নিজস্ব বিমানবন্দর নেই পৃথিবীর এমন কিছু দেশ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা সকলেই জানি খুব দ্রুত সময়ে গন্তব্যে পৌঁছানোর অন্যতম বাহন হলো বিমান। তবে পৃথিবীতে এমন অনেকগুলো দেশ রয়েছে, যাদের নেই কোনো নিজস্ব বিমানবন্দর। এসব দেশের নাগরিকরা অন্য দেশের বিমান বন্দর দিয়ে যাতায়াত করে থাকেন।

আমরা সকলেই জানি খুব দ্রুত সময়ে গন্তব্যে পৌঁছানোর অন্যতম বাহন হলো বিমান। তবে পৃথিবীতে এমন অনেকগুলো দেশ রয়েছে, যাদের নেই কোনো নিজস্ব বিমানবন্দর। এসব দেশের নাগরিকরা অন্য দেশের বিমান বন্দর দিয়ে যাতায়াত করে থাকেন। আজ জেনে নিন সেইসব দেশ সম্পর্কে।

আন্ডোরা

আন্ডোরা অপূর্ব সুন্দর একটি দেশ। সবুজ পাহাড়, উচ্চভূমি- যেনো চোখ ফেরানো যায় না। ছোট্ট এই দেশের সীমানার ওপারে রয়েছে স্পেন ও ফ্রান্স। ওই দুই দেশের বিমানবন্দরই ব্যবহার করে এই দেশের নাগরিকরা।

মোনাকো

সারা পৃথিবীর দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ হচ্ছে মোনাকো। দেশটির ভৌগোলিক এলাকা হলো ২.‌০২ কিলোমিটার। এই দেশটিতে কোনো বিমানবন্দর নেই। পার্শ্ববর্তী দেশ নিসের কোত দ্য’‌জুর বিমানবন্দর নিকটতম। সেটিই তারা ব্যবহার করেন।

সান মারিনো

এক ক্ষুদ্র দেশ হলো সান মারিনো। চারদিকে ঘিরে রয়েছে ইটালি। এই সান মারিনোতে যাওয়ার জন্য আপনাকে নামতে হবে ইটালির ফেডেরিকো ফেলিনি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।

লিকটেনস্টাইন

সুইৎজারল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ার মধ্যে এক খণ্ডের দেশ হলো এই লিকটেনস্টাইন। আয়তনে খুবই ছোট। নিজস্ব কোনো বিমানবন্দর নেই। তবে হেলিকপ্টার ওঠানামার জন্য হেলিপোর্ট রয়েছে দেশটির দক্ষিণের বালজারস শহরে। দেশটির নিকটতম বিমানবন্দর হলো সুইজারল্যান্ডের সেন্ট গ্যালেন-আলটেনহেইন এবং জার্মানির ফ্রিয়েজরিখশাফেন ।

ভাটিকান সিটি

ভাটিকান সিটিরও নিজস্ব কোনো বিমানবন্দর নেই। পশ্চিমে তাদের একটি হেলিপোর্ট রয়েছে। কোনো রাষ্ট্রনায়ক এখানে এলে বা ভাটিকানের কেও বিদেশ গেলে ওই হেলিপোর্টের মাধ্যমেই যাতায়াত করে থাকেন। তাদের নিকটতম বিমানবন্দর হলো ইটালির রোম সিয়ামপিনো।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।