দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যে কোনো ধরনের স্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি খাদ্যের নির্দেশিকা অনুসরণ করা প্রয়োজন রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণে কমবে ডায়াবেটিস ঝুঁকি।
খাদ্য নির্দেশিকা দ্বারা খাবার গ্রহণ করার ফলে একটি রুটিন ও চাহিদা মোতাবেক পুষ্টি উপকরণ প্রদান করা সম্ভব হয়। অনেকেই ইউএসডি এর খাদ্য পিরামিড কে ব্যবহার করে থাকে তাদের সুষম খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে এবং এক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীরা পিরামিডের সাহায্য নিয়ে থাকেন। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে মাই পিরামিড ব্যবহারের দ্বারা তারা তাদের খাবারের কিছুটা পরিবর্তন আনে এই খাদ্য তালিকা কে কাজে লাগাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে০ কিছু নির্দেশনা নিম্নে প্রদান করা হলো।
১. খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে যে পরিমাণ শর্করা আমরা দিনে শরীরে প্রদান করতে পারি তা একে একে ভাগ করে বিভিন্ন সময় খেতে হবে। প্রত্যেক বেলাতে নির্দিষ্ট পরিমাণ করে শর্করা আমাদের শরীরে প্রদান করতে হবে। গ্রহণের ক্ষেত্রে শরীরের মধ্যে কোন বেলাতে বেশি বা কম প্রদান করা উচিত নয়। পরিবারের অন্য সদস্যদের সাথে খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে খাদ্য পরিকল্পনা কে বিভিন্ন ভাবে ভাগ করে নেওয়া যেতে পারে এতে করে সঠিক নির্দেশনার মাধ্যমে নিয়মমাফিক শরীরে পুষ্টি প্রদান করা সম্ভব হয়।
২. খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের সকলকে হরেক রকমের খাদ্য যাতে আমাদের খাদ্য তালিকার মধ্যে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার গ্রহণ করার পর পর রক্তের সুগার মাপা উচিত এতে বোঝা যাবে খাবার গ্রহণের ফলে তাদের শরীরে কি পরিমান প্রভাব পড়ে। শারীরিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে নিয়মিত পরীক্ষা করা উত্তম প্রত্যেক ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে।
৩.প্রতিটি গ্রুপের খাদ্যের মধ্যে যেন একই রকম পুষ্টি একই রকম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, প্রোটিন থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। দুগ্ধজাত খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে এটি লক্ষ্য রাখা খুবই জরুরি এছাড়া ভিটামিন ও রাইবোফ্লাডিন এর পরিমাপ নির্দিষ্ট থাকা উত্তম। সে ক্ষেত্রে শর্করা গ্রহণ করার ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাপ খুবই জরুরি কারণ শর্করা আমাদের শরীরের রক্তে সুগারের পরিমাণ বৃদ্ধি করে সে ক্ষেত্রে সরকারের গ্রহণের ক্ষেত্রে এর পরিমাপ নির্দিষ্ট করে আগেভাগে রাখতে হবে যাতে এটি সহনীয় মাত্রায় আমাদের শরীরে থাকে। অবশ্য প্রত্যেক রোগীকে নিয়মিত আহার গ্রহণ করতে হবে যাতে তাদের ডায়াবেটিস সঠিক ও সহনীয় পর্যায়ে থাকে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে নিয়মিত আহার খুবই জরুরী সে ক্ষেত্রে ছয় থেকে চারটি বেলার মধ্যে ভাগ করে নিতে হবে এতে নাস্তা ও খাবার উভই থাকতে হবে। বিভিন্ন খাদ্য গ্রুপের সঙ্গে পরিচিত থাকা ভালো যেমন শস্য, শাকসবজি, ফলমূল, তেল, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার মাছ, মাংস ইত্যাদি কে সঠিক নিয়মে বিন্যস্ত করতে হবে। আহারে পাশাপাশি নিয়মিত শরীরচর্চা খুবই জরুরী। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে নিয়মিত হাঁটা খুবই জরুরি পাশাপাশি সঠিক নিয়মে হালকা ব্যায়াম করাও যেতে পারে যাতে করে শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে এবং পাশাপাশি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের স্ন্যাক্স গ্রহণের ক্ষেত্রেও রয়েছে বাধা বাধকতা তারা স্ন্যাক্স বলতে ফল ও রুটি গ্রহণ করতে পারবেন। অতিরিক্ত পরিমাণে মাছ ও মাংস গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের প্রত্যেকটি খাবার থাকতে হবে সহনীয় মাত্রায়।
This post was last modified on মে ৩০, ২০২৩ 3:24 অপরাহ্ন
মোহাম্মদ শাহজালাল ॥ পেসমেকার হল একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা হৃদযন্ত্রের (হার্ট) নির্দিষ্ট স্পন্দন বা ধাপ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ক্যাশলেস অর্থনীতির বিকাশ ত্বরান্বিত করতে নানা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করছে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বলিউড অভিনেত্রী ও মডেল সানি লিওন আবারও বিয়ের পিড়িতে বসলেন।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর)…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) সদস্যদের জন্য…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ৩ স্ত্রী, ২ বান্ধবী, ১০ সন্তানকে নিয়ে সংসার বেকার যুবকের!…