দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ধনী কে না হতে চান। সবার মধ্যেই বাসনা থাকে ধনী হওয়ার। তবে ধনী হতে গেলে কিছু পদ্ধতি আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। কী সেই পদ্ধতি?
ধনী হতে কে না চান। চাকরি কিংবা ব্যবসা যে পেশায়ই মানুষ থাকুক না কেনো ধনী হওয়ার বাসনা থাকে সবার মধ্যেই। তবে সবার পক্ষে ধনী হওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। বর্তমান বিশ্বের অর্ধেক মানুষের সমান সম্পদের মালিক মাত্র ২ হাজার মানুষ। যাদের শীর্ষ ধনী বলা হয়ে থাকে। তারা যা সম্পদ তা একটি দেশের বাজেটের চেয়েও বেশি। ১০০ কোটি গরিবের যে সম্পদ রয়েছে তারচেয়ে চারগুণ বেশি সম্পদের মালিক ওই ২ হাজার ব্যক্তি।
একটি বিষয়ে হলো এমন ধনী হওয়ার আশা আমরা যদি নাও করি তবুও তুলনামূলক বেশি সম্পদের আমরা মালিক হতে চাই। তবে সম্পদের মালিক হতে হলে জীবনের অনেক অভ্যাস আমাদের বদলে ফেলতে হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক যেসব কাজ ঠিকঠাক করতে পারলে কিংবা অনুসরণ করলে বুঝতে হবে সম্পদই আপনাকে ধরা দেবে।
দেখা যায় যারা ভালো কিছু করার চেষ্টা করে থাকেন তারা জীবনের স্বপ্ন পূরণের জন্যই কাজ করেন। তারা স্বপ্নকে অনুসরণ করে জীবন পরিচালিত করে থাকেন। যে কারণে তারা স্বপ্নও পূরণ করতে পারেন।
সচরাচর দেখা যায় সফল মানুষরা প্রতিদিনই নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করে থাকেন। ৮৮ ভাগ ধনী লোক প্রতিদিন ৩০ মিনিট কিংবা তারও বেশি সময় ধরে কঠোরভাবে জানতে ও নিজেকে শিক্ষিত করতে সময় ব্যয় করেন।
অবশ্যই আপনি বড় কোনো চিন্তা করতেই পারেন। আপনার একটি বড় কল্পনা শক্তিও হয়তো রয়েছে। আপনি যা কিছু করছেন তার মালিক কিন্তু আপনিই। ৯১ ভাগ ধনী ব্যক্তি নিজেই নিজের কর্মের সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী।
আসলে দায়িত্বজ্ঞান হতে আপনি কখনও লজ্জা পান না। বস্তুতপক্ষে আপনি সুযোগ খোঁজেন, যা আপনাকে আরও দায়িত্ববান করে তোলে।
আপনি খুবই সতর্ক এবং আপনি ঝুঁকি নিতে কখনও বেপরোয়া নন। সতর্ক ঝুঁকি গ্রহণকারীরা তাদের বাড়ির কাজ করেন, নতুন ধারণা ও উদ্যোগ তাদের একটি ব্যবসার মধ্যে চালু করার পূর্বে ঝুঁকি নিতে তারা দক্ষতা ও জ্ঞানকেও কাজে লাগান।
কোনো পদক্ষেপ নিতে ভীত নন আপনি। সফলতার জন্য আপনাকেই পদক্ষেপ নিতে হবে। বসে থাকলে বা শুধুমাত্র চিন্তা করলে কখনই সফল হওয়া যাবে না।
একবার ব্যর্থ হলেই থেমে যাওয়ার কোনো কারণ নেই। ব্যর্থতাকে আপনি অভিজ্ঞতা অর্জন ছাড়া অন্য কিছু হিসেবে দেখছেন না। তাহলেই বুঝবেন ধনী হওয়া যাবে।
লক্ষ্য পূরণের জন্য ক্রমাগতভাবে আপনাকে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হতে হবে এবং লক্ষ্যের পেছনে ছুটেন জীবনে নিজেকে সামনে এগিয়ে নিতেই। ধনীদের ৮০ ভাগই হয়ে থাকে লক্ষ্য কেন্দ্রীক। তারা লক্ষ্য অর্জনে অভ্যস্ত হতে অভ্যাস গড়ে তোলেন নিজেদের।
আরেকটি বিষয় হলো প্রত্যাশাকে অতিক্রম করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি অন্যদের প্রত্যাশাকে অতিক্রম করার চেষ্টা করে থাকেন। তাহলেই ধনী হওয়া যাবে।
অনেক লোকজন আপনাকে পছন্দ করে। তারা আপনার সঙ্গে কাজ করতে ও ব্যবসা করতেও পছন্দ করে। আপনি লোকদের প্রফুল্ল হতে, সুখী, উৎসাহী ও আশাবাদীও করে তোলেন।
ধনী ব্যক্তিরা দিন, সপ্তাহ, মাস কিংবা বছরব্যাপী কাজ করতে ভীত নন। ধনী ব্যক্তিরা সপ্তাহে গড়ে ১১ ঘণ্টাও বেশি কাজ করে থাকেন ধনহীনদের তুলনায়।
আপনি যদি অন্যের জন্মদিনে ফোন করে কিংবা এমনিতে ফোন করে অন্যের খোঁজ খবর নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার যোগাযোগ অবশ্যই বৃদ্ধি পাবে। আপনার মূল্যবান সম্পর্ক আপনার জন্য নানা দ্বার খুলে দেবে তাতে সন্দেহ নেই। সম্পর্ক আপনার কাছে অনেকটা মুদ্রার মতোই।
This post was last modified on ডিসেম্বর ২১, ২০২০ 4:02 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পেঁপেতে উপস্থিত ‘পেপসিন’ ও ‘প্যাপাইন’ নামক উৎসেচকগুলো পরিপাকে বিশেষ সহায়ক।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সম্প্রতি ডেলটা নামে আইফোনের একটি নতুন ইমুলেটর অ্যাপ তৈরি হয়েছে।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দক্ষিণী সিনেমা ‘পুষ্পা’র তুমুল জনপ্রিয়তার পর মুক্তি পেতে চলেছে ‘পুষ্পা-২’।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছোট বেলায় কিশোর পত্রিকার পাতায় আমরা অনেকেই এমন খেলা খেলেছি।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা জানি করলা খেলে সুস্থ থাকে শরীর। তবে সঙ্গে বা…