দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কখনও কখনও কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই কারও সঙ্গে প্রেম-ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে। তবে সেই সম্পর্ক প্রগাঢ় করাই মূল বিষয়। সম্পর্ক আরও প্রগাঢ় করতে যা করবেন।
আমরা জানি দু’জনের বুঝাবুঝি ভালো হলে সেই সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্তও গড়াতে পারে। তবে সব সম্পর্ক কী কখনও বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়? সম্পর্ক গড়ে উঠার পর কতো রকম ঝামেলা, বাধা-বিপত্তি ও সমস্যা এসে দাঁড়ায় সামনে। অনেক সময় ভালোবাসার বিপরীত মানুষটির প্রতি ভুল ধারণাও হতে পারে। যে কারণে কোনো একজন না চাইলেও সম্পর্কের ইতি হয়ে যায় অটোমেটিকলি।
সম্পর্কের এই সকল সমস্যা এবং জটিলতা এড়ানোর জন্য আজ কয়েকটিটি বিষয়ে জেনে নিন। এই বিষয়গুলো মেনে চলতে পারলে হয়তো আপনার সম্পর্কের মধ্যকার সকল সমস্যার সমাধান হতে পারে।
মনের মধ্যে কোনো কিছু পুষে না রেখে সরাসরি সঙ্গীর সঙ্গে আলোচনা করুন মন খুলে। এতে হয়তো আপনার মন খারাপ লাগলেও লাগতে পারে। ব্যক্তিগত বা পারিবারিক কোনো সমস্যা থাকলে দু’জনে আলোচনা করুন খোলাখুলিভাবে। তবে কখনই ঝগড়া নয়।
একটি বিষয় আপনাদের মনে রাখতে হবে, আর তা হলো একজন আরেকজনকে বুঝতে পারাটা খুবই জরুরি। বিপরীত মানুষটি যদি রাগ করে তাহলেও তার সঠিক কারণ বুঝার চেষ্টা আপনাকেই করতে হবে। বুঝে শুনেই তার রাগ ভাঙাতে হবে। এক্ষেত্রে যদি নিজেকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে আপনি ঠিক মনে করে বসে থাকেন কিংবা ঠিক প্রমাণের চেষ্টায় ব্যস্ত হয়ে থাকেন, তাহলে সম্পর্কের বিচ্ছেদও ঘটতে পারে। তাই দু’জন দু’জনকে ভালোভাবে বুঝার চেষ্টা করতে হবে।
অভিমান যখন ভালোবাসার মানুষের প্রতি তাহলে তার সঙ্গে অভিমান নিয়ে খোলাখুলি কথা বলুন। যদি বিপরীত মানুষটি আপনার সঙ্গে অভিমান করেই বসে তাহলে তার অভিমানের কারণটি বুঝার চেষ্টা করুন। সে কি চায় সেটি জানার চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে কখনও তৃতীয় কোনো ব্যক্তির কাছে সমাধান চাইতে যাবেন না। এতে করে তৃতীয় মানুষটি আপনাদের দুর্বলতা হয়তো জেনে যেতে পারে বা উল্টো ঘটনাও ঘটতে পারে। এমনটাও হতে পারে যে তৃতীয় মানুষটি আপনার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে সম্পর্কে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে নিজেই সম্পর্কে জড়াতে পারে। তাই সেই বিষয়টি নিয়ে অবশ্যই সতর্ক থাকুন। তবে ওই বিষয়টি তাকেই বলা যাবে যাকে আপনি নিজের থেকেও বেশি বিশ্বাস করেন এবং আপনি বোঝেন যে, ওই ব্যক্তি কখনও আপনার বিরুদ্ধে যাবে না। সেই রকম হলে তার পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মে ১১, ২০২১ 4:43 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেশি থাকলে খাওয়া-দাওয়ায় রাশ টানতে হবে। তবে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফ্রিল্যান্সিং খাতের প্রবৃদ্ধির ওপর আলোকপাত করে সম্প্রতি ফ্রিল্যান্সার নিয়ে এক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নতুন প্রজন্মের কাছে ভিষণ জনপ্রিয় মুখ এম আসিফ রহমান। ওয়ার্ডপ্রেস…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবারের রোজার ঈদে ইত্যাদির বিশেষ পর্বে গায়িকা হিসেবে অভিষেক ঘটে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন যে, ইসরাইলকে ফিলিস্তিনের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মূলত এই ছবিটি একটি হাতে আঁকা কার্টুন। তবে গল্পটি বহুপুরনো…