The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বাংলাদেশ হারালো শ্রেষ্ঠতম নাগরিক: মসজিদে নববীর ঈমামের ইন্তেকাল

তিনি পবিত্র মক্কায় জন্মগ্রহণ করলেও আমৃত্যু বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী ছিলেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মসজিদে নববীর জ্যেষ্ঠ ইমাম ড. ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূব ইবনে মুহাম্মদ ইউসুফ ইবনে সুলাইমান উমর (রহ.) ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

বাংলাদেশ হারালো শ্রেষ্ঠতম নাগরিক: মসজিদে নববীর ঈমামের ইন্তেকাল 1

তিনি ছিলেন একজন বাংলাদেশী নাগরিক যিনি এতো সম্মানীত পজিশনে ছিলেন। মহিমান্বিত এ মসজিদে নববীর অর্থ হলো নবীজির মসজিদ। এই মসজিদটিই হলো পৃথিবীর সর্বোত্তম ও পবিত্র স্থানের মধ্যে দ্বিতীয় তম স্থান। এই মসজিদে মহব্বত সহকারে এক রাকাত নামাজ পড়লে ৫০ হাজার রাকাত কবুল হওয়া নামাজের সওয়াব পাওয়া যায়। পৃথিবীতে এমন ফজিলতপূর্ণ মসজিদ রয়েছে তিনটি। প্রথমটি হলো মক্কা শরীফ, দ্বিতীয়টি এই মসজিদে নববী এবং তৃতীয়টি হলো ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক মসজিদ আল আকসা। যে মসজিদটি ইসরাইল দখল করে রেখেছে।

গত শনিবার বাদ ফজর মসজিদে নববীর জ্যেষ্ঠ ইমাম ইন্তেকাল করেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৪ বছর।‌

তারপর বাদ জোহর মসজিদে নববীতে ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূবের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তারপর তাঁকে মসজিদে নববীর পাশে বিখ্যাত কবরস্থান ‌‌জান্নাতুল বাকি’তে দাফন করা হয়।

তিনি ছিলেন নিপীড়িত মুসলিম জাতি রোহিঙ্গা বংশোদ্ভূত একজন বিশ্বখ্যাত ইসলামী ব্যক্তিত্ব। ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূব হানাফী মাজহাবের অনুসারী সুন্নী মুসলিম ছিলেন।

জানা গেছে, তিনি পবিত্র মক্কায় জন্মগ্রহণ করলেও আমৃত্যু বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী ছিলেন। সেই হিসেবে বাংলাদেশ তার শ্রেষ্ঠতম একজন নাগরিককে হারালো। তবে কিভাবে তিনি বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী হলেন সেই বিষয়টি অবশ্য জানা যায়নি।

ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূব ১৯৫২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে ১৯৬৫ সালে তিনি পবিত্র কুরআনের হাফেজ হন। তাঁর উস্তাদ ছিলেন মক্কার বিন লাদেন মসজিদের খলিল ইবনে আবদার রহমান আল ক্বারী (রহ.)।

জানা যায়, ১৯৬৬ সালে মক্কায় প্রাথমিক শিক্ষা শেষে মুহাম্মদ আইয়ূব উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য মদীনায় চলে আসেন। ১৯৭২ সালে তিনি মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘শরীয়া অনুষদ’ হতে স্নাতক ডিগ্রী নেন। এরপর তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘পবিত্র কুরআন ও ইসলামিক শিক্ষা অনুষদ’ হতে মাস্টার্স ডিগ্রী লাভ করেন। এখানে তিনি তাফসির এবং উলুমুল কুরআনের উপর বিশেষায়িত জ্ঞান অর্জন করেন। ১৯৮৭ সালে তিনি কুরআনের উপর ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেন। পরে তিনি মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন।

তিনি মদীনায় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি বিভিন্ন উস্তাদের কাছে তফসির, হাদীস ও হাদীস শাস্ত্র, চার মাজহাবের ফিকাহ এবং উসুল সম্পর্কে সম্মক জ্ঞান অর্জন করেন।

ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূব বিশ্বজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেন তার অতুলনীয় কুরআন তেলাওয়াতের জন্য। জীবিতদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে সহীহভাবে এবং সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সুরা তেলাওয়াত করতে পারতেন, যা তাঁকে কিংবদন্তিতে পরিণত করেছে।

ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূব ১৯৯০ সালে পবিত্র মসজিদুন নববীর ইমাম পদে নিয়োগ পান। তিনি এই পদে ছিলেন ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত। তিনি মসজিদুল হারামেও রমজান মাসে তারাবীর নামাজের ইমামতি করেছেন।

তারপর তিনি সৌদি, কুয়েত ও আরব আমিরাতের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মসজিদে ইমামতি করেন।

তারমধ্যে সৌদি আরবে রয়েছে-মদীনার মসজিদে কুবা, মসজিদ আহম ইবন হাম্বল, মসজিদ আবদুল্লাহ আল হোসাইনি, মসজিদ হাসান আশ শাইর, মসজিদ আল ইনাবিয়া; মক্কার মসজিদ বির আল ওয়ালিদায়ান; জেদ্দার মসজিদ আশ শুয়াইবি, মসজিদ আবনা হাফিজ, মসজিদ আয়েশা, মসজিদ আল লামি এবং রিয়াদের মসজিদ আল ইহসান।

আরও রয়েছে কুয়েতের আল আরিদিয়ার মসজিদ আস সাবাহ ও কুয়েত সিটির গ্রান্ড মসজিদ। আরব আমিরাতের শেখ জায়েদ মসজিদ।

গত বছর ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূব আবার মসজিদুন নববীর ইমাম পদে ফিরে আসেন। গত রমজানে তারাবির নামাজ পড়ানোর সময় তিনি অসুস্থ হয়ে স্মৃতি শক্তি হারিয়ে ফেলেন। পরে তিনি দীর্ঘদিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকেন।

সম্প্রতি ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূব বলেছিলেন, মহান আল্লাহ আমাকে দুনিয়া হতে তুলে নেওয়ার আগে একবারের জন্য মসজিদে নববীতে এক ওয়াক্ত নামাজ পড়াইতে চাই, এটাই শেষ ইচ্ছা।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক হতে জানা যায়, অন্তিম ইচ্ছা অনুযায়ী (মৃত্যুর আগের রাতে) মুহাম্মদ আইয়ূব শুক্রবার রাতে মসজিদে নববীতে এশার নামাজ পড়ান। পরের দিন শনিবার বাদ ফজর তিনি ইন্তেকাল করেন।

ক্বারী মুহাম্মদ আইয়ূবের ইন্তেকালের খবরে বাংলাদেশসহ সমগ্র মুসলিম বিশ্বে শোকের ছায়া নেমে আসে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali