The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পাকিস্তান ও ভারত যুক্তরাষ্ট্রের কড়া গোয়েন্দা নজরদারিতে!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক॥ পাকিস্তান এবং ভারত ইন্টারনেটে ই-মেইল ও টেলিফোনে তথ্য আদান প্রদানের ক্ষেত্রে মার্কিন কড়া নজরদারির মাঝে আছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের এক গোয়েন্দা রিপোর্টে এ তথ্য উঠে আসে।


স্পাই

ব্রিটেনের গার্ডিয়ান নামের এক সংবাদ পত্র দাবি করে তাঁরা মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি (এনএসএ) কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেয়েছে। এসকল নথিতে তাঁরা আবিষ্কার করেন বেশ কিছু দেশ বিশ্ব ব্যপি ইন্টারনেটে ও টেলিফোনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নজরদারির মাঝে আছে। এনএসএ বিদেশী ও অমার্কিন নাগরিকদের ইমেল ও টেলিযোগাযোগের বিষয়ে ব্যাপকহারে গোপনে নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে মাইক্রোসফট, গুগলইয়াহুর মতো নয়টি টেক জায়ান্ট তথ্য দিয়ে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাটিকে সাহায্য করছে। এনএসএর এমন একটি গোপন রিপোর্ট এখন গার্ডিয়ান পত্রিকার হস্তগত হয়েছে যেখানে বাউন্ডলেস ইনফরমেন্ট ডাটা এই টুলটির মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী এনএসএর গোপন নজরদারির মানচিত্রটি জানতে পেরেছে।

২০১৩ এর মার্চ পর্যন্ত এনএসএ এর ফাঁস হয়ে যাওয়া একটি প্রতিবেদনে দেখা যায় ৯৭ বিলিয়ন পৃষ্ঠা নথিতে সারা বিশ্ব জুড়ে ইন্টারনেট ও টেলিফোনে গ্রাহকদের উপর গোয়েন্দা নজরদারির রিপোর্ট করা আছে এতে বিভিন্ন দেশের ব্যপারে নানান তথ্য রয়েছে।

10568_10151746104427275_1035886099_n

এসব নথিতে দেখা যায় ইরান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা নজরদারিতে প্রথম অবস্থানে আছে, তাঁদের ব্যপারে ইউএসএ উল্লেখিত সময়ের মাঝে ১৪ বিলিয়ন রিপোর্ট সংগ্রহ করেছে। অপর দিকে পাকিস্তান এর বিষয়ে ইউএসএ ১৩.৫ বিলিয়ন রিপোর্ট করেছে।

ইউএসএ এর আরব মিত্র দেশ জর্ডান ১২.৭ বিলিয়নে তৃতীয় অবস্থানে, মিসর ৭.৬ বিলিয়ন রিপোর্ট নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে এবং ভারত ৬.৩ বিলিয়ন রিপোর্ট নিয়ে পঞ্চম স্থানে অবস্থান করছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্পর্শকাতর দেশের তালিকায় দেখা গেছে বিভিন্ন রঙে দিয়ে বিভিন্ন দেশের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান নির্দেশ করা আছে। যেমন যারা অল্প স্পর্শকাতর তাঁরা সবুজ অপর দিকে হলুদ, কমলা ও লাল দিয়ে বুঝানো হচ্ছে অত্যন্ত স্পর্শকাতর অবস্থা।

এ ধরনের গোপন নথির প্রকাশ হয়ে যাওয়াকে অনেকেই ভাবছেন এখন পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফাস হয়ে যাওয়া গোয়েন্দা বিভাগের ঘটনা গুলোর মাঝে উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনা হিসেবে।

এ নথি প্রকাশ হয়ে যাওয়ায় অনেক দেশ এখন জেনে গেল তাঁরা আসলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সন্দেহের তালিকায় রয়েছে এবং ইউএসএ যতই উদার পররাষ্ট্র নীতি দেখাক না কেন পারত পক্ষে তাঁরা কাউকেই বিশ্বাস করছেন না।

তথ্য সুত্রঃ জি নিউজ

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali