The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পাবনার আহসান উদ্দিন শাহ ‘বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ’!

ইন্দোনেশিয়ার ১৪৬ বছর বয়সী সোদিমেদজো মারা যাওয়ার পর বর্তমানে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ’ হিসেবে মনে করা হচ্ছে পাবনার আলহাজ্ব আহসান উদ্দিন শাহকে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ১২৫ বছর বয়সী পাবনার আহসান উদ্দিন শাহকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ’ হিসেবে মনে করা হচ্ছে। কারণ হলো বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ ১৪৬ বছর বয়সী ইন্দোনেশিয়ার সোদিমেদজো মারা যাওয়ার পর আহসান উদ্দিন শাহকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ’ হিসেবে মনে করা হচ্ছে।

পাবনার আহসান উদ্দিন শাহ ‘বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ’! 1

পাবনা থেকে প্রকাশিত অনলাইন পত্রিকা পাবনা নিউজ ২৪ ডট কমের এক খবরে এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বলা হয়, ইন্দোনেশিয়ার সোদিমেদজো নামের ১৪৬ বছর বয়সী সবচেয়ে বেশি বয়সী ব্যক্তিটি মারা যাওয়ার পর বর্তমানে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ’ হিসেবে মনে করা হচ্ছে পাবনা জেলার ফরিদপুর উপজেলার বিএল বাড়ী গ্রামের আলহাজ্ব আহসান উদ্দিন শাহকে। তার বয়স বর্তমানে ১২৫ বছর। বয়সের ভার এখনও তাকে কাবু করতে পারেনি। তিনি নিয়মিত নামাজ আদায় করেন। যদিও তিনি গত দুইবছর ধরে বসে বসে নামাজ আদায় করেন। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জন্মের তারিখ বলতে না পারলেও জানিয়েছেন, ১৮৯২ সালের জানুয়ারি মাসে তার জন্ম হয়েছে।

আহসান উদ্দিনের ছোট ছেলে সাংবাদিক গোলাম মওলা সংবাদ মাধ্যমকে এ বিষয়ে বলেছেন, আমার বাবা তাঁর দীর্ঘ জীবন পরিক্রমায় তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তির আমুল পরিবর্তন যেমন দেখছেন, তেমনি তিনটি শতক দেখেছেন। এই প্রবীণের জীবদ্দশায় এসেছে বৃটিশ শাসিত সরকার, পাকিস্তান সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের শাসন।

নিয়ন্ত্রিত জীবন এবং খাদ্যাভাসকেই মূলত এই দীর্ঘজীবনের জন্য তিনি কৃতিত্ব দিয়েছেন। ছোট বেলা হতেই তিনি নিয়মিত খাঁটি গরুর দুধ পান করতেন। তার প্রিয় খাবার দুধ, কলা ও ভাত। এখনও নিজেই নিজের খাবার খেতে পারেন তিনি। তিনি গরুর দুধ ছাড়া ভাত খেতে চান না। বর্তমানে তিনি এক স্ত্রী এবং ১৪ (৭ ছেলে-৭ মেয়ে) সন্তানের জনক। সর্বশেষ তিনি ১৯৮৭ সালে ১৪ সন্তানের জনক হন।

গত মে মাসে ইন্দোনেশিয়ায় সোদিমেদজো নামের ১৪৬ বছর বয়সী বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী ব্যক্তিটি মারা যাওয়ায় বর্তমানে পাবনার আহসান উদ্দিন শাহকে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ হিসেবে মনে করা হচ্ছে। তিনি সম্প্রতি কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। চোখে তিনি একটু কম দেখছেন। কানেও শুনছেন তুলনামুলকভাবে কম।

বয়স প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আহসান উদ্দিন শাহ বলেছেন, আমার বয়স কতো হয়েছে তা বলতে পারবো না। তবে ঈশ্বরদীর পাকশীতে যখন হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মাণ হয় তখন আমার বয়স ছিল ১৮ হতে ২০ বছরের কাছাকাছি। ১৯০৮ সালের দিকে বৃটিশ শাসিত সরকার ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ রেলপথ তৈরির কাজ শুরু করে।

পাবনার আহসান উদ্দিন শাহ ‘বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ’! 2

আহসান উদ্দিন শাহ জানান, ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ রেলপথ তৈরির সময় তিনি এবং তার বন্ধুরা সেখানে অনেক আড্ডা দিতেন। রেল লাইনের জন্য যখন মাটি কাটা শুরু হয়, তখন তিনি তার বন্ধুদের সঙ্গে ওই রাস্তায় ডাঙ্গুলি খেলেছেন। সেখানে গরুও চরিয়েছিয়েন। ওই সময় আমাদের চোখের সামনে কালো রঙ্গের মহিলারা (নারি শ্রমিক) জমি হতে মাটি কেটে রাস্তা উঁচু করেছে। এরপর সেখান দিয়ে রেল পথ স্থাপন করা হয়।

প্রসঙ্গত, অবিভক্ত ভারতের পূর্বঞ্চলীয় রাজ্য আসাম, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড এবং উত্তর পূর্ববঙ্গের সঙ্গে কোলকাতার সহজ যোগাযোগের কথা বিবেচনা করে বৃটিশ শাসিত সরকার ১৮৮৯ সালে এই অঞ্চলে রেলপথ তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করে। ১৯০৮ সালের দিকে বৃটিশ শাসিত সরকার ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ রেলপথ তৈরির কাজ শুরু করে। ওই বছরই হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মাণের মঞ্জুরি পায়। এর পরের বছর অর্থাৎ ১৯০৯ সালে পদ্মায় পাকশী এলাকায় সেতু নির্মাণের জন্য সার্ভে হয়। ১৯১০-১১ সালে প্রথম কাজের মৌসুম শুরু হলে প্রমত্ত পদ্মার দুই তীরে সেতু রক্ষী বাঁধ নির্মণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। যে কারণে মূল সেতুর কাজ শুরু হয় পরের বছর ১৯১২ সালে।

আহসান উদ্দিন শাহ বলেছেন, ওই সময় ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ রেলপথ কোলকাতা বন্দরে মাছ রফতানীর জন্য প্রতিষ্ঠিত এবং জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বিশেষ করে লাহিড়ী মোহনপুর, দিলপাশার, শরৎনগর এবং বড়ালব্রীজ রেল ষ্টেশনগুলো চলনবিলের মাছ এবং পাট রফতনীর জন্য সেসময় প্রসিদ্ধ ছিল। আহসান উদ্দিন শাহ’র বয়স যখন ১০ বছর তখন তার পিতা বরকত শাহ মারা যান। তার তৃতীয় সন্তান মো. আফজাল হোসেন শাহ্ ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করেন।

আহসান উদ্দিন শাহ মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে বলেন, শেখ সাহেবের ডাকে যখন মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়, তখন আমার ৮ সন্তান (৪ মেয়ে- ৪ ছেলে)। ছোট বেলায় বাবা মারা যাওয়ার কারণে আমাকে সংসারের হাল ধরতে হয়। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি এই অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের সব রকম সহায়তা করেছি। আমার তৃতীয় নম্বর সন্তান আফজাল হোসেন মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। সে ভারতে গিয়ে ট্রেনিংও নিয়ে আসে। ফিরে এসে ওরা সংঘবদ্ধভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়। এভাবেই তার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন বয়োজ্যষ্ঠ পাবনার এই ব্যক্তি আহসান উদ্দিন শাহ।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali