ব্যবসায়ীর বাড়িতে টাকার পাহাড়: ২৪ ঘণ্টা গুনেও শেষ করা যাচ্ছে না!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এমন এক বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে যেখানে শুধু টাকা আর টাকা! পীযূষ জৈন নামে ভারতের কানপুরের এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দিয়ে ১৫০ কোটির নোট উদ্ধার করেছে দেশটির আয়কর বিভাগ।

সেই সঙ্গে তল্লাশি চালানো হয় তার একাধিক সংস্থাতেও। দেশটির কানপুরের আয়কর বিভাগ যে ছবি দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে যে, কর্মকর্তারা মাটিতে নোটের স্তূপের মধ্যে বসে মেশিনের সাহায্যে টাকা গুনতে ব্যস্ত।

অপর এক ছবিতে দেখা যায়, পীযূষের বাড়িতে আলমারি ভর্তি টাকা। নোটগুলো রাখা হয়েছে ছোট ছোট বাক্সের মধ্যে। হলুদ টেপ দিয়ে সেই বাক্সের মুখ বন্ধ করা রয়েছে।

আয়কর দপ্তর সূত্রের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় বলা হয়, শুক্রবার সকালে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৫০ কোটি টাকার নোট উদ্ধার করা হয়। তবে তারপরও গণনা সম্পূর্ণ হয়নি। কানপুরের সঙ্গে মুম্বাইয়েও পীযূষের অফিসেও তল্লাশি চালানো হচ্ছে।

কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা তল্লাশি চালাচ্ছেন। তারা জানিয়েছেন, ওই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ভুয়া ইনভয়েস দিয়ে জিনিস পাঠানো, ই-ওয়ে বিল ছাড়াও জিনিস পাঠানোর অভিযোগ উঠে। ভুয়া সংস্থার নামেও ইনভয়েস তৈরি করার অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে। ৫০ হাজার টাকার ২০০টি এমন ভুয়া ইনভয়েসও পাওয়া গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

জানা যায়, আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা প্রথমে আনন্দপুরীত পীযূষের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালান। সেখানে উদ্ধার হয় ১৫০ কোটির নোট! পীযূষের রয়েছে সুগন্ধী দ্রব্যের ব্যবসা। সেইসঙ্গে তার কোল্ড স্টোরেজ, পেট্রোল পাম্পের ব্যবসাও রয়েছে। মুম্বাইয়ের একটি শো-রুমের মালিকও তিনি। কানপুরে আয়কর দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মুম্বাইয়ের কর্মকর্তারাও যোগ দেন ওই তল্লাশি অভিযানে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।