়ে তুলতে পারবে বলে আশা করছেন গবেষণা সংস্থা এনপিডি গ্রুপের বিশ্লেষক লিজ কাটিং। তিনি বলেন, এটা সত্যি যে ক্যামেরার বাজারে নাইকন ও ক্যাননের সঙ্গে স্যামসাংকে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। তবে শেষ পর্যন্ত স্যামসাংয়ের জয়লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে প্রযুক্তি খাতের অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ড স্যামসাং। এ জনপ্রিয়তা ক্যামেরার বাজারে টেনে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য স্যামসাংয়ের রয়েছে। আগেও তারা এটি করে দেখিয়েছে। জাপানি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেক ব্যবসাই এখন স্যামসাংয়ের দখলে। একসময় টেলিভিশনের বাজারে জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলোর একচ্ছত্র আধিপত্য থাকলেও এখন এ বাজারে সেরা স্যামসাং। এ ছাড়া বর্তমানে ট্যাবলেট, স্মার্টফোন ও চিপের বাজারেও প্রতিষ্ঠানটি এগিয়ে রয়েছে। ক্যামেরা ব্যবসা তত্ত্বাবধান করতে গত বছর জেকে শিনকে দায়িত্ব দিয়েছে স্যামসাং। ফলে হ্যান্ডসেট বিভাগের পাশাপাশি নতুন দায়িত্ব পালন করতে হবে তাকে। বর্তমানে স্যামসাংয়ের আয়ের ৭০ শতাংশই আসে হ্যান্ডসেট ব্যবসা থেকে।

সাইবার ক্রাইম রোধে এফবিআই!

উপায় নেই। একের পর এক সাইবার হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই এবার সাইবার ক্রাইম রোধে অংশগ্রহণ করছে বিখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)! সাইবার ক্রাইম এখন তথ্য বিশ্বের জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে। আর এ ক্রাইম ছড়িয়ে পড়ছে সামাজিক মাধ্যমে। এ জন্য দায়ী করা হচ্ছে ফেসবুককে। দোষ এড়াতে এবার ফেসবুকও গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইকে সহায়তা করতে উদ্যোগ নিয়েছে।

অনলাইন সংস্কৃতিতে হ্যাকারদের উপেক্ষা করার কোন অবকাশ নেই। কারণ যতটা সমৃদ্ধ হচ্ছে এ অঙ্গন, ততটাই আবার ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। বিশ্বের ১৬ লাখ লগইন তথ্য হ্যাক করে এমন কিছু তথ্যই দিয়েছে হ্যাকার গ্রুপ গোস্ট সেল। এ হ্যাকার দলের তালিকায় আছে এফবিআই, ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি এবং অনেক দেশের সরকারি মাধ্যমগুলো। লগইন হ্যাকের মধ্যে আছে ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড, ইমেইল এবং সিভি। এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হ্যাক হওয়ায় দারুণ বিপাকে পড়েছে ভুক্তভোগীরা। এমনকি এ খাতে সরকারের কারিগরি দুর্বলতাও সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

গোস্ট সেল হ্যাকার দল বিশ্বের ১৫০টি সার্ভারকে লক্ষ্য করে আক্রমণ কৌশল সজ্জিত করে। এমনকি হ্যাকের পর তারা সংশ্লিষ্ট শীর্ষ ব্যক্তিদের তাদের কারিগরি দুর্বলতা ধরিয়ে দেয়। অনলাইন গণমাধ্যমের বরাতে গোস্ট সেল জানান, এটি প্রজেক্টহোয়াইটফক্স প্রচারণার অংশ। অনলাইন তথ্যেও স্বাধীনতার জানান দিতে তারা এ আক্রমণ পরিচালনা করেছে। শুধু লগইন হ্যাক করে নয়, এসব ঠিকানা ব্যবহার করে যথেচ্ছ আক্রমণও চালানো হয়। ফলে বিভিন্ন সাইটের তথ্য এবং ছবি ওলট-পালট করে দেয়া হয়। এতে তারা শক্তির প্রমাণ দেয়। ভয়ংকর এ দলটি ওয়েবে কনটেন্টের ওপরও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে। ফলে প্রশ্নবিদ্ধ হয় অনলাইনে ব্যক্তিতথ্যের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা।

এ হ্যাকার দলটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কেও ভাবিয়ে তোলে। এ আক্রমণের শিকার হয় যুক্তরাষ্ট্রের অনেক সরকারি দফতর আর অফিস। সরকারের কারিগরি দক্ষতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করাই ছিল এ হ্যাকের প্রধান উদ্দেশ্য। এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব প্রতিভাবান হ্যাকারকে সরকারি আইসিটি নিরাপত্তা খাতে নিয়োগও দেয়া যেতে পারে। ফলে এ ধরনের সমস্যার একটি টেকসই সমাধান আসতে পারে। এদিকে ইতিমধ্যে ফেসবুকের সিকিউরিটি টিম এফবিআইকে ইয়াহুস আক্রান্ত ছাড়াও ২০১০ থেকে অক্টোবর ২০১২ পর্যন্ত সাইবার আক্রান্ত বিভিন্ন ক্রাইমের তদন্তে মাঠে নেমেছে। এমন তথ্যই দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এজেন্সি। সামাজিক মাধ্যমে হাতিয়ে নেয়া ব্যক্তিতথ্যের নজরদারিতে ফেসবুক এবার এফবিআইকে তথ্যগত সহায়তা করবে। ফলে এ সাইবার আক্রমণের তদন্তে ব্যাপক অগ্রগতি হবে। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা এমন তথ্যই দিয়েছেন। চিহ্নিত ১০ শীর্ষ সাইবার অপরাধীর ৮৫ কোটি ডলারের অর্থ হাতিয়ে নেয়ায় তদন্তের দায়িত্ব নিয়েছে এফবিআই।

