মিনার্ভা ৬ বছর পর ‘দৈত্য’ নিয়ে ফিরছে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভক্তদের টানা ৬ বছর অপেক্ষায় রেখে অবশেষে ‘দৈত্য’ নামে গানের মধ্যদিয়ে প্রত্যাবর্তন করলো দেশের অন্যতম জনপ্রিয় হেভি মেটাল ব্যান্ড ‘মিনার্ভা’।

২০১৩ সালে ‘বিদায় সংবিধান’ নামে নিজেদের প্রথম অ্যালবামের মধ্যদিয়ে দেশের হেভি মেটাল ভক্তদের মনে স্থান করে নেয় ঢাকার আন্ডারগ্রাউন্ড কনসার্টের পরিচিত মুখ ‘মিনার্ভা’।

এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ৬টি বছর। এবার সেই বিরতি কাটিয়ে আবারও ফিরছে ওই ব্যান্ডটি। ‘দৈত্য’ নামে গানটির মিউজিক ভিডিওর টিজার প্রকাশ হয়েছে ইতিমধ্যে। যা নিয়ে ভক্তরাও বেশ উচ্ছ্বসিত।

অবশেষে অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। এই ব্যান্ডটি তাদের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা ভক্তদের ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে ৬ নভেম্বর প্রকাশ করে গানটির মিউজিক ভিডিও।

ভক্তদের কাছে ‘মিনার্ভা’ মানে সামাজিক গৎবাঁধা নিয়মনীতির বিরুদ্ধে দ্রোহ ও অশুভ শেকল ভাঙ্গার একটি প্রতীক। ব্যান্ডটির এই আত্মপরিচয়ের আবেশ রয়েছে সদ্য প্রকাশিত ‘দৈত্য’ গানটিতেও। নিজের মাঝে লুকিয়ে থাকা দৈত্যস্বরূপ অশুভ শক্তির সঙ্গে লড়াইয়ে বিজয়ী হয়ে নিজেকে ফিরে পাওয়ার মহাকাব্যই উঠে এসেছে এই দৈত্য গানটিতে।

প্রোডাকশনের পাশাপাশি গানটিতে গিটার বাজিয়েছেন সুলতান রাফসান খান। বরাবরের মতোই ব্যান্ডটির ভোকাল ইশমির আগ্রাসী কণ্ঠ গানটিতে দিয়েছে সত্যিই এক ভিন্ন মাত্রা। অসামান্য নৈপুণ্যে গানটির রিফ ছাড়াও মিউজিক ভিডিওর স্পেশাল ইফেক্টস এবং ভিএফএক্স প্রোডাকশনে নতুন রূপে ভক্তদের সামনে হাজির হয়েছেন এই ব্যান্ডটির গিটারিস্ট গালিব।

এই গানটি লিখেছেন মিনার্ভার বেজিস্ট তাসকিন আলী। তৌফিক আহমেদ বিজয় তার সিগনেচার ড্রামিং স্টাইল-এর মাধ্যমে বরাবরের মতোই এবারও উপহার দিয়েছেন মিনার্ভার সেই চিরচেনা গ্রূভ।

জানা যায়, দারুণ সব স্পেশাল ইফেক্টস ও মন্ত্রমুগ্ধকর ভিজ্যুয়ালাইজেশনে ভরপুর এই মিউজিক ভিডিওটির নির্মাণ করেছে রংমিস্ত্রী হাউজ। এটির সহযোগিতায় ছিলো বিবিএমএফসি ও হ্যাঙ্গার ১৮। গানটি স্পন্সর করেছে ‘ক্র্যায়ন ম্যাগ’ ও এটির পাবলিক রিলেশন্স পার্টনার হিসেবে রয়েছে ব্যাকপেজ পিআর। সব মিলিয়ে ভালো একটি কাজ হয়েছে। যা শ্রোতাদের মুগ্ধ করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।