The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দেড় হাজার বছর পুরনো লিলিপুটদের প্রাচীন গ্রামের গল্প!

‘গালিভার্স ট্রাভেল’ এর গল্পগুলো জনাথন সুইফটের লেখা। আমরা ছোটবেলায় গালিভার্সের টিভি সিরিজ বিটিভিতে দেখেছি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেড় হাজার বছর পুরনো লিলিপুটদের প্রাচীন গ্রামের গল্প রয়েছে আজ। এই গল্প ‘গালিভার্স ট্রাভেল’ এর সেইসব লিলিপুটদের কথা আবারও মনে করিয়ে দেবে। যা আমরা টিভিতে বহুবার দেখেছি।

দেড় হাজার বছর পুরনো লিলিপুটদের প্রাচীন গ্রামের গল্প! 1

‘গালিভার্স ট্রাভেল’ এর গল্পগুলো জনাথন সুইফটের লেখা। আমরা ছোটবেলায় গালিভার্সের টিভি সিরিজ বিটিভিতে দেখেছি। এক দেশের সব মানুষরা ছিল অনেক ছোট আকারের। গালিভারের হাতের তালুতে একসাথে তুলে নেওয়া যেতো এমন কয়েক জনকে।

গালিভার্স ট্রাভেলসের সেই কাহিনী রূপকথা হলেও বাস্তবেও এমন ক্ষুদে মানুষরা ছিলেন। ক্ষুদে মানুষদের ছিল পুরো একটি গ্রাম। সম্প্রতি এমন একটি খবর দিয়েছে বিবিসি।

ইরানের পূর্বাঞ্চলে মাখুনিক নামে একটি গ্রাম রয়েছে, যেখানে প্রায় একশ বছর আগে দেখা যেতো বামন বা ক্ষুদে মানুষদের। আফগান সীমান্ত হতে মাত্র ৭৫ কিলোমিটার দূরের এই গ্রাম প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো। সেই সময় এই গ্রামে যেসব মানুষরা ছিলেন তাদের গড় উচ্চতা ছিল বর্তমান সময়ের মানুষদের গড় উচ্চতা হতে অন্তত ৫০ সেন্টিমিটার কম।

জানা যায়, ২০০৫ সালে এই গ্রাম হতে একটি মমি পাওয়া যায়, যার উচ্চতা ছিল মাত্র ২৫ সেন্টিমিটার। এরপর হতেই এই অঞ্চলে বামনদের বসবাস ছিল বলে এক রকম নিশ্চিত হন গবেষকরা। শুধু মাখুনিকই নয়, বরং আশেপাশের আরও অন্তত ১২টি গ্রামে এসব বামনরা এক সময় বসবাস করতো বলে ধারণা করেন বিশেষজ্ঞরা।

ওই এলাকা অপুষ্টি এবং কৃষিকাজের জন্য উপযুক্ত না হওয়ার কারণে এই অঞ্চলের মানুষদের উচ্চতা ছিল খুবই কম। শুধু মানুষই নয়, এমনকি পশুদেরও এই অঞ্চলে বেড়ে ওঠা অনেক কঠিন। শালগম, বার্লি, জুজুবি নামের এক ধরনের খেজুরের মতো ফল ও সামান্য কিছু শস্য ছাড়া অন্য কিছুই চাষাবাদ করা যায় না এই অঞ্চলে। খুব সাধারণ কিছু সবজির খাবার দিয়েই চলতে হতো মাখুনিক গ্রামের বাসিন্দাদের।

এক রিপোর্টে বলা হয়, এমনকি সেই সময় চা পান করাকেও হাসির চলে দেখতো এই অঞ্চলের বাসিন্দারা। ৬১ বছর বয়সী গ্রামের বাসিন্দা আহমাদ রাহনামা বিবিসি’কে বলেছেন, “আমি যখন খুব ছোট ছিলাম তখন এই গ্রামের কেও চা পান করতো না। যদি কেও করেও ফেলতো তাহলে তাকে নিয়ে বাকিরা হাসা-ঠাট্টা করতো। ভাবতো সে মনে হয় মাদকাসক্ত”!

ওই রিপোর্টে আরও বলা হয়, বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় মাখুনিক গ্রামে প্রথম পাকা সড়ক নির্মিত হয়। এরপরে মূলত এই গ্রামে চাল-মাংসের মতো বাইরের অঞ্চলের খাবার প্রবেশ করতে শুরু করে।

জানা যায়, বর্তমানে মাখুনিকের ঐতিহাসিক স্থাপত্য শৈলী ও ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রার বিষয়ে একটি জাদুঘরও পরিচালনা করেন আহমাদ। তিনি বলেন, “যখন এই গ্রামে গাড়ি চলাচল শুরু হলো, তখন এখানকার বাসিন্দারা বাইরে গিয়ে খাবার আনা শুরু করলো।

মাখুনিকের আদিম মানুষগুলোর মতোই এর বাসাবাড়িও ছিল খুব ছোট ও কম উচ্চতার। গ্রামটির প্রায় ৭০০ বাড়ির মধ্যে ২০০টিই এখনও আগের আমলেরই বাড়ি। এসব বাড়ির ছাদগুলো মাটি হতে গড়ে দেড় হতে দুই মিটার উঁচু। ৭০ হতে ৮০টি বাড়ি একেবারেই নিচু, যার উচ্চতা দেড় মিটারেরও নিচে!

অবশ্য ঘর-বাড়ি এমন নিচু হওয়া শুধুই মানুষের কম উচ্চতার কারণে- তা নয়। বরং বাসা-বাড়ি নির্মাণে মানুষের যে পরিশ্রম করতে হতো তা লাঘব করতেই এই গ্রামের বাড়িগুলো ছোটখাট আকৃতির ও কম উচ্চতার। এই অঞ্চলে গবাদিপশুও লালন পালন করা যায় না বলে বাড়ি তৈরির সরঞ্জামাদি এই গ্রামের বাসিন্দাদের নিজেদেরকেই বয়ে নিয়ে আসতে হতো। তাই খুব অল্পের মধ্যেই ঘর নির্মাণ করতো এই অঞ্চলের বাসিন্দারা।

বর্তমানে এই অঞ্চলের সার্বিক অবস্থা মোটেও আগের মতো নেই। অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তনও হয়েছে। এই অঞ্চলের মানুষদের উচ্চতা এখন মোটামুটি স্বাভাবিক। বর্তমানে গ্রামটির বেশিরভাগ বাসিন্দাই স্বাভাবিক উচ্চতার ও শারীরিকভাবে বেশ হৃষ্টপুষ্ট বলে দেখা যাচ্ছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali