দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক সময় স্বর্ণমুদ্রার কদর ছিলো। তখন ওই স্বর্ণমুদ্রার মাধ্যমে কেনাকাটা হতো। এবার সেই স্বর্ণমুদ্রা নিয়েই চলছে হুড়োহুড়ি। মোঘল আমলের ‘স্বর্ণমুদ্রা’ কুড়াতে নদীর পাড়ে ভিড় করছেন হাজার হাজার মানুষ!
হঠাৎ করেই খবর ছড়িয়ে পড়েছে যে, নদীর পাড়ে খোঁড়াখুঁড়ি করলেই নাকি পাওয়া যাচ্ছে মোঘল আমলের স্বর্ণ ও রূপার মুদ্রা! এমন খবরে প্রবল উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ভারতের মধ্যপ্রদেশের রাজগড় জেলাতে।
স্থানীয় পার্বতী নদীর তীরবর্তী এলাকায় রীতিমতো তাবু খাটিয়ে বসবাস করতে শুরু করে দেন বেশ কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা! নদীর পাড়ে মাটি খোঁড়ার কাজও শুরু হয়েছে দিনরাত। যদিও গুজবের কারণে এই ঘটনা ঘটছে বলে দাবি স্থানীয় প্রশাসনের।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়, বেশ কয়েকদিন আগে পার্বতী নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে পাড় থেকে পুরনো কিছু মুদ্রা খুঁজে পান রাজগড় জেলার শিবপুরা ও গরুড়পুরা গ্রামের কয়েকজন মৎস্যজীবী। ওই মুদ্রাগুলো মোঘল আমলের বলে জল্পনা শুরু হয়ে যায়।
এদিকে এই ঘটনার কথা অত্র এলাকায় ছড়িয়ে পড়তেই পার্বতী নদীর পাড়ে দলে দলে লোক জড়ো হতে থাকে। শুরু হয়ে যায় নদীর পাড়ে মাটি কোপানোর কাজ। খবর পেয়ে ভোপাল শহর হতে ১৪১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ওই এলাকায় আসতে শুরু করেন অন্য জেলার লোক-জনও। এখনও সেখানে লোকজন এসে মাটি খুঁড়ে গুপ্তধন খোঁজার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ওই রাজগড় জেলার অনেক লোকের বিশ্বাস, পার্বতী নদীর পাড়ে অবস্থিত ওই এলাকাতে পুরনো কোনো গুপ্তধন রয়েছে। কয়েকজন মৎস্যজীবী তার খুবই সামান্য অংশই হাতে পেয়েছেন।
যদি ঠিকঠাকভাবে জায়গার মাটি খোঁড়া হয় তাহলে প্রচুর ধনসম্পত্তি পাওয়া যাবে। তাই যতো দিন যাচ্ছে ততোই ওই এলাকায় মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ৮ থেকে ৮০, সকল বয়সী মানুষ সকাল থেকেই সমস্ত কাজ ফেলে গুপ্তধন খোঁজার কাজ করে যাচ্ছেন।
এ সম্পর্কে রাজগড়ের পুলিশ সুপার প্রদীপ শর্মা বলেন, আমরা ওই এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে কোনো রকম অবনতি না ঘটে সেজন্য কড়া নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছি। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টিও খেয়াল রাখা হচ্ছে।
মৎস্যজীবীরা যে প্রাচীন মুদ্রাগুলো পেয়েছেন প্রাথমিকভাবে সেগুলো ব্রোঞ্জের বলেই জানা যায়। তবে তারপরও মানুষ স্বর্ণ ও রূপার মুদ্রাসহ গুপ্তধনের খোঁজে মাটি খুঁড়েই যাচ্ছে। প্রচুর ভিড় হওয়ায় করোনা সংক্রমণের আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জানুয়ারী ১৩, ২০২১ 12:00 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্চ মাস থেকেই গরমের আভাস দেওয়া হয়েছিলো ভারতে। তবে এপ্রিলের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা এতোদিন দেখে আসছি বাঁশ দিয়ে বাঁশি বানানো হয়। আর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ২০ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেশি থাকলে খাওয়া-দাওয়ায় রাশ টানতে হবে। তবে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফ্রিল্যান্সিং খাতের প্রবৃদ্ধির ওপর আলোকপাত করে সম্প্রতি ফ্রিল্যান্সার নিয়ে এক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নতুন প্রজন্মের কাছে ভিষণ জনপ্রিয় মুখ এম আসিফ রহমান। ওয়ার্ডপ্রেস…