The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যে এই দ্বীপে যায় সে কখনও জীবিত ফেরে না! [ভিডিও]

দ্বীপটি আইল্যান্ড অফ্ ডেড অর্থাৎ মৃত্যুপুরী নামেই পরিচিত

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এমন এক দ্বীপের খবর পাওয়া গেছে, যে এই দ্বীপে যায় সে কখনও জীবিত ফেরে না! এমন একটি দ্বীপের খবর এবং ভিডিও দেখন।

যে এই দ্বীপে যায় সে কখনও জীবিত ফেরে না! [ভিডিও] 1

এমন একটি দ্বীপ রয়েছে ইতালিতে। যে দ্বীপটি আইল্যান্ড অফ্ ডেড অর্থাৎ মৃত্যুপুরী নামেই পরিচিত। এই দ্বীপটির সম্পর্কে কথিত রয়েছে, একবার যে মানুষ এই দ্বীপে যায় সে আর কখনও জীবিত ফিরে আসে না।

এর পেছনেও রয়েছে একটি ভয়ানক কাহিনী। কথিত রয়েছে যে, কয়েকশো বছর পূর্বে এখানে দেড় লক্ষ প্লেগ রোগীকে পুড়িয়ে মারা হয়।

জানা গেছে, উত্তর ইতালি ভিনিস্বাসী উপহ্রদে অবস্থিত এই দ্বীপটিতে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ। দেশটির সরকার এখানে যাওয়ার ব্যাপারে জনগণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। জেলেদেরও মাছ ধরতে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এর কারণ হলো জেলেদের জালে অনেক সময় দেখা যায় মানুষের হাড় উঠে আসতে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, প্লেগের রোগীদের এখানে আনা হতো তাদের মেরে ফেলার জন্য।

এরপর যখন রোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে, তখন প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার অসুস্থ মানুষকে এখানে জীবন্ত দগ্ধ করা হয়। এখানে একটি মানসিক হাসপাতাল তৈরি করা হয় ১৯২২ সালে। তবে কয়েক বছর পর এটাকে বন্ধও করে দেওয়া হয়।

বন্ধ করে দেওয়ার কারণ হলো চিকিৎসক ও সেবিকারা অস্বাভাবিক কিছু জিনিস দেখতে পান। তার সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি মানসিক রোগীরা মৃত প্লেগ রোগীদের আত্মাও দেখতে পেতেন।

যে এই দ্বীপে যায় সে কখনও জীবিত ফেরে না! [ভিডিও] 2

জানা যায়, হাসপাতাল বন্ধের কয়েক বছর পর এই দ্বীপটি জনশূন্য হয়ে পড়ে। এরপর ১৯৬০ সালের কথা। ইতালি সরকার এই স্থানটি একটি বেসরকারি মালিকের কাছে বিক্রি করে দেয়। যিনি এই দ্বীপটি কেনেন তিনি তার পরিবারকে নিয়ে কয়েকদিন এখানে সময়ও কাটান।

তবে এর কিছুদিন পর তারাও এই দ্বীপ ছেড়ে চলে যান। এরপর আরেকটি পরিবার এই দ্বীপটিকে ক্রয় করেন ‘হলিডে হোম’ তৈরি করার জন্য। তবে তারাও একদিন পরই এই স্থানটি ত্যাগ করেন। জানা গেছে যে, দ্বীপের মালিকের মেয়েকে কেও কামড়ে দেয়। যে কারণে তাকে ১৪টি ইঞ্জেকশনও নিতে হয়।

এইসব ঘটনার পর কেও কেও বিষয়টিকে নিয়ে তদন্ত করার চেষ্টাও করেন। যারা এখানে সত্যতার সন্ধান করতে গিয়েছিলেন তারাও কখনও আর জীবিত ফিরে আসেননি। যারা জীবিত ফিরে এসেছিলেন তারা বলেছেন যে, এখানে নাকি প্লেগ রোগীদের আত্মা রয়েছে!

এই দ্বীপটিতে রাত্রী যাপন করেছেন এমন একজন ব্যক্তি বলেছেন যে, কোনও একজন অজ্ঞাত ব্যক্তি তাকে এই দ্বীপ ছেড়ে দিতে বলেছেন। সে আরও বলেছে যে, যদি তুমি এখান থেকে না যাও তাহলে তোমার পক্ষে এখান থেকে জীবিত ফিরে যাওয়া কখনও সম্ভব হবে না। এই ভুতুড়ে দ্বীপের সব কিছুই এখনও রহস্যই রয়ে গেছে।

দেখুন ভিডিও

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali