হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে কাজুবাদাম কী উপকারী?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যাদের হাড়ক্ষয়ের সমস্যা রয়েছে তাদের প্রতিদিন পাতে কাজু থাকা জরুরি বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা। তবে কাজুবাদামের সর্বোচ্চ পুষ্টি পেতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।

সাধারণত পায়েস বা পোলাও এ একমুঠো কাজু পড়লে স্বাদটাই বদলে যায়। তবে কাজু যে শুধু স্বাদের যত্নই নেয়, তা নয়। বরং শরীরের খেয়াল রাখতেও কাজুর জুড়ি নেই। বাদাম মাত্রই তা শরীরের জন্য উপকারী। তবে একেক বাদামের স্বাস্থ্যগুণ একেক রকম হয়ে থাকে। কাজুবাদাম স্বাস্থ্যগুণের দিক থেকে অনেকটাই এগিয়ে। এতে রয়েছে ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফেরাস, জিঙ্ক, কপারের মতো কিছু উপকারী উপাদানও। তবে কাজুবাদামের পর্যাপ্ত পুষ্টি পেতে হলে দুধের সঙ্গও লাগবে। দুধের গ্লাসে কাজুবাদাম খেলে কী কী উপকার পাবেন তা জেনে নিন।

হাড় মজবুত করা

সারারাত দুধে ভিজিয়ে রাখা কাজু যদি সকালে উঠে খেতে হবে, তাহলে বার্ধক্যে হাড়ের ক্ষয় নিয়ে মোটেও চিন্তায় পড়তে হবে না। কাজু ও দুধ দু’টোতেই রয়েছে ভিটামিন কে, মিনারেলস, ভিটামিন বি৬- হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে এই উপাদানগুলো দারুণ উপকার করে। পেশির ব্যথা, যন্ত্রণা তাড়াতেও দুধে ভেজানো কাজু কার্যকরী।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায়

যারা দীর্ঘদিন ধরে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন, তারা দুধে ভেজানো কাজু বাদাম খেতে পারেন। কাজু বাদামে রয়েছে ফাইবারের মতো উপাদান, যা কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করতেও দারুণ সাহায্য করে। পেটের গন্ডগোল থাকলেও দুধে ভেজানো কাজু কাজেও আসতে পারে।

প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে

রোগের সঙ্গে লড়তে বাড়াতে হবে প্রতিরোধ ক্ষমতা। সেজন্য ভরসা রাখতে পারেন দুধে ভেজানো কাজুবাদামের উপর। কাজুতে ভিটামিন ও মিনারেলসে ভরপুর পরিমাণে রয়েছে। শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপনিও খেতে পারেন দুধে ভেজানো কাজুবাদাম- এতে উপকার পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।