দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নাক ডাকার সমস্যা বাড়তি গুরুত্ব নিয়ে দেখাটা জরুরি। সহজ কিছু উপায় মেনে চললেই কমতে পারে এই সমস্যা।
আমরা অনেকেই জানি না যে নাক ডাকার নেপথ্যে বিভিন্ন কারণও থাকতে পারে। যিনি নাক ডাকছেন তার চেয়েও বেসি সমস্যা হয় পাশে যিনি থাকেন তার। তবে অনেকেই নাক ডাকার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখেন না।
এই বিষয়ে চিকিৎসকরা বলেছেন যে, কোনও ক্ষেত্রে নাক ডাকা জটিল রোগেরও ইঙ্গিত হতে পারে। চলতি ভাষায় যাকে নাক ডাকাকে বলা হয়, সেই শব্দটি আসলেও নাক থেকে নয়, গলা ও নাকের মাঝখানের অংশ থেকেই আসে। সেখানে বাতাস বাধা পেলেই এমন শব্দের সৃষ্টি হয়ে থাকে। চিকিৎসাবিদ্যা পরিভাষায় এর নাম হলো ‘স্লিপ অ্যাপনিয়া’। এই সমস্যা থাকলে বাড়তি গুরুত্ব দিয়েই বিষয়টি দেখা জরুরি। তবে সহজ কিছু উপায় মেনে চললেই কমতে পারে নাক ডাকার সমস্যা।
ধূমপান বর্জন
অত্যাধিক ধূমপানের কারণে শ্বাসনালীতে জটিলতার সৃষ্টি হয়। কিছু নাসিকাপেশির স্ফীত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। ধূমপান বন্ধ করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই শ্বাস-প্রশ্বাসের বাধা দূর হয়, যে কারণে নাক ডাকার প্রবণতাও কমে।
অতিরিক্ত ওজন হ্রাস
বেশি ওজন নাক ডাকার অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা হয়। ওজন যতো বাড়বে, নাক ডাকার আশঙ্কাও ততোই বাড়বে। অতিরিক্ত ওজন ঝরিয়ে ফেললে নাক ডাকার সমস্যা থেকে মিলতে পারে মুক্তিও।
রসুন
ঠাণ্ডা কমাতে রসুনের জুড়ি নেই। গরম পানিতে রসুন মিশিয়ে সেই পানি দিয়ে গার্গল করলে ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতা যেমন কমে, তেমন কমে নাক ডাকার সমস্যা।
দারচিনি
নাক ডাকার সমস্যা কমাতে হালকা গরম পানিতে দারচিনি গুঁড়ো করে মিশিয়ে দিতে হবে। এরপর সেই পানি দিয়ে গার্গল করুন। গরম পানির সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলেও উপকার পেতে পারেন।
অলিভ অয়েল
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে দুই নাকে দু’ফোঁটা করে অলিভ অয়েল দিলে অনেকটাই পরিষ্কার থাকে নাক। যে কারণে কমে যেতে পারে নাক ডাকার সমস্যা। তাহলে এবার উপরোক্ত টিপস্ গুলো মেনে চলুন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জুলাই ২৬, ২০২২ 2:30 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক অ্যান্ড চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ২০২৩- এর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যে ছবিটি আপনারা দেখছেন সেটি দেশের জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রীর ছোটবেলার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ইসরায়েলের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছবিতে লুকিয়ে রয়েছে একটি কাঁচি। তবে এই কাঁচির প্রতিকৃতিটি এই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘ইনস্ট্যান্ট নুডলস’ স্বাদে মিষ্টি না হলেও এই ধরনের খাবারে শর্করার…