The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এক রিকশাওয়ালার ছেলে জেলা প্রশাসক হওয়ার বিস্ময়কর গল্প

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মানুষ ইচ্ছে করলে সবকিছুই করতে পারেন। সে কথাটি আবারও প্রমাণ করলেন এক ব্যক্তি। একজন রিক্সাওয়ালার ছেলে হয়েও অদম্য ইচ্ছাশক্তির বলে হয়ে গেলেন জেলা প্রশাসক!

son of a rickshaw to amazing story of Deputy Commissioner-2

খুব ছোট বেলা হতেই বাবা রিকশাওয়ালা বলে অনেকের অবজ্ঞা-অবহেলা সহ্য করতে হয়েছে তাকে। ধনী বন্ধুদের বাবা মায়ের তাচ্ছিল্য তাকে অনেক কষ্টও দিয়েছে এক সময়। তবুও থেমে যাননি তিনি। বাবার রিকশা চালানো টাকায় লেখাপড়া চালিয়ে জেলা প্রশাসক হয়েছেন তিনি! বাবা রিকশাওয়ালা বলে কোনো কষ্ট নয়, বরং গর্ব হয় তার কাছে।

ভারতের বারানশীর ওই ব্যক্তির নাম গোবিন্দ জিসওয়াল। ২০০৬ সালের ব্যাচে সিভিল সার্ভিসের ৪৮ তম স্থান অধিকার করেছিলেন তিনি।

ভারতের একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেলের ‘নাইন ড্রিম প্রজেক্ট’ নামে একটি অনুষ্ঠানে এক সাক্ষাৎকারে গোবিন্দ জিসওয়াল তার জীবনের গল্প বলেন।

তাকে প্রশ্ন করা হয়, ছোটবেলা বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে গেলে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিলো। সেদিনের কথা কি তার মনে পড়ে?

এর উত্তরে গোবিন্দ জিসওয়াল বলেন, ‘ওই সময়টি ছিলো আমার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়। আমাদের বাসস্থান ছিলো একটি শিল্প এলাকায়। এ কারণে সেখানে অনেক ধনী লোকের বসবাস। একদিন আমার এক বন্ধুর বাসায় খেলতে যাওয়ার পর তার বাবা জানতে চান, সে কীভাবে ঘরে প্রবেশ করেছে। তখন তিনি আমাকে ঘর হতে বের করে দিয়ে বললো, তোমার মতো ফ্যামিলির ছেলে এই ঘরে আসার সাহস হলো কিভাবে?’

গোবিন্দ জিসওয়াল আরও বলেন, ‘অনেক দিন ধরে এর কোনো উত্তর আমি খুঁজে পাইনি। তবে সেদিন সবাই বলেছিলো, তোমার সামাজিক অবস্থানের কারণেই এটা বলা হয়েছে। যদিও আমি লেখাপড়ায় গোড়া থেকেই খুব ভালো ছিলাম।’

গোবিন্দ জিসওয়াল জানান, ‘আমি তখন তাদের জিজ্ঞাসা করেছিলাম কীভাবে আমার এই সামাজিক অবস্থান পরিবর্তন করতে পারি? তখন একটায় উত্তর ছিলো, এই সমাজে তুমি প্রতিষ্ঠিত হতে পারলে, তোমার এই সামাজিক অবস্থা একদিন বদলে যাবে।’

‘তখন আমি তাদের বলেছিলাম কোনো চাকরি করলে কী আমি বাবার অসম্মান দূর করতে পারবো? তাছাড়া সবচেয়ে বড় চাকরি কী? যার উপরে আর কিছু নেই?’

‘তখন মজা করে তারা বলেছিলো, তুমি আইএএস হও। তার উপরে এদেশে আর কোনো বড় চাকরি নেই। আমি তখন আইএএস হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করি এবং প্রথম চেষ্টায়ই আমি সফল হই।’

গোবিন্দ জিসওয়াল জানান, আমরা পরিবারের ৫ সদস্য একই রুমে থাকতাম এবং খাওয়া-দাওয়াও করতাম ওই একই রুমে। আমি পড়েছিও সেখানেই। জীবনের অনেক কঠিন ইতিহাস শুনিয়েছেন গোবিন্দ জিসওয়াল।

দেখুন হিন্দি ভাষার ওই ভিডিওটি
https://www.youtube.com/watch?v=2qNfFQlABMs

Loading...