The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এবার টাইটানিকের লকারের চাবি উঠছে নিলামে

ধাক্কা খেয়ে ভেঙ্গে যাওয়ার পর ডুবে গিয়েছিল বিশাল এই পানি জাহাজ টাইটানিক

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ টাইটানিক নিয়ে আগ্রহের যেনো শেষ নেই। শত বছরের পুরোনো কাহিনী আজও মানুষের আগ্রহের কারণ হয়ে রয়েছে। এবার সেই টাইটানিকের লকারের চাবি উঠছে নিলামে!

এবার টাইটানিকের লকারের চাবি উঠছে নিলামে 1

বহুল আলোচিত জাহাজ টাইটানিকের কথা জানেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারণ শত বছর আগের টাইটানিক সম্পর্কে মানুষের খুব বেশি জানার কারণ হলো টাইটানিক সিনেমা। সিনেমার কারণেই টাইটানিক আজ মানুষের মুখে মুখে। ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল আটলান্টিকের বুকে বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ভেঙ্গে যাওয়ার পর ডুবে গিয়েছিল বিশাল এই পানি জাহাজ টাইটানিক।

বিশাল আকৃতির টাইটানিক জাহাজটি ডুবে গেছে একশত শতাব্দী পূর্বে। সে জাহাজের সঙ্গে ডুবে গেছে অসংখ্য স্মৃতিচিহ্নও। অল্প যে কিছু স্মৃতিচিহ্ন রয়েছে, এগুলোর দামও তাই আকাশচুম্বী। সম্প্রতি টাইটানিকের তেমনই কয়েকটি স্মৃতিচিহ্ন বিক্রির জন্য নিলামে তোলা হচ্ছে।

ডুবে যাওয়া ওই টাইটানিক জাহাজটির ভেতরে ছিল লকার, সেই লকারে ব্যক্তিগত জিনিসপত্র তালা মেরে রাখা হতো। সেই স্মৃতিময় লকারের চাবি ছিল জাহাজটির সর্বশেষ স্মৃতিচিহ্নের অন্যতম একটি বিষয়।

শতবর্ষ পর এবার টাইটানিক জাহাজের লকারের চাবি নিলামে উঠতে চলেছে। জাহাজটির কর্মীরা এই চাবিগুলো তাদের সঙ্গেই রেখেছিলেন। যদিও জাহাজটি ডুবে যাওয়ায় এরপর সেই চাবি স্মৃতিচারণ ছাড়া অন্য কোনো কাজে আসবে না।

যুক্তরাজ্যে এই চাবিগুলো নিলামে তোলা হচ্ছে। চাবিগুলো নিজের সঙ্গে রেখেছিলেন সিডনি ড্যানিয়েলস নামে একজন কর্মী। তিনি তৃতীয় শ্রেণীর স্টুয়ার্ট হিসেবে টাইটানিক জাহাজটিতে কর্মরত ছিলেন।

টাইটানিক যখন ডুবে যাচ্ছিল, তখন ড্যানিয়েলসের পকেটেই ছিল লকারের চাবিগুলো। পরে হাতবদল হয়ে সেগুলো একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে এসেছে। ১৯৮৩ সালেই ড্যানিয়েলস মারা যান।

নিলামকারী প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, চাবিগুলো অত্যন্ত বিরল। কারণ হলো এগুলো এই ধরনের লকারে একমাত্র টিকে থাকা চাবি।

উল্লেখ্য, ১৯১২ সালের ১০ এপ্রিল যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটন হতে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে বিশাল জাহাজ টাইটানিক। সে সময় টাইটানিকে মোট যাত্রী ছিল ২২০০ জন। সঙ্গে ছিল কয়েকশ কর্মী। রওনা দেওয়ার চার দিন পর ১৪ এপ্রিল বরফের সঙ্গে ধাক্কা লাগে টাইটানিকের। এর মাত্র দুই ঘণ্টা পর জাহাজটি ডুবে যায়। এতে প্রায় দেড় হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali