দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মাঝরাতে খিদে পাওয়ার প্রবণতা অনেকের মধ্যেই রয়েছে। বিশেষ করে বর্তমান সময় ফেসবুকের কারণে ঘুন হয়না অনেকের। চিকিৎসকরা মনে করেন, এটি এক ধরনের অসুস্থতা।
কোন রোগের কারণে এমন হতে পারে?
মাঝরাতে খিদে পাওয়ার প্রবণতা অনেকের মধ্যেই রয়েছে। মাঝরাতে খিদে পাওয়ার এই প্রবণতা হালকাভাবে নিয়ে থাকেন অনেকেই। তবে চিকিৎসকরা বলেছেন, এটি প্রকৃতপক্ষে এক ধরনের শারীরিক সমস্যা। চিকিৎসার পরিভাষায় যার নাম দেওয়া হয়েছে, ‘নাইট ইটিং ডিসঅর্ডার’(এনইডি)। প্রায় ১০০ জনের মধ্যে ১ জন এই সমস্যাটিতে ভুগে থাকেন। এর হাত ধরে স্থূলতা, ডায়াবেটিস, রক্তচাপ ও বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী অসুখের জন্ম নিতে পারে। ‘এনইডি’ থাকার কারণে তখন ওজন কমানোও কঠিন হয়ে পড়ে। বেশি ওজনের ক্ষেত্রে দিনে কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া কিংবা পরিবারে কারও এই সমস্যা হলে ‘এনইডি’ তে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়।
‘এনইডি’-এর প্রাথমিক লক্ষণগুলো আসলে কী কী?
# প্রতি মধ্যরাতে খিদে পাবে এমন কিন্তু নয়। তবে সপ্তাহে অন্তত ২-৩ দিন এমন হতেই পারে।
# রাতের খাবার খাওয়া ও ঘুমানো পর্যন্ত বারেবারে খিদে পাওয়া।
# দীর্ঘদিন ধরে অনিদ্রার এই সমস্যা।
# সকালে উঠে খিদে একেবারে কমে যাওয়া।
কী ভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন এই সমস্যা?
রাতে জেগে থাকার কারণে খিদে পাওয়ার প্রবণতা বেশি তৈরি হয়ে থাকে। কোনও বিষয় নিয়ে অত্যাধিক চিন্তা, মানসিক উদ্বেগ ঘুম না হওয়ার অন্যতম কারণ। রাতে ঘুমানোর আগে মন শান্ত করতে কিছুক্ষণ ধ্যানে বসতে পারেন। এতে করে মন এবং মস্তিষ্ক দুই-ই শান্ত থাকবে। ঘুম না আসার সমস্যাও তখন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এতে করে মাঝরাতে ঘুম ভেঙে হঠাৎ খিদে পাওয়া থেকেও মুক্তি পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জুলাই ৩১, ২০২২ 5:10 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পেঁপেতে উপস্থিত ‘পেপসিন’ ও ‘প্যাপাইন’ নামক উৎসেচকগুলো পরিপাকে বিশেষ সহায়ক।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সম্প্রতি ডেলটা নামে আইফোনের একটি নতুন ইমুলেটর অ্যাপ তৈরি হয়েছে।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দক্ষিণী সিনেমা ‘পুষ্পা’র তুমুল জনপ্রিয়তার পর মুক্তি পেতে চলেছে ‘পুষ্পা-২’।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছোট বেলায় কিশোর পত্রিকার পাতায় আমরা অনেকেই এমন খেলা খেলেছি।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা জানি করলা খেলে সুস্থ থাকে শরীর। তবে সঙ্গে বা…