The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শ্রীলংকার এক রহস্যময় চূড়া কাহিনী!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্বে অনেক রহস্যময় চূড়া রয়েছে। এগুলো নিয়ে গবেষকরা নানাভাবে গবেষণা চালিয়ে থাকেন। এবার শ্রীলংকার এক রহস্যময় চূড়া কাহিনী আপনাদের সামনে তুলে ধরা হবে।

mysterious

শ্রীলংকার দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তের শ্রীপাডা নামক প্রদেশে একটি রহস্যময় আদম চূড়ার সন্ধান পাওয়া গেছে। হাজার হাজার বছর ধরে এক রহস্যের স্বাক্ষর বহন করে চলেছে এই অ্যাডাম পিক বা যাকে বলা হয় ‘আদম চূড়া’। খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ এমনকি মুসলিম ধর্মের অনুসারীদের কাছেও এটি পবিত্র এক চূড়া।

শোনা যায়, এই চূড়াতেই মানুষের আদি পিতা হযরত আদম (আ:) বেহেশত হতে সরাসরি পতিত হয়েছিলেন। চূড়াটির চারদিকে সবুজের বিপুল সমারোহ, মাঝেখানে রয়েছে পাহাড়ি উঁচু-নিচু অনেক টিলা। পাহাড়ি চূড়ার আশপাশে রয়েছে অসংখ্য ছোট নদী এবং পাহাড়ি ঝরনা। সব মিলে এক মায়াবী নয়নাভিরাম দৃশ্য।

শোনা যায় যে, হজরত আদম (আ:) বেহেশত হতে পতিত হন শ্রীলংকায়। আর আদি মাতা হজরত হওয়া (আ:) পতিত হন জেরুজালেমে। শ্রীলংকা হতে জেরুজালেমের দূরত্ব হাজার কিলোমিটার। মহান প্রভুর নিকট অনেক অনুতাপের পর উভয়ে মিলিত হন মধ্যপ্রাচ্যে।

আর তাই বহুকাল ধরে শ্রীলংকার এই চূড়াকে কেন্দ্র করে রহস্য হয়ে আছে। হযরত আদম (আ:) এই চূড়ায় পতিত হয়েছিলেন বলে এই চূড়াটিকে বলা হয় আদম চূড়া বা ‘অ্যাডাম পিক’।

জানা যায়, এই চূড়ার উচ্চতা হলো ৭৩৬২ ফুট বা ২২৪৩ মিটার। চূড়াটিতে হযরত আদম (আ:)-এর পায়ের যে চিহ্ন রয়েছে তার পরিমাপ হচ্ছে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি, দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ হচ্ছে ২ ফুট ৬ ইঞ্চি।

বৌদ্ধ ধর্মমতে, খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ অব্দে এই পদচিহ্নটি আবিষ্কৃত হয়। আবিষ্কৃত হওয়ার পরে পদচিহ্নের চতুর্দিকে ঘেরাও করে রাখা হয়েছে। যুগ যুগ ধরে শত শত পর্যটক পরিভ্রমণ করেছেন চূড়াটিতে। বিশ্বের যেসব নামকরা পর্যটক এই চূড়াটিতে পরিভ্রমণ করেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন ইবনে বতুতা (১৩০৪-১৩৬৪) এবং মার্কো পলো (১২৫৪-১৩২৪)।

জানা যায়, এই চূড়াটিতে যারা পরিভ্রমণ করেছেন তারা এর চতুর্দিকে পরিদর্শন করা ছাড়াও স্পর্শ করেছেন হযরত আদম (আ:)-এর পদচিহ্ন। বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীরাই নাকি বেশি এই চূড়ায় যাতায়াত করেন। এ ধর্মের অনুসারীরা মনে করেন, এই চূড়াটি তাদের অস্তিত্বের আদি প্রতীক।

কিন্তু এই চূড়াটিতে যাওয়া কোনো সহজ কাজ নয়। প্রথমে নৌকা কিংবা পানিতে চলে এমন ধরনের যানে আরোহণ করতে হবে। তারপর পায়ে হেঁটে উঁচু পাহাড়ে ওঠতে হয়। তারপর সেখান থেকে বহু কষ্টে চূড়ায় উঠতে হয়। আর এরমধ্যে ঘটতে পারে নানা বিপত্তি। সাপ, বিষাক্ত পোকামাকড়ের কামড়ে মৃত্যুও ঘটতে পারে যে কারও।

হাজার হাজার বছর ধরে চলে আসা যে রহস্য আজও মানুষ জানতে পারেনি সেটি হলো- চূড়ার যে স্থানে হযরত আদম (আ:)-এর পায়ের চিহ্ন সেই স্থানে জানুয়ারি হতে এপ্রিল পর্যন্ত সূর্যের আলো এবং মে হতে নভেম্বর পর্যন্ত মেঘের ঘনঘটা বা কোনো বৃষ্টি পড়ে না।

বহু রহস্য রয়েছে এই চূড়াটিকে কেন্দ্র করে। চমৎকার এই চূড়াটি বছরের পর বছর অবিকল রয়ে গেছে। ঝড়-বৃষ্টি বা কোনো কিছুতেই সৌন্দর্য এতটুকুও ম্লান হয়নি। আর তাই এই ‘আদম চূড়া’টি বিশ্বের মানুষ পবিত্র বলেই জানেন। যে কারণে মানুষের কাছে এটি একটি রহস্য হয়ে রয়েছে। প্রকৃত রহস্য ভেদ করা যায়নি আজ পর্যন্ত।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali