এক লিটার গাধার দুধের দাম ৮ হাজার টাকা!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া কিংবা উটের দুধ বিক্রি হয়, তা আমাদের জানা। তবে গাধার দুধ বিক্রির কথা কী কখনও শুনেছেন? অবাক মনে হলেও ভারতে বিক্রি হবে গাধার দুধ, তাও আবার ৮ হাজার টাকা লিটার!

কোলকাতার সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়, গাধার দুধ বিক্রি করার উদ্যোগ নিয়েছে ভারতের হরিয়ানার ন্যাশনাল রিসার্চ সেন্টার অন ইক্যুইনস (এনআরসিই)। হরিয়ানার হিসার এলাকায় গাধার খামার হতে খুব শীঘ্রই দুধ সংগ্রহ শুরু হবে। তবে যেকোনো প্রজাতির গাধা হতে এই দুধ সংগ্রহ করা হবে না। সেজন্য সংগ্রহ করা হবে হালারি প্রজাতির গাধা। এই প্রজাতির গাধাগুলো সাধারণত গুজরাটে দেখতে পাওয়া যায়। সেখান থেকেই ১০টি হালারি প্রজাতির গাধা নিয়ে আসা হয়েছে এই খামারে। খামারে গাধাগুলোকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো হচ্ছে, যত্ন আত্মি করে দুগ্ধদানের উপযুক্ত করে তোলা হচ্ছে।

এনআরসিই’র বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গাধার দুধে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা মানবদেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই নয়, দেখা গিয়েছে ক্যান্সারের মতো মারণ ব্যাধির ক্ষেত্রেও গাধার দুধ খুবই উপকারী। যাদের অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রেও গাধার দুধ উপকারী। ল্যাক্টো অ্যালার্জির জন্য যারা দুধ পান করতে পারেন না, তারাও এই গাধার দুধ অনায়াসে পান করতে পারবেন।

এতো উপকারিতা পেতে গেলে আপনাকে তো অবশ্যই বেশি টাকাই খরচ করতে হবে। এই খামারের এক লিটার গাধার দুধের দাম হতে চলেছে ৭ হাজার ভারতীয় রুপি, যা বাংলাদেশী টাকায় দাঁড়াচ্ছে প্রায় ৮ হাজার টাকা!

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।