দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের কেরালায় মৃত্যুর জন্য তিনদিন পানিতে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করেছে একটি অন্তঃসত্ত্বা হাতি। কিন্তু কেনো দাঁড়িয়েছিলো হাতিটি?
বনবিভাগের কর্মকর্তারা ধারণা করছেন যে, আনারসের সঙ্গে বিস্ফোরক ভরে হাতিকে খাইয়ে দেওয়ায় মুখের ভেতরই তা বিস্ফোরিত হয়। এতে করে হাতিটির চোয়াল ও দাত ভেঙ্গে যায়। এমন নিষ্ঠুরতার মধ্যদিয়ে হাতিটির মৃত্যুর ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে।
বনবিভাগের কর্মীরা বলেছেন, হাতিটিকে তারা উদ্ধারের চেষ্টা করছেন তবে হাতিটিকে কিছুতেই পানি থেকে সরানোই যাচ্ছিল না। হাতিটি শুধু পানিতে মুখ ও শুর ডুবিয়ে রাখে। সম্ভবত পানি খেয়ে কিছুটা স্বস্তির জন্যই হয়তো এমন করছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৫ মে। ওই দিনই ঘটনাটি বনবিভাগের নজরে আসে। ২৭ মে হাতিটি ভেলিয়ার নদীতে পানির ওপর দাঁড়ানো অবস্থায়ই মারা গেছে। এভাবে ফাঁদ পেতে বন্যপ্রাণী ধরার লোকদের ব্যাপারে তাদের কাছে তথ্য ছিল বলেও জানিয়েছেন বনবিভাগ।
বনবিভাগের বরাত দিয়ে দ্য হিন্দু জানিয়েছে, সাইলেন্ট ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কের (এসএনভিপি) ভেতরে আনারসের মধ্যে বিস্ফোরক ভরে হাতিটিকে খেতে দেওয়া হয়েছিল। এতে করে ফল চিবানোর সময়ই মুখের ভেতরে বিস্ফোরণ ঘটেছে। হাতিটিকে হত্যার ঘটনায় বনবিভাগের পক্ষ হতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
বনবিভাগের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ফলের ভেতর বিস্ফোরক ভর্তি করে রাখা হয়েছিল বন্য প্রাণী মারার জন্যই। তবে এই কাজটি যে হাতিটিকে মারার জন্য করা হয়েছিল তা সঠিকভাবে এখনও বলা যাচ্ছে না।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ব্যথার যন্ত্রণা নিয়ে হাতিটি প্রথমে গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছিল। তার মুখ ক্ষত-বিক্ষত হওয়ায় কিছুই খেতে পারছিল না সে। সে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পানিতে দাঁড়িয়েই ছিল।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহাকারীরা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দাবি জানিয়েছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, হাতিটি মৃত্যুর ঘটনায় ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে যে, হাতিটি অন্তঃসত্ত্বা ছিল।
পালাক্কাড় এলাকার সাইলেন্ট ভ্যালি নাশনাল পার্কের বন্যপ্রাণী বিভাগের ওয়ার্ডেন স্যামুয়েল ওয়াচা জানিয়েছেন যে, এই ঘটনায় একটি মামলা করা হয়েছে এবং জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জুন ৬, ২০২০ 1:21 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পেটের স্বাস্থ্য ভালো কি না, তা বুঝে নেওয়ার সহজ পরীক্ষাও…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দুই বাংলাতেই সমানতালে নানাভাবে দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন জয়া আহসান। এবার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ইসরায়েলের দখলকৃত ভূখণ্ডে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নেটওয়ার্কিং বৃদ্ধিতে এই খাত সংশ্লিষ্ট সকলকে নিয়ে বাংলাদেশ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মেয়েকে দেখাশোনা করার জন্যই বহাল আয়ার সঙ্গে ছদ্ম প্রেমের সম্পর্ক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ১০ চৈত্র ১৪৩১…