টানা ৫ বছরের মতো এবারও দেশের ১ নম্বর মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেলো স্যামসাং

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফ্যানদের হৃদয়ে স্থান করে নিয়ে টানা পঞ্চম বছরের মতো এবারও বাংলাদেশের ১ নম্বর মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি পেল স্যামসাং।

ঢাকার লে মেরিডিয়ানে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম কর্তৃক সম্প্রতি এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে স্যামসাং। যুগান্তকারী উদ্ভাবন এবং ফ্যানদের প্রতি অবিচল প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবেই এই স্বীকৃতি অর্জন করলো এই ব্র্যান্ডটি। দক্ষিণ কোরিয়ার এই ব্র্যান্ডটি বাংলাদেশের ক্রেতাদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হিসেবে টানা ৫ বছরের মতো শীর্ষস্থান অর্জন করতে সক্ষম হলো। দেশজুড়ে পরিচালিত নিয়েলসন বাংলাদেশ লিমিটেডের জরিপ হতে প্রতীয়মান হয় যে, স্যামসাং’ই দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ড।

বিষয়টি নিয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব মোবাইল মো. মূয়ীদুর রহমান বলেছেন, “টানা ৫ বছর ধরে দেশের ১ নম্বর মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেলো স্যামসাং। এই অর্জনের জন্য আমরা আমাদের ক্রেতা এবং টিমকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশে আমরা সবসময়ই উদ্ভাবনী পণ্য নিয়ে আসার চেষ্টা করছি ও দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। একযোগে কাজ করার মাধ্যমে আরও উন্নত এবং স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক গ্রাহক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আমরা।”

বেশিরভাগ শিল্প এবং উৎপাদক প্রতিষ্ঠানের জন্য ২০২১ সালটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জপূর্ণ ছিল; তবে, ২০২২ সালে স্যামসাং নতুন উদ্যমে গতিশীলতা অর্জন করেছে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এই টেক-জায়ান্ট এই সময় গ্যালাক্সি জেড সিরিজের অধীনে দুটি হ্যান্ডসেট বাজারে নিয়ে আসে যা ক্রেতাদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি করে। সেইসঙ্গে, গ্যালাক্সি এ সিরিজ এবং গ্যালাক্সি এস সিরিজের স্মার্টফোনগুলো বাজারে ব্যাপক সাড়াও ফেলে ও ক্রেতাদের বিস্তৃত চাহিদা পূরণে সক্ষম হয়।

দেশজুড়ে ক্রেতাদের বিস্তৃত চাহিদা পূরণে ‘গ্যালাক্সি গোল চ্যালেঞ্জ’ এবং ‘ক্যাপচার দ্য এপিক পদ্মা ব্রিজ’-এর মতো নানা ক্যাম্পেইনের আয়োজন করে স্যামসাং বাংলাদেশ। যা কিনা স্যামসাং এর গ্রাহকদের প্রতি অটল প্রতিশ্রুতিরই প্রমাণ। অত:পর, টানা ৫ম বছরের জন্য ‘সবচেয়ে প্রিয় ব্র্যান্ড’ হিসেবে স্বীকৃতি পেলো স্যামসাং! খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।