কাঁচামরিচ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ডায়াবেটিস!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময় ঘরে ঘরে ডায়াবেটিসের প্রকোপ দেখা যায়। কারণ হলো মানুষের খাদ্য-পুষ্টির নানা সমস্যার কারণে এমনটি হচ্ছে। নিয়ন্ত্রণহীন খাদ্য গ্রহণ এর মূল কারণ।

বর্তমান সময় ঘরে ঘরে ডায়াবেটিসের প্রকোপ দেখা যায়। কারণ মানুষের খাদ্য-পুষ্টির নানা সমস্যার কারণে এমনটি হচ্ছে। নিয়ন্ত্রণহীন খাদ্য গ্রহণ এর মূল কারণ। তবে একটি জিনিস রয়েছে যা খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। আর সেটি হলো কাঁচামরিচ।

রান্নাঘরের অন্যতম প্রয়োজনীয় একটি উপাদানই হলো কাঁচামরিচ। রান্নায় বা সালাদে, আবার কেও কেও ভাতের সঙ্গেও আস্ত কাঁচামরিচ খেতে পছন্দ করেন। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে এই কাঁচামরিচে রয়েছে নানা রকম গুণ। কাঁচামরিচে থাকা রাসায়নিক উপাদানগুলি ডায়াবেটিস যেমন নিয়ন্ত্রণে রাখে, সেইসঙ্গে কাটাছেড়ার ক্ষেত্রে রক্তপাতও বন্ধ করে। তবে এখানেই শেষ নয়, কাঁচামরিচে রয়েছে আরও নানা উপকারিতা:

# কাঁচামরিচে থাকা ‘ক্যাপসিসিন’ নাকে রক্তপ্রবাহ সুগম করে থাকে। যা সর্দি-কাশি ও সাইনাসের জটিলতা সারাতেও উপকারী।

# কাঁচামরিচ খেলে যে গরম অনুভূত হয় তা ব্যথা উপশম করতে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখে।

# কাঁচামরিচে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। তাই কাঁচামরিচ সব সময় ঠাণ্ডা জায়গায় রাখা উচিত। কারণ হলো তাপ, আলো ও বাতাসের সংস্পর্শে আসলে এই ভিটামিন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।