The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পদ্মা সেতু কি হবে? বিশ্বব্যাংকের সিদ্ধান্ত এ মাসে আসছে না

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ বহুল আলোচিত পদ্মা সেতুর ভবিষ্যত প্রায় অনিশ্চিত। পদ্মা সেতু আদতে হবে কি না তা নিয়ে জনমনে এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কারণ পদ্মা সেতুর অর্থায়নের বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে এ মাসেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসার সম্ভাবনা কম।
Padma-Bridge1
অপরদিকে শেষ পর্যন্ত সাড়া না দিলে বিশ্বব্যাংককে বাদ দিয়ে বিকল্প উৎসে অর্থায়ন করবে সরকার। এরই মধ্যে বিকল্প উৎসের চিন্তা-ভাবনা শুরু হয়েছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত চলতি মাসের মধ্যেই অর্থায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্য সময় বেঁধে দিয়েছেন বিশ্বব্যাংককে। সরকারের অবস্থান হচ্ছেথ বিশ্বব্যাংককে আর কিছুতেই সময় দেওয়া যাবে না। তাই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিতে হবে ৩১ জানুয়ারির মধ্যেই। এ সময়ের মধ্যে বিশ্বব্যাংক ইতিবাচক সাড়া না দিলে বিকল্প অর্থায়নের পথে এগোবে সরকার।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও বিশ্বব্যাংক সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সরকারের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া সম্ভব নয় বিশ্বব্যাংকের পক্ষে। কেননা, বিশ্বব্যাংকের নিযুক্ত বিশেষজ্ঞ প্যানেল দুদকের চিঠির জবাব পেয়েছে মাত্র দু্থদিন আগে। প্যানেল এখন চিঠির ব্যাখ্যা পর্যালোচনা করে দেখছে। এর পরই প্যানেল তাদের মতামত দেবে। প্যানেলের মতামতের ওপর ভিত্তি করেই অর্থায়নের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে বিশ্বব্যাংক। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে আরও সময় লাগবে। কাজেই পদ্মা সেতুর অর্থায়নের বিষয়ে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে যে সিদ্ধান্ত প্রত্যাশা করছে সরকার তার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।

এদিকে পদ্মা সেতুর সঙ্গে সম্পৃক্ত সরকারের নীতিনির্ধারক পর্যায়ের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ, দুদকের দুর্নীতির তদন্তে খুশি হয়নি বিশ্বব্যাংক। এটা পরিষ্কার যে, দুর্নীতির ্তুনিরপেক্ষ্থ তদন্ত না হলে অর্থায়নের পথে এগোবে না বিশ্বব্যাংক। শেষ পর্যন্ত বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন না করলে তখন বিকল্প উৎসের ওপরই নির্ভর করতে হবে সরকারকে। তবে এখন পর্যন্ত বিকল্প উৎসের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে মালয়েশিয়ার সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা হলেও তাদের প্রস্তাব গৃহীত হয়নি। ভারত সরকারের প্রতিশ্রুত ১০০ কোটি ডলার ঋণের অংশ হিসেবে ২০ কোটি ডলার অনুদান পদ্মা সেতুর অর্থায়নে চিন্তা-ভাবনা চলছে। এর পাশাপাশি নিজস্ব অর্থায়নের বিকল্প পথ খোঁজা হচ্ছে।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতুতে চীন অর্থায়নে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। গত বছরের অক্টোবরে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত চীন সফরের সময় সে দেশের অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ আগ্রহের কথা জানিয়েছে চীন। এ পরিপ্রেক্ষিতে পদ্মা সেতুর বর্তমান পরিস্থিতি তুলে ধরে আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে চিঠি লেখা হবে চীনের কাছে। অর্থমন্ত্রী নিজেও এমন আভাস দিয়ে বলেন, বিশ্বব্যাংক যদি একান্তই অর্থায়ন না করে, তাহলে পদ্মা সেতু নির্মাণে আগ্রহী চীনের সঙ্গে আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। বিশ্বব্যাংক না এলে অন্য দাতা সংস্থা নিয়েই সেতুর নির্মাণকাজ শুরুর চেষ্টা করা হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। এ ক্ষেত্রে বিকল্প উৎস হিসেবে মালয়েশিয়ার প্রসঙ্গটিও উলেস্নখ করেন অর্থমন্ত্রী।

গত ৯ জানুয়ারি বিশেষজ্ঞ প্যানেল দুদকের কাছে একটি চিঠি লেখে। দুদক চেয়ারম্যান গোলাম রহমানের কাছে লেখা ওই চিঠিতে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের প্রধান লুই মরেনো ওকাম্পো অভিযোগ করেন, দুদকের তদন্ত পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ হচ্ছে না। মূলত সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে দুর্নীতির মামলায় আসামি না করায় প্রশ্ন তুলেছে বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ প্যানেল।

দুদক সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকেলে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের চিঠির জবাব দেওয়া হয়েছে। বিশেষজ্ঞ প্যানেল যে সব বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছে তার প্রায় সবই নিশ্চিত করেছে দুদক। যোগাযোগ করা হলে দুদক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান সমকালকে বলেন, সন্দেহভাজন যে কোনো ব্যক্তির নাম চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করতে আইনগত কোনো বাধা নেই। তবে তার আগে সন্দেহভাজনের বিরুদ্ধে ্তুদুর্নীতির ষড়যন্ত্র্থ প্রমাণিত হতে হবে। তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য দুর্নীতির পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ তদন্ত করা, এখন সেটিই করা হচ্ছে। আবুল হোসেনকে মামলার আসামি করা হচ্ছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তদন্ত চলাকালে এ বিষয়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না।

গত বছরের ২৯ জুন বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর ঋণ চুক্তি বাতিলের পর বিকল্প অর্থায়নে সেতু নির্মাণের প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক ফেরত আসা না আসার অনিশ্চয়তার মুখে তখন নিজস্ব অর্থায়নের একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর অংশ হিসেবে বিকল্প উৎসের একটি রূপরেখা তৈরি করেছিল অর্থ মন্ত্রণালয়। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সংগৃহীত অর্থায়নের এ রূপরেখা তখন জাতীয় সংসদে ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতুর অর্থায়নে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে কিছু অংশ সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া হয় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে। নিজস্ব উৎসের পাশাপাশি মালয়েশিয়া ও চীনের সঙ্গে অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। সরকারের সঙ্গে সফল আলোচনার পর শর্তসাপেক্ষে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক ফেরত আসায় পরে নিজস্ব অর্থায়নের সব উদ্যোগ কার্যত স্তিমিত হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ্তুপদ্মা সেতু নির্মাণ তহবিল্থে এ পর্যন্ত মাত্র ১ লাখ ১৬ হাজার ২৮৮ টাকা জমা পড়েছে। এর মধ্যে নিবাসীদের (দেশের জনগণ) অবদান মাত্র ৩৫ হাজার টাকা। অবশিষ্ট টাকা প্রবাসী বা অনিবাসীরা অনুদান দেন। সেতু বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মালয়েশিয়ার প্রস্তাবের বিষয়ে এখনও নিদের্শনা পাওয়া যায়নি সরকারের কাছ থেকে। জানতে চাইলে পদ্মা সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, পদ্মা সেতুর অর্থায়নে মালয়েশিয়া যে প্রস্তাব দিয়েছে তা অসম্পূর্ণ। সেতুর প্রাক্কলিত হিসাবও ঠিকমতো দেয়নি তারা। আমরা তাদের কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব চেয়ছিলাম, কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত দেয়নি।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali