দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বানিয়ে খাওয়া খুবই সহজ আবার পুষ্টিগুণেও ভরপুর, তাই স্বাস্থ্যপ্রেমীদের মধ্যে ওটস এবং ডালিয়া বেশ জনপ্রিয় একটি খাদ্য। কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী কোনটি?
ওজন কমাতে যারা মেপে খাবার-দাবার খেয়ে থাকেন তাদের কাছে ডালিয়া ও ওটস দু’টি খাবারই খুব জনপ্রিয়। ওজন কমাতে কার্যকর হলেও, আপনি জানেন কি পুষ্টিগুণের তুলনামূলক বিচারে কোন খাবারটি বেশি এগিয়ে?
ক্যালোরির তুলনা করলে দেখা যাবে যে, ১০০ গ্রাম ওটসে পাওয়া যাবে ৩৮৯ ক্যালোরি। অপরদিকে, সমপরিমাণ ডালিয়ায় ক্যালোরির পরিমাণ ৩৪২। সুতরাং ক্যালোরির বিচারে দু’টি খাদ্যের মধ্যে খুব বেশি একটা তফাত নেই।
এখন পুষ্টিগত উপদানগুলোর তুলনামূলক আলোচনা করা যাক। ১০০ গ্রাম ওটসে রয়েছে ১৬.৯ গ্রাম প্রোটিন এবং ৬৬.৩ গ্রাম শর্করা। অপরদিকে, সমপরিমাণ ডালিয়ায় প্রোটিন রয়েছে ১২ গ্রাম এবং কার্বোহাইড্রেট রয়েছে প্রায় ৭৬ গ্রাম।
আবার যারা পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেতে বেশি পছন্দ করেন, তাদের কাছেও ওটস বেশি গ্রহণযোগ্য মনে হতে পারে। কারণ হলো একশো গ্রাম ওটসে ফাইবার থাকে ১০.৬ গ্রাম ও একশো গ্রাম ডালিয়ায় থাকে ৬.৭ গ্রাম ফাইবার। সেইসঙ্গে ওটসে যে ফাইবার পাওয়া যাবে, সেটি দ্রবণীয়। যে কারণে পেটের জন্য এই ফাইবার খুবই উপযোগী খাদ্য।
তাই বলা যায় যে, সব মিলিয়ে এই দু’টি খাবারই খাদ্যগুণের বিচারে কাছাকাছি। তবে প্রোটিন এবং ফাইবারের পরিমাণের দিক থেকে কিছুটা হলেও এগিয়ে রয়েছে ওটস। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ৭, ২০২২ 1:43 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল উদ্ভাবনী অপারেটর বাংলালিংক গতকাল (শনিবার) ঢাকা, চট্টগ্রাম,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতীয় অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর যে কোনো মূল্যেই হোক না কেনো…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অনুমোদিত নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কানাডার কুইবেকে কিছু তরুণ বরফে জমে যাওয়া হ্রদের নিচে ডুব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৩ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়া এবং ঠাণ্ডা হাওয়ার কারণে মুখের…