এদের মাধ্যমে বিশ্বের ১ কোটি ১০ লাখ কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে। এ যাবৎকালের সাইবার ক্রাইমের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় তদন্ত বলে এফবিআই মুখপাত্র জানিয়েছে। এ তদন্তকাজে এফবিআইকে সব ধরনের সহযোগিতা করবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। এ নিয়ে প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে সমঝোতা চুক্তিও সই হয়েছে। এবার ইয়াহুস মেলিসিয়াস সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংক এবং ব্যক্তিতথ্য সাইবার ক্রাইম হোতাদের হাতে চলে যাওয়ায় নড়েচড়ে বসে এফবিআই। সহযোগিতা চাওয়া হয় ফেসবুকের। এবার ফেসবুকও কোন আপত্তি না তুলে স্পষ্টই সহায়তার কথা জানিয়ে দেয়। এ আক্রমণের তদন্তে এফবিআই দ্রুতই এগিয়ে আসে। আক্রান্ত কম্পিউটার এবং ব্যক্তিদের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে ঝুঁকিপূর্ণ সব টুলস এবং স্প্যাম সরিয়ে নেয়া হয়।

মিথ্যা তথ্যের জন্য মাইক্রোসফটের বিরুদ্ধে মামলা!

বিজ্ঞাপনে ৩২ গিগাবাইট তথ্য ধারণ-ক্ষমতার কথা বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে ১৬ গিগাবাইট তথ্য রাখা যায় মাইক্রোসফটের সারফেস ট্যাবলেটে। বিষয়টি নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার এক আইনজীবী। এ মামলাকে অযৌক্তিক দাবি করে মাইক্রোসফট জানায়, অপারেটিং সিস্টেম ও অন্যান্য অ্যাপলের কারণে সারফেসে ১৬ গিগাবাইট জায়গা খরচ হয়। ট্যাবলেটে ব্যবহার করা হয় ফ্ল্যাশ ড্রাইভ। এগুলোয় আরও কম তথ্য ধারণ করা যায়। এ কারণে অ্যাপলের ১৬ গিগাবাইটের আইপ্যাডে ১১ শতাংশ কম তথ্য রাখা যায়। এটিতে রাখা যায় ১৪ দশমিক ৩ গিগাবাইট তথ্য। ৬৪ গিগাবাইটের ফ্ল্যাশ ড্রাইভে রাখা যায় ৫৭ দশমিক ২ গিগাবাইট তথ্য। মাইক্রোসফটের সারফেস ট্যাবলেট সম্পর্কে গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনারের পরিচালক মাইকেল গার্টনার বলেন, বাজারে আনার সময় থেকেই মাইক্রোসফট পরিষ্কার বলেছিল, তাদের ট্যাবলেটে কতটুকু জায়গা থাকবে। এটির নতুন অপারেটিং সিস্টেম ও অফিস অনেক জায়গা দখল করে নেয় এবং এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসের আইনজীবী অ্যান্ড্রু সোকলস্কি মামলার নথিতে বলেন, ৭ নভেম্বর ৩২ গিগাবাইট তথ্য ধারণ-ক্ষমতাসম্পন্ন সারফেস ট্যাবলেট কেনেন তিনি। ট্যাবলেটটিতে কিছু গান ও ওয়ার্ড ডকুমেন্ট রাখার পরই এটির জায়গা শেষ হয়ে যায়। এর পর তিনি দেখতে পান, ৩২ গিগাবাইটের ট্যাবলেটটির বেশির ভাগ জায়গাই ব্যয় হয়েছে উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেম ও মাইক্রোসফটের বিভিন্ন অ্যাপে। কেবল ১৬ গিগাবাইট জায়গা খালি ছিল। এর পরই আদালতে মামলা করেন সোকলস্কি। তিনি বলেন, মিথ্যা বিজ্ঞাপন ও অসত ব্যবসা চর্চা করা হয়েছে ট্যাবলেটটির ক্ষেত্রে। মাইক্রোসফটের বিজ্ঞাপন প্রচারণার নীতি পরিবর্তন ও মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করা অর্থ ফিরিয়ে দেয়ার জন্য মামলাটি করেন সোকলস্কি। এ মামলার কোন যৌক্তিকতা নেই বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে মাইক্রোসফট। বিবৃতিতে বলা হয়, গ্রাহকরা ভালোভাবেই জানে, অপারেটিং সিস্টেম ও বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জায়গা খরচ হয়। গ্রাহকরা চাইলে মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে সারফেসের তথ্য ধারণক্ষমতা বাড়াতে পারে। অনেকটা আড়াল করে রেখেছিল। সহজে তথ্যটি খুঁজে পাওয়া যায় না। অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজি করলে তারপর এটি পাওয়া যায়। এটি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে আড়াল করে রাখা হয়েছিল। ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ও সাধারণ হার্ডড্রাইভগুলো বিজ্ঞাপনে প্রচারিত জায়গার চেয়ে কম তথ্য ধারণ করে। সাধারণত গড়ে এসব ড্রাইভ বিজ্ঞাপনে প্রচারিত জায়গার চেয়ে ৭ শতাংশ কম তথ্য ধরে। যেমন ১৬ গিগাবাইটের একটি হার্ডড্রাইভে ১৫ গিগা তথ্য রাখা যায়।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali