এক অদ্ভুত ভিডিও গেম: খেলায় মরে গেলে বাস্তবেও নাকি যাবে প্রাণ!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যদি গেমের ভিতর প্রাণ চলে যায় খেলোয়াড়ের, তবে বাস্তবেও তাকে মেরে ফেলবে এই যন্ত্র! পালমার লাকি নামে জনৈক ব্যক্তি আবিষ্কার করেছেন এমনই একটি ‘ভি আর ভিডিও গেম’ এবং আনুষঙ্গিক যন্ত্র।

এই খেলাটির নাম ‘সোর্ড আর্ট অনলাইন’। একটি জাপানি উপন্যাসের আদলে তৈরি হয়েছে এই খেলাটি।

আসলে এ যেনো কল্পবিজ্ঞানের পাতা থেকে উঠে আসা এক ভিডিও গেম। খেলতে খেলতে যদি গেমের ভিতরেই প্রাণ যায় খেলোয়াড়ের, তবে বাস্তবেও তাকে মেরে ফেলবে এই যন্ত্র। পালমার লাকি নামে জনৈক ব্যক্তি আবিষ্কার করেছেন এমন একটি ‘ভি আর ভিডিও গেম’ এবং আনুষঙ্গিক যন্ত্র। এই আবিষ্কারকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে বিতর্ক।

এই খেলাটির নাম ‘সোর্ড আর্ট অনলাইন’। একটি জাপানি উপন্যাসের আদলে তৈরি করা হয়েছে খেলাটি। খেলার ভিতরে এক উন্মাদ বিজ্ঞানীর কয়েদখানা হতে বেরোতে হবে প্রতিযোগীকে। একশো তলার সেই কয়েদখানা থেকে বের হতে গেলে করতে হয় বিভিন্ন কঠিন ধরনের লড়াই।

এই খেলাটি খেলতে হলে পরতে হয় একটি ‘ভিআর গিয়ার’। কিছুটা চশমা লাগানো হেলমেটের মতোই এই যন্ত্রের মধ্যেই প্রতিযোগী দেখতে পাবেন গেমের ভিতরের সব দৃশ্য। এই যন্ত্রের উপরই প্রতিযোগীর কপাল বরাবর বসানো থাকে ৩টি যন্ত্র। এই যন্ত্রগুলো থেকেই নির্গত হয় মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ। খেলতে খেলতে যদি গেমের ভিতরে পরাজিত এবং নিহত হন ওই প্রতিযোগী, তবে সেই যন্ত্র থেকে নির্গত তরঙ্গ এসে ঝলসে দেবে তার মাথার ঘিলু।

এই গেম খেলার যন্ত্রটি যিনি তৈরি করেছেন, সেই পালমার পূর্বে ফেসবুক কিংবা মেটার হয়ে কাজ করতেন। সেখানে বাস্তবের অনুকরণে ‘ভার্চুয়াল জগৎ’ তৈরিতে হাত পাকিয়েছেন এর নির্মাতা। এই কাজের সেইসঙ্গে অস্ত্রনির্মাতা হিসাবেও বহু কাজই করেছেন পালমার। বিতর্ক তৈরি হতে তার সাফাই হলো, খেলার জন্য নাকি আদৌ এই গেমটি তৈরি করেননি তিনি! আবার বাজারেও আনা হচ্ছে না খেলার সামগ্রীগুলো। ভাস্কর্য হিসাবে সেগুলো তিনি সাজিয়ে রেখে দিয়েছেন নিজের অফিসেই। প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে আরও কতো কিছু করা সম্ভব, এই খেলাটি সে কথাই মনে করিয়ে দেবে- সেই দাবি করেছেন পালমার। তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।