The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সুনামগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা বড় জামে মসজিদ

কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই মসজিদটি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৬ মার্চ ২০১৮ খৃস্টাব্দ, ২ চৈত্র ১৪২৪ বঙ্গাব্দ, ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৩৯ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

সুনামগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা বড় জামে মসজিদ 1

যে ছবিটি আপনারা দেখছেন সেটি বৃহত্তর সুনামগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক পাগলা বড় জামে মসজিদ। কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই মসজিদ।

এই মসজিদ কেবলমা্র পাগলারই নয়, বৃহত্তর সুনামগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক স্থানও বটে। কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই মসজিদটি।

স্থানীয় এলাকাবাসি সূত্রে জানা যায়, পাগলা রায়পুর মহাজন বাড়ির ইয়াসিন মির্জা তৎকালীন সময় একজন মহাজন ছিলেন। ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে অনেক সময় তিনি ভারতের কোলকাতার সহ বিভিন্ন স্থানে আসা-যাওয়া করতেন। বিভিন্ন দেশের স্থাপত্যশৈলী দেখে (যেমন কোলকাতা, দিল্লী) এই ধরনের একটি মসজিদ নির্মানের উদ্যোগ গ্রহণ করেন ইয়াসিন মির্জা।

ঊনিশ শতকের প্রথম দিকে বর্তমান দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার পাগলা রায়পুরের মহাজন ইয়াসিন মির্জা ঐতিহাসিক এই মসজিদটি নির্মাণ করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। তাঁর একক উদ্যোগেই গড়ে উঠে পাগলার এই ঐতিহাসিক ‘পাগলা বড় জামে মসজিদ’।

টানা ১০ বছরের বেশি সময় নির্মাণ কাজ করা হয়। মসজিদ নির্মানের জন্য প্রধান প্রকৌশলী আনা হয় অভিবক্ত ভারত হতে। প্রধান মেস্তরী ও যোগালুরা আসেন কোলকাতা ও দীল্লি হতে। প্রধান উদ্যোগী মির্জা সাহেব হলেও পাশাপাশি মসজিদ নির্মাণ করার জন্য এলাকার লোকজনও সহায়ক ভূমিকা পালন করেন। স্থানীয় লোকজন ঐতিহাসিক এই মসজিদকে রায়পুর বড় জামে মসজিদ’ নামে চিনেন। পাগলা বাজারস্থ মহাসিং নদীর তীরে রায়পুর নামক স্থানে নিজের পৈত্রিক স্থানে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।

আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দ্বীতল বিশিষ্ট এই মসজিদে রয়েছে বিশাল বড় ৩টি গম্বুজ। বিরাটাকার এই গম্বুজগুলো একদিকে যেমন সবাইকে আশ্চর্যান্বি করে, তেমনি খুব সহজেই একজন দর্শনার্থীকে আকর্ষণও করে। অনুমানিক ১ বিঘা জমির উপর নির্মিতব্য এই মসজিদের আয়তন হলো দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার ও প্রস্থ ১০০ মিটার প্রায়। মসজিদের সামনে রয়েছে বৃহাতাকার একটি মাঠও। মসজিদের নদী প্রান্তে রয়েছে সুপারি, নারিকেল এবং খেজুর গাছ। প্রাকৃতিক এমন পরিবেশ এই মসজিদটির দর্শনার্থীদের হৃদয় পটে স্থান করে নেয়। বয়ে যাওয়া মহাসিং নদী হতে ভেসে আসা পানির কলকল ধ্বনি ও পবিত্র হাওয়া যেনো সৃষ্টিকর্তার করুনার কথায় মনে করিয়ে দেয় আগতদের।

ছবি ও তথ্য: http://paschimpagla.sunamganj.gov.bd এর সৌজন্যে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali