The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হায়নার সঙ্গে বসবাসকারী এক আব্বাস ইউসুফের গল্প!

ন্যাশনাল জিওগ্রাফির প্রতিবেদক ব্রায়ান লেহম্যানের বর্ণনায় উঠে এসেছে ইথিওপিয়ার হারার শহরে হায়নাদের নিয়ে একটি দৃশ্য

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হায়নাদের দেখে মানুষ ভীত সন্তস্ত্র হয়ে পড়েন সেটিই আমাদের জানা ছিল। বিশেষ করে রাতে হায়না দেখে মুর্ছা যাওয়ার মতো ঘটনাও বহু ঘটেছে। তবে সেই হায়না যদি মানুষের বন্ধু হয় তখন আশ্চর্য হতে হয় বৈকি।

হায়নার সঙ্গে বসবাসকারী এক আব্বাস ইউসুফের গল্প! 1

এমন একটি পশুকে নিয়ে বিশ্ব মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ইথিওপিয়ার অতি পুরানো একটি শহর হলো হারার। দেওয়াল ঘেরা শহরটিতে সন্ধ্যা নামলেই ঢেকে যায় অন্ধকারের চাদরে। তখন জরাজীর্ণ ঘরবাড়ি ঢেকে ফেলে অন্ধকারে।

এমন নিকষ কালো সন্ধ্যার মৃদু আলোতে দেখা যাচ্ছে মাটিতে বসে থাকা এক ব্যক্তির চারপাশে জড়ো হয়েছে ক্ষুধার্ত পাঁচ পাঁচটি হায়না। হায়নাগুলো আনন্দে তাদের বাদুড় সদৃশ কান ঝাড়া দিচ্ছে, দূর থেকে দেখা যাচ্ছে তাদের চোয়ালের ধারালো দাঁত। কারণ হলো এখন তাদের রাতের খাওয়ার সময় হয়ে এসেছে। এভাবেই ন্যাশনাল জিওগ্রাফির প্রতিবেদক ব্রায়ান লেহম্যানের বর্ণনায় উঠে এসেছে ইথিওপিয়ার হারার শহরে হায়নাদের নিয়ে একটি দৃশ্য।

আব্বাস ইউসুফ নামে এক ব্যক্তিকে ঘিরে রেখেছে ক্ষুধার্ত হায়নাগুলো। অন্যতম হিংস্র প্রাণী হিসেবে পরিচিত ওই হায়নাগুলোকে দেখে মোটেও ঘাবড়াচ্ছেন না তিনি। বরং মৃদু স্বরে হায়নাদেরকে কাছে ডাকছেন। ঝুড়ি থেকে কিছু খাবার এগিয়ে দিচ্ছেন হায়নার উদ্দেশে। আজব হায়নাগুলো আব্বাসকে আক্রমণ করার বদলে তার হাত থেকেই খেয়ে নিচ্ছে খাবারগুলো।

ওই হায়নাদের সঙ্গে বসবাস ছোট্ট শহর হারারের বাসিন্দাদের কাছে আব্বাস হায়নামানব হিসেবেই অধিক পরিচিত। আব্বাসের বাবা ইউসুফ সালেহ হায়নার আক্রমণের হাত হতে গৃহপালিত পশুগুলোকে বাঁচাতে বাড়ির উচ্ছিষ্ট খাবার হায়নাদের দিতেন। পদ্ধতিটি বেশ কাজে লাগে তার। গত ৫০ বছর ধরে আব্বাসদের পারিবারিক প্রথাতে পরিণত হয়েছে।

হায়নার সঙ্গে বসবাসকারী এক আব্বাস ইউসুফের গল্প! 2

আব্বাস নয়, পুরো শহরের চিত্রই এমস। শহরের কোনো মানুষ এই হায়নাদের ভয় পায় না। হায়নারাও আক্রমণ করে না শহরের কোনো বাসিন্দাকে। মানুষ ও হায়নার এরকম অসাধারণ সহাবস্থান শহরটিকে পর্যটকদের কাছে করে তুলেছে জনপ্রিয় একটি শহর হিসেবে।

ন্যাশনাল জিওগ্রাফির ফটোগ্রাফার এবং প্রতিবেদক ব্রায়ান লেহম্যান জানিয়েছেন, ছোট্ট এই শহরটির বাসিন্দারা বহু বছর ধরে হায়নাদের সঙ্গে একসাথে বসবাস করে আসছেন। পূর্বে প্রায়ই শহরের মানুষ বিশেষ করে শিশুরা প্রায় সময় হায়নাদের আক্রমণের শিকার হতো। তারপর সমাধান পেতে শহরের দেওয়াল ফুটো করে হায়নাদের উদ্দেশে উচ্ছিষ্ট খাবার রেখে আসতে শুরু করে এলাকার বাসিন্দারা। যে কারণে গত ২০০ বছরে একবারও কেও আক্রমণের শিকার হয়নি। এমনকি শহরের শিশুরাও হায়না দেখে ভয় পায় না।

জিওগ্রাফিকের প্রতিবেদক ব্রায়ান লেহম্যান এক রাতে আব্বাসের সঙ্গে ঘুরে আসেন হায়নার গুহা হতে। তিনি জানান যে, হায়নার গুহায় যাওয়ার ব্যাপারে প্রথমে অনেক দ্বিধায় পড়েছিলেন তিনি। তবে হায়নাদের সঙ্গে আব্বাসের বোঝাপড়া সত্যিই অবাক করার মতো। প্রকৃতপক্ষে আব্বাসকে মেরে ফেলার জন্য এদের দুই মিনিটও সময় লাগবে না। অথচ দৃশ্যটি সত্যিই এক ভিন্ন প্রকৃতির, হায়নার গুহায় ঢুকে নিজের মতো ঘুরে বেড়ায় আব্বাস ইউসুফ! দেখে মনে হয় যেনো নিরীহ ছাগলের দলের মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি!

হায়নারা কুৎসিত ও হিংস্র প্রাণী তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তাদের ভেতরেও যে একটা সৌন্দর্য লুকিয়ে রয়েছে তা কখনও কল্পনাও করা যায় না। অন্তত আব্বাস ইউসুফ ও হায়নাদের দল দেখে হায়নাদের সম্পর্কে ধারণায় যেনো পাল্টে গেছে!

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali