The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Facebook struggles after removing 1.5 million videos of mosque attack in New Zealand

অস্ট্রেলিয়ান নর ঘাতক ব্রেন্টন ট্যারান্ট ক্রাইস্টচার্চে যখন নির্বিচারে বর্বরভাবে মানুষকে গুলি করে হত্যা করেন তখন তিনি সেটি ফেসবুকে লাইভ করছিলেন

Police stand outside a mosque in Linwood, Christchurch, New Zealand, Friday, March 15, 2019. Multiple people were killed during shootings at two mosques full of people attending Friday prayers. (AP Photo/Mark Baker)

The Dhaka Times Desk নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে বন্দুক হামলা চালান অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ব্রেন্টন ট্যারান্ট। তিনি ভিডিও গেম স্টাইলে হামলার সময় মাথায় রাখা ক্যামেরাতে সেটি ফেসবুক লাইভ করেন। হামলার পর ছড়িয়ে পড়া সেই ভিডিওটি সরাতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।

নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলার ১৫ লাখ ভিডিও সরানোর পরও ফেসবুক হিমশিম খাচ্ছে 1

ফেসবুক কর্তৃপক্ষ রবিবার টুইটারে দেওয়া এক বার্তায় জানিয়েছে যে, তারা মসজিদে হামলার পর গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অন্তত ১৫ লাখ ভিডিও সরিয়ে ফেলেছে। তাছাড়া নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার সেই ভিডিওটি তাদের প্লাটফর্ম হতে সম্পূর্ণভাবে সরিয়ে ফেলতে কাজ করে চলেছে ফেসবুক কর্মীরা।

ফেসবুক নিউজিল্যান্ডের কর্মকর্তা মিয়া গারলিক বলেছেন যে, ‘আমরা প্রযুক্তি ও মানুষের সাহায্য নিয়ে ওই ভিডিও সরিয়ে ফেলতে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছি।’ ভিডিও মুছে দেওয়া ছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১২ লাখ ভিডিও আপলোডে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ টুইটে জানিয়েছে।

শুধু ফেসবুকই নয় ইউটিউব এবং টুইটার কর্তৃপক্ষও মসজিদে হামলার ছড়িয়ে পড়া ওই সহিংস ভিডিও ঠেকাতে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ান নর ঘাতক ব্রেন্টন ট্যারান্ট ক্রাইস্টচার্চে যখন নির্বিচারে বর্বরভাবে মানুষকে গুলি করে হত্যা করেন তখন তিনি সেটি ফেসবুকে লাইভ করছিলেন। হামলার পর ওই ভিডিওটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

হামলার ভিডিও নিয়ে ইতিমধ্যেই নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্নও ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি ভিডিওটি সরিয়ে ফেলার জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বিষয়টি নিউজিল্যান্ডের আওতার বাইরে হলেও আমরা এই সমস্যা সমাধানে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারবো বলে আশা করি।

আল নূর মসজিদের হামলার সময় ফেসবুকে লাইভ করা হচ্ছিল। সেটি করছিলেন খোদ হামলাকারী। হামলার পর খুব দ্রুত সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, অনলাইন ভিডিও গেমের স্টাইলে একজন বন্দুকধারী স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র দিয়ে বেপরোয়াভাবে গুলি করছে।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে যে, হামলাকারী এমন নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালানোর পূর্বে পুরো ঘটনাটি ভিডিও করার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। আর তাই মাথায় রাখা ক্যামেরার মাধ্যমে তিনি সেই হত্যাযজ্ঞের ভিডিওটি লাইভ করেন।

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া সেই ১৬ মিনিটের ভিডিওতে দেখা যায় যে, হামলাকারী মসজিদের ভেতরে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বেশ কয়েকটি বন্দুক নিয়ে গুলি ছুড়তে ছুড়তে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। যারা তার হামলা হতে বাঁচার জন্য মাটিতে শুয়ে পড়েন তাদের খুঁজে খুঁজে গুলি করে মৃত্যু নিশ্চিত করছিলেন হামলাকারী।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish