দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গাঁজাখোরদের কাহিনী আমরা অনেক দেখেছি। তবে আজ রয়েছে এক ব্যতিক্রমি কাহিনী আর তা হলো ২০০ কেজি গাঁজা খেয়ে সাবাড় করেছে ইঁদুর!
আমরা দেখে থাকি বিভিন্ন সময় মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার করা হয়ে থাকে। তাদের মামলার আলামত হিসেবে থানায় জমাও দেওয়া হয়েছিল। তবে আদালত আলামত দেখতে চাইলে পুলিশ জানিয়েছে যে, জব্দকৃত গাঁজার প্রায় অর্ধেকই এখন থানাতে নেই। কেনো নেই? এই প্রশ্নে জবাবে বলা হয়েছে, এগুলো নাকি ইঁদুর খেয়ে ফেলেছে। পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, ইঁদুর খেয়ে ফেলেছে ১৯৫ কেজি গাঁজা! তথ্য বিবিসির।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মথুরা জেলাস্থ একটি থানায়। মথুরায় বেশ কয়েকটি মাদক মামলায় মোট ৩৮৬ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়।
তবে আদালতে পুলিশের দেওয়া এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, থানায় রাখা কিছু গাঁজা ইঁদুর খেয়ে ফেলেছে। তবে এর পরিমাণ ১৯৫ কেজি বলে জানা যায়!
আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে পুলিশ জানিয়েছে যে, ‘ইঁদুর একটি খুব ছোট্ট প্রাণী, তবে সে পুলিশকে মোটেও ভয় পায় না। ইঁদুরের কাছ থেকে মাদক (গাঁজা) রক্ষা করা খুবই কঠিন কাজ।’
মামলার আলামত আদালতে উপস্থাপনের বিষয়ে বিচারক সঞ্জয় চৌধুরীর আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ আদালতে এই প্রতিবেদন দাখিল করেছে। ইঁদুর খেয়ে ফেলা এইসব গাঁজা মাদকের ৩টি মামলার আলামত ছিল।
এই রিপোর্ট পাওয়ার পর বিচারক সঞ্জয় চৌধুরী পুলিশকে তিরস্কারও করেছেন। তিনি সতর্কতা দিয়ে জানিয়েছেন, আরও ৭০০ কেজি গাঁজা বাজেয়াপ্ত করে মথুরা জেলার পুলিশ স্টেশন। এসব মাদক যেনো ইঁদুর না খায় সেদিকে সতর্ক থাকতে বলেন বিচারক।
জব্দকৃত মাদকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও ইঁদুরের মতো ছোট প্রাণীদের মোকাবেলায় পুলিশের অভিজ্ঞতার অভাব রয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন বিচারক সঞ্জয় চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, ইঁদুরের মতো বেপরোয়া প্রাণীর কাছ থেকে জব্দ করা পণ্য সুরক্ষার একমাত্র পথই ছিল গবেষণাগার এবং ওষুধ কোম্পানিগুলোর জন্য ওই গাঁজা নিলামে তোলা ও বিক্রি করা অর্থ সরকারি কোষাগারে এগুলো জমা করা।
এই ঘটনার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে মথুরার জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা এমপি সিং জানিয়েছেন, এইসব গাঁজার অবশ্য পুরোটাই ইঁদুর নষ্ট করেনি। কিছু অংশ ইঁদুর খেয়েও ফেলেছে। ভারি বৃষ্টির পানিতেও সেই গাঁজার বাকি অংশ নষ্ট হয়ে গেছে!
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on নভেম্বর ২৭, ২০২২ 1:57 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নিজেকে চাঙ্গা রাখার কোনও চেষ্টাই করা হয় না। শীতে ঠাণ্ডার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ইসলামিক সঙ্গীত জগতে এক নয়াদিগন্তের সূচনা করলেন হোসাইন নূর। তার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দু’টি কচ্ছপ নিয়ে রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলেছেন এক তরুণী। কচ্ছপ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৭ পৌষ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিটনেস প্রশিক্ষকরা বলেছেন, হাঁটাহাঁটি, দৌড়ানো, জগিং, সাইকেল চালানো কিংবা সাঁতার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রায় একযুগেরও বেশি সময় পর মৌলিক গান নিয়ে মিউজিক ডোমেইনে…