The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যুক্তরাজ্যে সন্দেহভাজন ১০০ যুদ্ধাপরাধী পালিয়ে আছে

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ যুক্তরাজ্যে সন্দেহভাজন ১০০ যুদ্ধাপরাধী পালিয়ে আছে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি। খবরে বলা হয়েছে অন্তত ১০০ সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধী যুক্তরাজ্যে বসবাস করছে।

War criminal

খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য সরকার গত বছর সে দেশে বসবাসরত বিভিন্ন দেশের প্রায় ১০০ জন সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীকে চিহ্নিত করেছে। তাঁদের বেশির ভাগই সেখানে বেশ কয়েক বছর ধরে বসবাস করছেন। ইতিমধ্যে সেখানে অভিবাসনের অনুমতি চেয়ে আবেদনও করেছেন। বিবিসির এক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।

সন্দেহভাজন এসব যুদ্ধাপরাধীর মধ্যে আফগানিস্তান, ইরান, ইরাক, লিবিয়া, রুয়ান্ডা, সার্বিয়া ও শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশের লোক রয়েছে। ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তাদের দেশে যুদ্ধাপরাধীদের আর জায়গা হবে না। তবে খবরে বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের কথা বলা হয়নি।

মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো বহু দিন ধরেই ব্রিটেনে বসবাসরত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি করে আসছে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, সেই মানবাধিকারের প্রশ্নেই এই যুদ্ধাপরাধীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া আটকে যায়। কারণ হিসেবে বলা হয়, দেশে ফেরত পাঠালে তাঁদের ওপর নির্যাতন এমনকি হত্যার আশঙ্কাও রয়েছে।

বিবিসি সম্প্রতি তথ্য অধিকার আইনে ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের বিষয়ে জানতে চায়। মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া তথ্য-উপাত্তে দেখা যায়, ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে গত ১৫ মাসে মন্ত্রণালয় প্রায় ৮০০টি মামলার বিষয়ে অনুসন্ধান চালায়। ওই অনুসন্ধানে যুদ্ধাপরাধ বা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ রয়েছে এমন ৯৯ জনকে শনাক্ত করা হয়। তাঁরা ইতিমধ্যে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বা আশ্রয় চেয়েছে কিংবা দেশটিতে বসবাসের অনুমতি চেয়েছে। আরো ১৬ জন সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধী পাওয়া গেছে, যাঁরা দেশটিতে ঢোকার অনুমতি চেয়েছেন। এর আগের এক প্রতিবেদনে ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যে প্রায় ৭০০ সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীকে চিহ্নিত করার কথা জানানো হয়েছিল।

গণহত্যা প্রতিরোধবিষয়ক ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি কমিটির চেয়ারম্যান মাইকেল ম্যাককান জানান, ব্রিটেনে বসবাসরত সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের বিষয়ে সরকারের যে আরো স্বচ্ছতা জরুরি তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। ব্রিটেনে আসা-যাওয়া ও অভিবাসনসংক্রান্ত বিষয় দেখভাল করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন সীমান্ত সংস্থা ইউকে বর্ডার এজেন্সি (ইউকেবিএ)। ম্যাককান বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যে শাখা (ইউকেবিএ) এসব বিষয় দেখে, সেই বিভাগটি আসলে একটি শূন্য বাক্স। সংস্থাটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে এত বেশি ব্যর্থ হয়েছে যে, তা গুনে বের করা যাবে না। আমি মনে করি, দেশ ও জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থেই বিষয়টি আমাদের দেখা উচিত।’

অনুসন্ধানে জানা যায়, সন্দেহভাজন ওই ৯৯ যুদ্ধাপরাধীর মধ্যে গত বছর তিনজনকে তাঁদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ২০ জনের আশ্রয়প্রার্থনা এবং ৪৬ জনের নাগরিকত্বের আবেদন নাকচ করা হয়েছে। অন্যদের বিষয়ে কী করা হয়েছে, তা জানা যায়নি।

রুয়ান্ডায় ১৯৯৪ সালের গণহত্যার অভিযোগে গত মে মাসে পাঁচ সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীকে ব্রিটেনে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের কয়েকজন এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ব্রিটেনে ছিলেন। তাঁদের চারজনকে ২০০৯ সালে একবার দেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মানবাধিকার প্রশ্নে হাইকোর্টের এক আদেশে সে চেষ্টা বন্ধ হয়ে যায়। হাইকোর্ট জানান, রুয়ান্ডায় তাঁদের ফেরত পাঠানো হলে, তাঁদের জীবন ‘সত্যিকারের ঝুঁকির’ মধ্যে পড়তে পারে। মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো জানায়, ব্রিটেনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ক্ষেত্রে যে সীমাবদ্ধতা আছে এই একটি মামলাই এর প্রমাণ। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ প্রতিরোধে কর্মরত দাতব্য প্রতিষ্ঠান এইজিসের কর্মকর্তা জেমস স্মিথ জানান, যদি দেশে ফেরত পাঠানো সম্ভব না হয়, তবে তাঁদের ব্রিটেনেই বিচার করা যেতে পারে। যদিও এর সঙ্গে খরচের ব্যাপারটি জড়িত বলে জানান তিনি।

নগর পুলিশ জানায়, তারা বর্তমানে ৫৬ জন সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে। এর মধ্যে মাত্র ৯ জনের ব্যাপারে তদন্তের সুপারিশ জানিয়েছে ইউকেবিএ। তবে পুলিশ ও ইউকেবিএর তথ্যের অসামঞ্জস্যের বিষয়টি নিয়েও প্রশ্ন আছে বলে জানা গেছে।

স্বরাষ্ট্র বিভাগের এক মুখপাত্র বলেন, ‘যাঁদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ আছে, তাঁদের প্রত্যেককেই তাঁদের নিজ নিজ দেশে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। আমরা সব সময়ই চাই তাঁদের দেশে ফেরত পাঠাতে।’ সূত্র : বিবিসি অবলম্বনে দৈনিক কালের কণ্ঠ।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali